জাম্বো ঘাস চাষ পদ্ধতি, কিভাবে ঘাস চাষ করা হয়? উন্নত জাতের ঘাস চাষ পদ্ধতি

জাম্বো ঘাস চাষ পদ্ধতি, কিভাবে ঘাস চাষ করা হয়, উন্নত জাতের ঘাস চাষ পদ্ধতি

(১) কেন জাম্বু ঘাস চাষ করবেন?

কারণ এই জাম্বু ঘাস হাটু পানিতেও টিকে থাকে, বাংলাদেশের বন্যা কবলীত একালাকার খামারিদের জন্য এই ঘাস আশীর্বাদ স্বরূপ। জাম্বু ঘাস মিষ্টি তাই গবাদি পশু খেতে ভালোবাসে। জাম্বো ঘাস একটি স্থায়ী সবুজ ঘাস যা যে কোনো আবহাওয়াতে জন্মাতে পারে। তবে যেখানে অল্প বৃষ্টিপাত হয় সেখানে ভাল হয়।

আজকের এই পোষ্টটিতে জাম্বো ঘাস চাষ পদ্ধতি, কিভাবে ঘাস চাষ করা হয়, এই উন্নত জাতের ঘাস চাষ পদ্ধতি সম্পর্কেই বিস্তরিত আলোচনা করব।

(২) জাম্বু ঘাস কিভাবে চিনবেন?

জাম্বু ঘাস উৎপাদন, জাম্বু ঘাস চাষ পদ্ধতি

জাম্বু ঘাস দেখতে সবুজ রং এর। জাম্বু ঘাস সাধারণত থেকে ৩ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়। এর পাতা ২.৫ থেকে ৪ সেন্টিমিটার চওড়া হয়। এই ঘাস খুব দ্রুত বৃদ্ধি পায়। এই ঘাসের বীজ ছোট, গোলাকার ও ধূসর রং এর হয়। জাম্বু ঘাসের বেশ কিছু প্রজাতি আছে। বিভিন্ন প্রজাতির গঠন ও বিভিন্ন। কিছু প্রজাতি দেখতে লতা সদৃশ। এক থেকে বহু বর্ষজীবী ঘাস, একবার লাগালে দুই থেকে আড়াই বছর পর্যন্ত উৎপন্ন হয়।

(৩) জাম্বো ঘাস ঘাসের কি কি গুণাগুণ রয়েছে?

জাম্বো ঘাস গরুর খাদ্য হিসাবে অতি উত্তম। এ ঘাস ৯-১৮% আমিষ সমৃদ্ধ এবং এর পরিপাচ্যতা (digestibility) ৫৬-৬২%। প্রতি ৩০ দিন অন্তর ২-৩ ফুট হলে কাটা যায়। গরুকে ছোট করে কেটে খাওয়ানো উচিত। এই ঘাসকে সাইলেজ করেও সংরক্ষণ করা যায়। এই ঘাস গরুকে খাওয়ানো হলে গরুর দুধ বৃদ্ধি পায় এবং দুধের চর্বির পরিমাণ (fat%) বেশি হয়। ফলে কৃষকরা লাভবান হন।

পড়ুন
ঘাসের উন্নত জাত পরিচিত এবং ঘাস উৎপাদন চাষ পদ্ধতি

জাম্বু ঘাসে প্রোটিন, নিউট্রাল ডিটারজেন্ট ফাইবার, এসিড ডিটারজেন্ট ফাইবার, এসিট ডিটারজেন্ট লিগনিন, হেমিসেলুলোজ, সেলুলোজ, অ্যাশ ইত্যাদি উপাদান বিদ্যামন।

জাম্বু ঘাসের মাঝে থাকা পুষ্টি উপাদান সমূহের পরিমানঃ

  • ড্রাই ম্যাটার = ১৫.৯%
  • ক্রড প্রোটিন = ১১%
  • নিউট্রাল ডিটারজেন্ট ফাইবার = ৭৫.২%
  • এসিড ডিটারজেন্ট ফাইবার = ৩৯.৭%
  • এসিট ডিটারজেন্ট লিগনিন = ৪.৩%
  • হেমিসেলুলোজ = ৩৫.৫%
  • সেলুলোজ = ৩৫.৪%
  • অ্যাশ = ৮.৫৯%
  • শক্তি = ৩.২৮%

(৪) উন্নত জাতের জাম্বো ঘাস চাষ পদ্ধতি

ক) জাম্বো ঘাস চাষ কি ধরণের মাটি দরকার?

বেলে মাটি ব্যতীত সব ধরনের মাটিতেই জাম্বো ঘাস চাষ করা যায়। তবে এটেল ও দোআঁশ মাটিতে ফলন বেশি হয়। মাটির PH ৬-৮ এর মধ্যে হলে ভাল হয়। উত্তমভাবে চাষ করে জমি তৈরি করতে হবে। বন্যা পরবর্তী কাদা মাটিতে লাগানো যেতে পারে। ২-৩ বার মাটি চাষ করে ঘাস রোপণ করলে ভাল ফলন পাওয়া যায়।

খ) জাম্বো ঘাস বপনের সঠিক সময় কখন?

সারা বৎসর এই ঘাস চাষ করা যায়। তবে নভেম্বর-ডিসেম্বরে চাষ করলে বন্যার পানি আসার পূর্ব পর্যন্ত প্রায় চার থেকে পাঁচ বার কাটা যায়। তাই উত্তম সময় হচ্ছে ফাল্গুন-চৈত্র মাস।

গ) জাম্বো ঘাসের কাটিং ও সেচ কেমন হবে?

কাটিং এর সংখ্যাঃ ৭ কেজি প্রতি হেক্টর বা হেক্টর প্রতি ৩৫-৪০ হাজার কাটিং/মাথা।

কাটিং লাগানোর দূরত্বঃ লাইন থেকে লাইন ৭০ সে. মি. কাটিং থেকে কাটিং- ৩৫ সে.মি.।

সেচঃ খরা মৌসুমে ১৫-২০ দিন পর পর।

ঘ) জাম্বো ঘাস বপন পদ্ধতি ও বীজের কি পরিমাণ বীজ লাগবে?

এই ঘাসের বীজ ১ ফুট পরপর লাইন করে ৬ ইঞ্চি পরপর ২টি বীজ প্রতি গর্তে বপন করা যায়। এছাড়া ছিটিয়েও বপন করা যায়। প্রতি বিঘা জমিতে লাইন করে বপন করলে ৩-৪ কেজি বীজ লাগে। এছাড়া ছিটিয়ে বোনা হলে ৫-৬ কেজি বীজের দরকার হয়।

পড়ুন
ছাগল ফার্ম এর জন্য কি কি ঘাস ও গাছ লাগাবেন?

ঙ) জাম্বো ঘাস চাষে কি কি সার প্রয়োগ করতে হয়?

বিঘা প্রতি গোবর সার ১৫০০-২০০০ কেজি, ডিএপি সার ১৫-২০ কেজি ও ইউরিয়া সার ৫ কেজি প্রয়োগ করতে হয়। প্রতি মাসে ঘাস কাটার পর ৫ কেজি ইউরিয়া সার ছিটিয়ে সেচ দিলে ভাল ফলন পাওয়া যায়।

জমি তৈরির সময়ঃ

  • গোবর/জৈব সার ১৫-২০ টন/হেক্টর।
  • ইউরিয়া ৫০ কেজি প্রতি হেক্টর।
  • টিএসপি ৭০ কেজি প্রতি হেক্টর।
  • এম পি সার ৩০ কেজি প্রতি হেক্টর।

ঘাস লাগানোর ১ মাস পরঃ ইউরিয়া ৫০-৭৫ কেজি প্রতি হেক্টর।

প্রতি কাটিং কাটার পরপরঃ ইউরিয়া ৫০-৭৫ কেজি প্রতি হেক্টর।

চ) জাম্বো ঘাস কাটিং কখন সংগ্রহ করা যায়?

বপন করার ৪৫/৫০ দিন পর প্রথম বার কাটা যায় এবং পরে প্রতি মাসে ১ বার করে কাটা যায়। ১ বিঘা জমিতে উৎপাদন প্রায় ৮০০০-১০০০০ কেজি হয়ে থাকে যার মূল্য প্রায় ৫০০০-৬০০০ হাজার টাকা।

ঘাস কাটার সময়ঃ

  • ৩০-৪৫ দিন পর পর গ্রীষ্মকাল।
  • ৪০-৫০ দিন পরপর শীতকালে। (সেচ সুবিধা সাপেক্ষে)

বছরে কতবার কাটা যায়ঃ প্রথম বছর ৫-৬ বার, দ্বিতীয় বছর ৭-৮ বার।

বছরে কাঁচা ঘাসের উৎপাদনঃ ১০০-১৫০ টন/হেক্টর।

সংরক্ষণঃ সাইলেজ তৈরি।

ছ) জাম্বো ঘাস ঘাসের কি কি পরিচর্যা প্রয়োজন?

এই ঘাসের জন্য কোনো পরিচর্যার প্রয়োজন পড়ে না। প্রতিবার কাটার ৭ দিন পর সেচ দিতে হয় এবং ইউরিয়া সার দিলে ভাল ফলন পাওয়া যায়।

জ) খেসারীর সাথে জাম্বো ঘাস চাষ করবেন কিভাবে?

বন্যার পানি যখন নেমে যায় তখন জমিতে পলিমাটি পড়ে। কৃষকরা সাধারণত সেখানে খেসারী ছিটিয়ে বপন করেন। সেই বিনা চাষে খেসারীর সাথে প্রতি বিঘা জমিতে দুই-আড়াই কেজি জাম্বো ঘাসের বীজ ছিটিয়ে বপন করলে খেসারী ও জাম্বো ঘাসের উৎপাদন ভাল হয়।

পরীক্ষামূলকভাবে দেখা গেছে, জাম্বো ঘাসকে অবলম্বন করে লতিয়ে লতিয়ে খেসারী গাছ বড় হতে থাকে। খেসারী এবং জাম্বো ঘাস ৪৫/৫০ দিনে কাটা যায়। খেসারী লিগুউমিনাস জাতীয় হওয়ায় এদের শিকড়ে প্রচুর পরিমাণে নাইট্রোজেন বিদ্যমান থাকে। ফলে, কম পরিমাণ ইউরিয়া সার ব্যবহার করে বেশি পরিমাণ জাম্বো ঘাস উৎপাদন করা সম্ভব।

পড়ুন
ঘাস খাওয়ার উপকারিতা কি? গরু ছাগল ভেড়াকে ঘাস না খাওয়ালে কি হবে?

এজন্য কৃষকদের উচিত বন্যার পানি নেমে যাওয়ায় সাথে সাথে খেসারী ও জাম্বো ঘাসের বীজ বপন করা। এতে গো-খাদ্যের অভাব দূর করা যায়। কারণ বন্যার সময় ঘাস নষ্ট হয়ে যায় এবং গবাদিপশু ঠিক মতো খাদ্য পায় না। এছাড়া পারিপার্শ্বিক বিভিন্ন প্রতিকূলতার ফলে এদের স্বাস্থ্যও খারাপ হয়ে যায়। এ কারণে এদের দুধ উৎপাদনও হ্রাস পায়। তাই খেসারী ও জাম্বো ঘাস এক সাথে চাষ করলে কৃষকের গো-সম্পদ রক্ষা করা যাবে।

ঝ) ভুট্টার সাথে জাম্বো ঘাস চাষ করবেন কিভাবে?

যে সমস্ত জমিতে আমন ধান কাটা হয় সে সমস্ত জমিতে কৃষকরা ভুট্টার সাথে জাম্বো ঘাসের চাষ করতে পারেন। জমি তৈরি করে ২-৩ চাষ দিয়ে প্রয়োজনীয় গোবর ও ইউরিয়া সার ব্যবহার করতে হবে। জাম্বো ঘাসের বীজ বিঘা প্রতি ৫/৬ কেজি ও ভুট্টার বীজ ৩/৪ কেজি ছিটিয়ে রোপণ করলে ৪৫/৫০ দিনের মধ্যে প্রথম কাটা যায়।

ভুট্টা ও জাম্বো ঘাসের উৎপাদন বিঘা প্রতি ২০০ কেজি করা সম্ভব। যেহেতু জাম্বো ঘাসের প্রথমে বীজ থেকে একটি কুঁড়ি বের হয় সেজন্য প্রথম কাটায় উৎপাদন কম হয়। কিন্তু জাম্বো ও ভুট্টা ঘাসের মিশ্র চাষে প্রথম কাটায় উৎপাদন বেশি করা যায়। দ্বিতীয় কাটাতে ভুট্টা না থাকায় জাম্বো ঘাসে প্রচুর পরিমাণে কুঁড়ি গজায়। এর ফলে জাম্বো ঘাসের উৎপাদন বেশি হয়ে থাকে।সুতরাং এই মিশ্র পদ্ধতিতে ঘাস চাষ করা হলে ঘাসের উৎপাদন বৃদ্ধি করা সম্ভব।


প্রিয় খামারি বন্ধুগণ, উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে আমরা জাম্বো ঘাস চাষ পদ্ধতি, এটি কিভাবে ঘাস চাষ করা হয়, এই উন্নত জাতের ঘাস চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে একটি স্পষ্ট ধারণা অর্জন করলাম।

জাম্বু ঘাসে অনেক পুষ্টিগুন বিদ্যমান। জাম্বু ঘাস সব থেকে ভালো কাজ করে দুগ্ধবতী গাভীর দুধ উৎপাদন বৃদ্ধিতে। হজমের সমস্যা হলে বা পরিপাক তন্ত্রের সমস্যা জাম্বু ঘাস অনেক উপকারি।

অনুরোধ!! পোষ্ট ভালো লাগলে প্লিজ উপরের শেয়ার আইকনে ক্লিক করে পোষ্টটি শেয়ার করে দিন।

পড়ুন
ঘাস খাওয়ার উপকারিতা কি? গরু ছাগল ভেড়াকে ঘাস না খাওয়ালে কি হবে?

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ওজন অনুযায়ী গরুর খাদ্য তালিকা, গরুকে খাবার দেওয়ার নিয়ম ও ঘাস খাওয়ানোর উপকারিতা

ওজন অনুযায়ী গরুর খাদ্য তালিকা, গরুকে খাবার দেওয়ার নিয়ম ও ঘাস খাওয়ানোর উপকারিতা

আলোচ্য বিষয়: (১) গরুকে খাবার দেওয়ার নিয়ম বা গরুকে খাবার খাওয়ানোর নিয়ম (২) গরু ছাগল বা গবাদিপশুকে ঘাস খাওয়ানোর উপকারিতা (৩) ১০০ কেজি দৈহিক ওজনের গরুর খাদ্য তালিকা (৪) ১৫০ কেজি ওজনের গরুর খাদ্য তালিকা (৫) ১৫০-২০০ কেজি ওজনের গরুর খাদ্য তালিকা (৬) গরুর দানাদার খাদ্য তৈরির তালিকা (৭) ওজন অনুযায়ী গরুর খাদ্যের পরিমাণ (৮) গরু মোটাতাজাকরণ খাদ্য সরবরাহ পদ্ধতি (৯) গরুকে পানি ও খাদ্য খাওয়ানোর পদ্ধতি
১২টি ভেজাল গরু চেনার উপায়ঃ কোরবানির গরু কেনার আগে ও কুরবানির গরু কেনা সময় লক্ষ্যণীয় বিষয়

১২ টি ভেজাল গরু চেনার উপায়ঃ কোরবানির গরু কেনার আগে ও কুরবানির গরু কেনা সময় লক্ষ্যণীয় বিষয় জেনে রাখুন

আলোচ্য বিষয়: (১) কুরবানির গরু কেনা সময় ভেজাল গরু চেনার উপায় ১২টি (২) স্টেরয়েড দেওয়া ভেজাল গরু কেন আমাদের জন্য ক্ষতিকর?
গরুর রোগের নাম, গরুর কোন রোগের কি ঔষধ, গবাদি পশুর রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা

৮টি গরুর রোগের নাম, গরুর কোন রোগের কি ঔষধ? গবাদি পশুর রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা

আলোচ্য বিষয়: নিম্নে (৮টি) ব্যাকটেরিয়াজনিত গরুর রোগের নাম, গরুর কোন রোগের কি ঔষধ? গবাদি পশুর রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা সম্পর্কে আলোচনা করা হলো- (১) বাছুরের সাদা বাহ্য বা কাফস্কাওয়ার (Calfscour) রোগ (২) বাছুরের নিউমোনিয়া (Calf Pneumonia) (৩) বাদলা রোগ (Black quarter disease) (৪) তড়কা রোগ (Anthrax disease) (৫) গলাফুলা (Haemorrhagic septicemaia) (৬) ওলান ফোলা বা ওলান প্রদাহ রোগ (Mastitis) (৭) ন্যাভাল-ইল বা নাভি রোগ (Naval ill/joint ill)
গাভী পালন করার পদ্ধতি

গাভী পালন পদ্ধতি

আলোচ্য বিষয়: (১) গাভী পালন (২) গাভীর বাসস্থান (৩) গাভীর পরিচর্যা (৪) গাভীর খাদ্য (৫) গাভীর স্বাস্থ্যসম্মত লালন-পালন ও রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা (৬) গাভীর বাছুর পালন (৭) গাভীর বাছুরের বাসস্থান (৮) গাভীর বাছুরের পরিচর্যা
ইসলামে দৃষ্টিতে গরু মোটাতাজাকরণ ট্যাবলেট, ইনজেকশন ও গরু মোটাতাজা করার ঔষধ খাওয়ানো

ইসলামে দৃষ্টিতে গরু মোটাতাজাকরণ ট্যাবলেট, ইনজেকশন ও গরু মোটাতাজা করার ঔষধ খাওয়ানো

আলোচ্য বিষয়: (১) গরু মোটাতাজাকরণ ট্যাবলেট, ইনজেকশন বা ঔষধে খাওয়ানো গরুর উপসর্গ ও লক্ষণ (২) মানব শরীরে গরু মোটাতাজাকরণ ট্যাবলেট, ইনজেকশন বা ঔষধের প্রভাব (৩) গরু মোটাতাজাকরণ ট্যাবলেট, ইনজেকশন বা ঔষধ প্রয়োগের ব্যাপারে ইসলাম কি বলে?
অপুষ্টিজনিত গরু-ছাগলের রোগ এবং ভিটামিনের অভাবজনিত গরু-ছাগলের রোগের লক্ষণ, চিকিৎসা ও

অপুষ্টিজনিত গরু-ছাগলের রোগ এবং ভিটামিনের অভাবজনিত গরু-ছাগলের রোগের লক্ষণ, চিকিৎসা ও প্রতিকার

আলোচ্য বিষয়: (১) অপুষ্টিজনিত গরু-ছাগলের রোগের লক্ষণ, চিকিৎসা ও প্রতিকার (২) ভিটামিনের অভাবজনিত গরু-ছাগলের রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার
গরুর খাবার রুচি কম, ৩টি গরুর মুখের রুচির ঔষধ, প্রাকৃতিকভাবে গরুর রুচি বৃদ্ধি করার উপায়

গরুর খাবার রুচি কম? ৩টি গরুর মুখের রুচির ঔষধ ও প্রাকৃতিকভাবে গরুর রুচি বৃদ্ধি করার উপায়

আলোচ্য বিষয়: (১) প্রাকৃতিকভাবে গরুর রুচি বৃদ্ধি করার উপায় (২) গরুর মুখের রুচির ঔষধ
গাভীর গর্ভধারণ সমস্যাঃ গাভীর বন্ধ্যাত্ব ও প্রতিকার

গাভীর গর্ভধারণ সমস্যাঃ গাভীর বন্ধ্যাত্ব ও প্রতিকার

আলোচ্য বিষয়: (১) গাভীর গর্ভধারণ সমস্যার বা বন্ধ্যাত্বের কারণগুলো কি কি? (২) গাভীর গর্ভধারণ সমস্যা বা গাভীর বন্ধ্যাত্বের লক্ষণ (৩) গাভীর গর্ভধারণ সমস্যা বা বন্ধ্যাত্ব প্রতিকারের উপায় (৪) গাভীর অনুর্বরতা ও সাময়িক বন্ধ্যাত্ব দেখা দিলে করণীয়
উন্নত জাতের গাভী পালন

উন্নত জাতের গাভী পালন

আলোচ্য বিষয়: (১) প্রাথমিক প্রয়োজন (২) বাছাই প্রক্রিয়া (৩) স্থান নির্বাচন (৪) আয়-ব্যয় (৫) পরিচর্যা (৬) গাভীর দুধের উৎপাদন যেভাবে বাড়ানো যায় (৭) গাভীর বড় ওলানের পরিচর্যা (৮) দুধ উৎপাদনকারী ১০টি গাভী পালন আয় ব্যয়ের নমুনা হিসাব
গরুর রোগ প্রশ্ন উত্তরঃ গরুর কি কি রোগ হয়, গরুর সমস্যা ও সমাধানসমূহ কি

গরুর রোগের নামঃ গরুর কি কি রোগ হয়? গরুর সমস্যা ও সমাধানসমূহ কি? গরুর সকল রোগ এর কারণ লক্ষণ ও প্রতিকার

আলোচ্য বিষয়: (১) গরুর রোগের নামঃ ক্ষুরা রোগ (২) গরুর রোগের নামঃ তড়কা রোগ (৩) গরুর রোগের নামঃ বাদলা রোগ (৪) গরুর রোগের নামঃ গলাফুলা রোগ (৫) গরুর রোগের নামঃ গাভীর ওলান ফুলা রোগ বা ওলান প্রদাহ (৬) গরুর রোগের নামঃ নাভীতে ঘাঁ (৭) গরুর রোগের নামঃ পেটের গোলকৃমি (৮) গরুর রোগের নামঃ কলিজার পাতা কৃমি (৯) গরুর রোগের নামঃ গরুর গায়ে পোকা (১০) গরুর রোগের নামঃ রক্ত আমাশয় (১১) গরুর রোগের নামঃ পেট ফাঁপা (১২) গরুর রোগের নামঃ বদহজম রোগ (১৩) গরুর রোগের নামঃ ডাইরিয়া রোগ (১৪) গরুর রোগের নামঃ গর্ভফুল আটকে যাওয়া (১৫) গরুর রোগের নামঃ দুধ জ্বর রোগ বা মিল্ক ফিভার