অনুবিক্ষন যন্ত্র কাকে বলে? যৌগিক অণুবীক্ষণ যন্ত্র ও সরল অণুবীক্ষণ যন্ত্রের ছবিসহ বিভিন্ন অংশের বর্ণনা

অনুবিক্ষন যন্ত্র কাকে বলে? যৌগিক অণুবীক্ষণ যন্ত্র ও সরল অণুবীক্ষণ যন্ত্রের ছবিসহ বিভিন্ন অংশের বর্ণনা

নিম্নে অনুবিক্ষন যন্ত্র কাকে বলে, যৌগিক অণুবীক্ষণ যন্ত্র ও সরল অণুবীক্ষণ যন্ত্রের ছবিসহ বিভিন্ন অংশের বর্ণনা করা হলো-

(১) অণুবীক্ষণ যন্ত্র কাকে বলে?

যে যন্ত্রের সাহায্যে যে সকল বস্তু খালি চোখে দেখা যায় না তাদের দেখা যায় এবং যার সাহায্যে কোনো বস্তুকে প্রায় ১০০ থেকে ৪০ লক্ষ গুণ বড়ো করে দেখা যায়, সেই যন্ত্রকে অণুবীক্ষণ যন্ত্র বলে। যে বিষয়ে অণুবীক্ষণযন্ত্রের গঠন ও কার্যপ্রণালি আলোচনা করা হয় তাকে মাইক্রোস্কোপি বলে।

অণুবীক্ষণ যন্ত্র হলো অণুজীব বিজ্ঞান পরীক্ষাগারের এক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র। যোদ্ধার কাছে যেমন অস্ত্র, জ্যোতির্বিজ্ঞানীর কাছে যেমন দূরবীক্ষণ যন্ত্র, ঠিক তেমনি জীববিজ্ঞানের শিক্ষার্থীদের কাছে অণুবীক্ষণ যন্ত্র একটি অপরিহার্য গবেষণা সহায়ক উপকরণ। এর সাহায্যে অতি ক্ষুদ্র কোনো বস্তুকে বহুগুণ বড় করে দেখা যায়।

তোমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে যে যৌগিক অণুবীক্ষণ যন্ত্র রয়েছে, তাতে আলোর সাহায্যে এসব ক্ষুদ্র বস্তু দেখার ব্যবস্থা আছে। এসব অণুবীক্ষণ যন্ত্রকে আলোক অণুবীক্ষণ যন্ত্র বলে। আলোর বদলে ইলেকট্রন ব্যবহার করা হয় যে অণুবীক্ষণ যন্ত্রে, তাকে ইলেকট্রন (ইলেকট্রনিক নয়!) অণুবীক্ষণ যন্ত্র বলে। আলোক অণুবীক্ষণ যন্ত্র দুধরনের, সরল অণুবীক্ষণ যন্ত্র এবং যৌগিক অণুবীক্ষণ যন্ত্র।

(২) সরল অণুবীক্ষণ যন্ত্রের ছবিসহ বিভিন্ন অংশের বর্ণনা

চিত্রঃ একটি সরল অণুবীক্ষণ যন্ত্র
চিত্রঃ একটি সরল অণুবীক্ষণ যন্ত্র

এই অণুবীক্ষণ যন্ত্রে ফুটের উপরে একটি স্তম্ভ থাকে, যার সাথে একটি কাচের স্টেজ সংযুক্ত থাকে। এই কাচের স্টেজে দুটো ক্লিপ লাগানো থাকে। স্তম্ভের নিচের দিকে সম্মুখভাগে একটি আয়না রয়েছে। স্তম্ভের উপরে একটি টানা নল এবং এর বাহুতে লেন্স ধরে রাখার জন্য আংটা থাকে। এই আংটায় লেন্স বসিয়ে স্কুল এডজাস্টমেন্ট ফ্লু ঘুরিয়ে দ্রষ্টব্য বস্তুর উপর ফোকাস করা যায়। আয়না দিয়ে দ্রষ্টব্য বস্তুতে আলো প্রতিফলিত করে পরীক্ষার কাজ শুরু করতে হবে। যে ভিত্তির উপর যন্ত্রটি দাঁড়িয়ে, সেটিকে পাদদেশ বলে।

(৩) যৌগিক অণুবীক্ষণ যন্ত্রের ছবিসহ বিভিন্ন অংশ ও এর ব্যবহার

ক) যৌগিক অণুবীক্ষণ যন্ত্রের ছবিসহ বিভিন্ন অংশের বর্ণনা

চিত্রঃ যৌগিক আলোক অণুবীক্ষণ যন্ত্রের বিভিন্ন অংশ
চিত্রঃ যৌগিক আলোক অণুবীক্ষণ যন্ত্রের বিভিন্ন অংশ

যৌগিক অণুবীক্ষণ যন্ত্র কীভাবে ব্যবহার করতে হয় তা জানার পূর্বে এর বিভিন্ন অংশগুলোর নাম জেনে নেওয়া প্ররোজন। অণুবীক্ষণ যন্ত্রের চিত্রটি লক্ষ কর।

  • স্ট্যান্ড: এটি বেল-এর উপর দন্ডায়মান একটি উল্লম্ব পিলার।
  • আর্ম: স্ট্যান্ড–এর উপরের দিকে বাঁকানো অংশকে আর্য বলে।
  • বেজ: স্ট্যান্ড-এর নিচের দিকে পাটাতনের মতো অংশটির নাম বেজ।
  • স্টেজ: আর্ম-এর নিচের অংশে স্টেজ লাগানো থাকে।

i) বঙি চিউব

অণুবীক্ষণ যন্ত্রের উপরের দিককার একটি নলাকার অংশ যার একপ্রাচ্ছে আইপিস এবং অপর প্রান্তে অবজেকটিভ লেন্সগুলো লাগানো থাকে।

ii) নোজপিস ও অবজেকটিভ

বডি টিউবের নিচের দিকের ঘূর্ণনশীল অংশটিকে নোজপিস বলে। এতে তিনটি অবজেকটিভ (লেন্স) লাগানো থাকে, যথা- লো পাওয়ার অবজেকটিভ (10x-12x), হাই পাওয়ার অবজেকটিভ (40x-45x), অয়েল ইমারশন অবজেকটিভ (100x)। কোনো কোনো যন্ত্রে অবশ্য আরও একটি অবজেকটিভ থাকে, যাকে বলে স্ক্রিনিং অবজেকটিভ (4x-5x)।

iii) আইপিস

বডি টিউবের উপরের অংশে একটি (monocular) বা দুটি (binocular) আইপিস (লেপ) লাগানো থাকে। এর বিবর্ধন ক্ষমতা সাধারণত 10x-12x হয়।

iv) ফাইন অ্যাডজাস্টমেন্ট নব

এটি একটি ছোট নব। এটিকে ঘুরিয়ে স্টেজকে ওঠা-নামা করানোর মাধ্যমে স্লাইডকে লেন্সের ফোকাস দূরত্বের (focal length) ভিতরে বা বাইরে নেওয়া যায়। এটিকে অনেকখানি ঘোরালে স্টেজের অল্প একটু সরণ ঘটে অর্থাৎ এটি দিয়ে ফোকাসের সূক্ষ্ম সমন্বয় করা হয়।

v) কোর্স অ্যাডজাস্টমেন্ট নব

এটি একটি বড় নব। এটিকে ঘুরিয়ে স্টেজকে ওঠা-নামা করানোর মাধ্যমে স্লাইডকে লেন্সের ফোকাস দূরত্বের ভিতরে বা বাইরে নেওয়া যায়। এটিকে অল্প ঘোরালেই স্টেজের অনেকখানি সরণ ঘটে অর্থাৎ এটি দিয়ে ফোকাসের স্থূল সমন্বয় করা হয়।

vi) সাবস্টেজ ডায়াফ্রাম ও কনডেন্সার

স্টেজের নিচে সাবস্টেজ অবস্থিত যেটা উঠা-নামা করানো যায় এবং এর সাথে একটি কনডেন্সার লাগানো থাকে। কনডেন্সারের মধ্যে একটি ডায়াফ্রাম বা পর্দা থাকে যেটা কতটুকু আলো কনডেন্সারের ভিতরে প্রবেশ করবে তা নির্ধারণ করে।

vii) আলোর উৎস

বেস-এর কেন্দ্রে একটি আলোর উৎস থাকে, যেখান থেকে আলো কনডেন্সারের মধ্য দিয়ে লেন্সে প্রবেশ করে।

viii) স্টেইনিং

কোষ বা টিস্যুর পাতলা স্তরকে যখন অণুবীক্ষণ যন্ত্রে দেখা হয়, তখন সেটি যে জলীয় মাধ্যমে অবস্থান করে, তার থেকে আলাদা করে চিত্রিত করা মুশকিল। এ সমস্যা সমাধান করার বিভিন্ন উপায় রয়েছে, তার মধ্যে একটি উপায় হলো ওই কোষ বা টিস্যুকে রং করা, যাতে সেই রং দেখে পারিপার্শ্বিকতার সাপেক্ষে তার অবস্থান এবং আকৃতি আলাদা করে চিত্রিত করা যায়।

অনেক সময় এই রঞ্জন প্রক্রিয়া এত সূক্ষ্মতার সাথে করা সম্ভব, যাতে করে শুধু বিশেষ ধরনের কোষ কিংবা কোষের বিশেষ কোনো অংশ বা অঙ্গাণু অথবা টিস্যুর নির্দিষ্ট কোনো উপাদানই কেবল রঙিন হয়। একেই বলে স্লাইড স্টেইনিং। যেসব রঞ্জক পদার্থ দিয়ে স্টেইনিং করা হয়, সেগুলোকে একত্রে স্টেইন (stain) বলে।

খ) যৌগিক অণুবীক্ষণ যন্ত্রের ব্যবহার

  1. অণুবীক্ষণ যন্ত্রে প্রাকৃতিক আলো ব্যবহার করতে চাইলে গবেষণাগারের আলোকিত স্থানে এটি স্থাপন করতে হবে।
  2. প্রথমেই আয়নাটি এমনভাবে স্থাপন করতে হবে যাতে প্রতিফলিত আলোকরশ্মি মঞ্চটির ছিদ্র বরাবর বসানো কাচের স্লাইডের নিচে প্রতিফলিত হয়। আর যদি কৃত্রিম আলোক উৎস অণুবীক্ষণ যন্ত্রের অংশ হিসেবে উপস্থিত থাকে, তাহলে শুধু সেটি জ্বালালেই চলবে।
  3. যে স্লাইডটি পর্যবেক্ষণ করা হবে তা মঞ্চের ক্লিপের সাহায্যে এঁটে দিতে হবে। এরপর নোজপিস ঘুরিয়ে নিয়ে অবজেকটিভের কম পাওয়ারের লেন্স স্লাইড বরাবর স্থাপন করতে হবে।
  4. এবার প্রথমে কোর্স অ্যাডজাস্টমেন্ট স্ক্রু এবং পরে ফাইন অ্যাডজাস্টমেন্ট স্ক্রু ঘুরিয়ে দেখার বস্তুটি ফোকাসে আনতে হবে।
  5. এবার বডি টিউবে স্থাপিত আইপিস লেন্সে চোখ রেখে দেখতে হবে। প্রয়োজনে ফাইন অ্যাডজাস্টমেন্ট স্ক্রু ঘুরিয়ে নেওয়া যাবে।
  6. মনোকুলার হোক বা বাইনোকুলার, অণুবীক্ষণ যন্ত্রে দেখার সময় দুটি চোখই খোলা রাখার চেষ্টা করতে হবে। প্রথমে কষ্ট হলেও ধীরে ধীরে অভ্যাস হয়ে যাবে।
  7. এক চোখে অণুবীক্ষণ যন্ত্র দেখলে চোখ সহজেই ক্লান্ত হয়ে পড়ে। যদি উচ্চ পাওয়ারের দরকার হয়, তবে অবশ্যই শিক্ষকের সহায়তা নিয়ে নোজপিস ঘুরিয়ে উচ্চ পাওয়ারের লেন্স স্থাপন করতে হবে।

(৪) ইলেক্ট্রন অণুবীক্ষণ যন্ত্র

চিত্রঃ ইলেক্ট্রন অণুবীক্ষণ যন্ত্র
চিত্রঃ ইলেক্ট্রন অণুবীক্ষণ যন্ত্র

বিবর্ধনের জন্য ব্যবহৃত তরঙ্গের তরঙ্গ দৈর্ঘ্য যত কম হবে, তত ছোট কচুকে বিবর্ধিত করা সম্ভব হবে। সাধারণত বিবর্ধনে ব্যবহৃত তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের প্রায় অর্ধেকের চেয়ে ছোট কন্তু অণুবীক্ষণ যন্ত্রে দেখার মতো করে ফোকাস করা সম্ভব নয়। দৃশ্যমান আলোর ভরঙ্গ দৈর্ঘ্য 400-700 ন্যানোমিটারের মধ্যে থাকে। তাই সবচেয়ে উন্নতমানের আলোক অণুবীক্ষণেও 200 ন্যানোমিটারের থেকে ছোট বস্তুকে বিবর্ধিত করে দেখা যায় না, এমনকি অনেক শক্তিশালী বহুসংখ্যক লেন্সের সমন্বয় করেও সেটি করা যায় না। ফলে আলোক অণুবীক্ষণে কোষের কোষঝিল্লি, নিউক্লিয়াস এবং সাইটোপ্লাজম ছাড়া আর কিছু খুব একটা ভালো করে বোঝা যায় না। সাইটোপ্লাজমে অবস্থিত অঙ্গাণুগুলোকে আলাদা করে দেখা যায় না। এ সমস্যা সমাধানের জন্য দৃশ্যমান আলোর পরিবর্তে ইলেক্ট্রন তরঙ্গ ব্যবহৃত হয়।

কেননা ইলেক্ট্রনের তরঙ্গ দৈর্ঘ্য দৃশ্যমান আলোর চেয়ে অনেক ছোট করা সম্ভব। কাচের লেন্সের পরিবর্তে সেখানে ব্যবহৃত হয় শক্তিশালী তড়িৎ চুম্বক, যা ইলেক্ট্রন স্রোতের গতিপথ বাঁকিয়ে দিতে পারে, ঠিক যেরকম কাচ, আলোকে বাঁকিয়ে দেয়। ফলে কোষের ভিতরকার অঙ্গাগুগুলো স্পষ্ট দেখা সম্ভব হয়। 

যে অণুবীক্ষণ যন্ত্রে ইলেক্ট্রন তরঙ্গকে ব্যবহার করে বিবর্ধন করা হয়, তাকে ইলেক্ট্রন (ইলেক্ট্রনিক নয়) মাইক্রোস্কোপ (electron microscope) বা ইলেক্ট্রন অণুবীক্ষণ যন্ত্র বলে। 

উল্লেখ্য, ইলেক্ট্রন তরঙ্গ দিয়ে তৈরি করা ছবি আমরা সরাসরি চোখে দেখতে পাই না। ইলেক্ট্রন অণুবীক্ষণ যন্ত্রের সাথে সংযুক্ত একটি কম্পিউটার ঐ অদৃশ্য ছবিকে আমাদের দেখার উপযোগী ছবিতে পরিণত করে যা, কম্পিউটারের মনিটরে দৃশ্যমান হয়।


প্রিয় বন্ধু, আজকের মত এখানেই শেষ করছি। কথা হবে আবার অন্য কোন বিষয়ে, অন্য কোন আলোচনায়।

অনুরোধ!! পোষ্ট ভালো লাগলে প্লিজ উপরের শেয়ার আইকনে ক্লিক করে পোষ্টটি শেয়ার করে দিন।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সালোকসংশ্লেষণ কাকে বলে, সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়া

সালোকসংশ্লেষণ কাকে বলে? সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়া

আলোচ্য বিষয়: নিম্নে সালোকসংশ্লেষণ কাকে বলে ও সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়া ব্যাখ্যা করা হলো- (১) সালোকসংশ্লেষণ কাকে বলে? (২) সালোকসংশ্লেষণের জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণ (৩) সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়া (৪) সালোকসংশ্লেষণে ক্লোরোফিলের ভূমিকা (৫) সালোকসংশ্লেষণে আলোর ভূমিকা (৬) সালোকসংশ্লেষণের প্রভাবক (৭) জীবজগতে সালোকসংশ্লেষণের গুরুত্ব
অনুবিক্ষন যন্ত্র কাকে বলে? যৌগিক অণুবীক্ষণ যন্ত্র ও সরল অণুবীক্ষণ যন্ত্রের ছবিসহ বিভিন্ন অংশের বর্ণনা

অনুবিক্ষন যন্ত্র কাকে বলে? যৌগিক অণুবীক্ষণ যন্ত্র ও সরল অণুবীক্ষণ যন্ত্রের ছবিসহ বিভিন্ন অংশের বর্ণনা

আলোচ্য বিষয়: নিম্নে অনুবিক্ষন যন্ত্র কাকে বলে, যৌগিক অণুবীক্ষণ যন্ত্র ও সরল অণুবীক্ষণ যন্ত্রের ছবিসহ বিভিন্ন অংশের বর্ণনা করা হলো- (১) অণুবীক্ষণ যন্ত্র কাকে বলে? (২) সরল অণুবীক্ষণ যন্ত্রের ছবিসহ বিভিন্ন অংশের বর্ণনা (৩) যৌগিক অণুবীক্ষণ যন্ত্রের ছবিসহ বিভিন্ন অংশ ও এর ব্যবহার (৪) ইলেক্ট্রন অণুবীক্ষণ যন্ত্র
উদ্ভিদ কাকে বলে, উদ্ভিদের শ্রেণীবিন্যাস বা প্রকারভেদ ও বৈশিষ্ট্যসমূহ

উদ্ভিদ কাকে বলে? উদ্ভিদের শ্রেণীবিন্যাস বা প্রকারভেদ

আলোচ্য বিষয়: (১) উদ্ভিদ কাকে বলে? (২) উদ্ভিদের বৈশিষ্ট্য (৩) উদ্ভিদের শ্রেণীবিন্যাস বা প্রকারভেদ ক) অপুষ্পক উদ্ভিদ কাকে বলে? খ) সপুষ্পক উদ্ভিদ কাকে বলে? ক) একবীজপত্রী উদ্ভিদ কাকে বলে? খ) দ্বিবীজপত্রী উদ্ভিদ কাকে বলে? i) গুল্মজাতীয় উদ্ভিদ কাকে বলে? ও এদের বৈশিষ্ট্য ii) বিরুৎজাতীয় উদ্ভিদ কাকে বলে? ও এদের বৈশিষ্ট্য iii) বৃক্ষজাতীয় উদ্ভিদ কাকে বলে? ও এদের বৈশিষ্ট্য (১১) পুষ্টি অনুসারে উদ্ভিদ জগতের শ্রেণিবিন্যাস (১২) উদ্ভিদের শ্রেণীবিন্যাসের প্রয়োজনীয়তা
জীবনীশক্তি কি কাকে বলে, ATP এর পূর্ণরূপ কি, ATP কি কাকে বলে, ATP এর কাজ বা ভূমিকা কি

জীবনীশক্তি কি কাকে বলে? ATP এর পূর্ণরূপ কি? ATP কি কাকে বলে? ATP এর কাজ বা ভূমিকা কি?

আলোচ্য বিষয়: নিম্নে জীবনীশক্তি কি কাকে বলে, ATP এর পূর্ণরূপ কি, ATP কি কাকে বলে, ATP এর কাজ বা ভূমিকা কি প্রভৃতি বিষয়ে আলোচনা করা হলো- (১) জীবনীশক্তি কি কাকে বলে? (২) ATP এর পূর্ণরূপ কি? ATP কি কাকে বলে? (৩) জীবনীশক্তি ও ATP এর কাজ বা ভূমিকা