মাছ ও পশুপাখির খাদ্য সংরক্ষণ কাকে বলে, বলতে কী বুঝায়? প্রয়োজনীয়তা ও সংরক্ষণ পদ্ধতিসমূহ

মাছ ও পশুপাখির খাদ্য সংরক্ষণ কাকে বলে, বলতে কী বুঝায় প্রয়োজনীয়তা ও সংরক্ষণ পদ্ধতি

(১) খাদ্য সংরক্ষণ কাকে বলে, কী বুঝায়?

কোনো খাদ্যের গুণাগুণ ও পুষ্টিমান ঠিক রেখে ভবিষ্যতে ব্যবহারের জন্য খাদ্যকে প্রক্রিয়াজাত করে রেখে দেওয়াকে খাদ্য সংরক্ষণ বলে।

আবার তৈরি করা পশুখাদ্যের গুণাগুণ ঠিক রাখার জন্যও গুদামজাত করার মাধ্যমে সংরক্ষণ করা হয়।

(২) মাছের খাদ্য সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা

মাছ চাষকে লাভজনক করতে হলে প্রাকৃতিক খাদ্যের পাশাপাশি মাছকে বাইরে থেকে দেওয়া সম্পূরক খাদ্য প্রয়োগ করতে হয়।

আধুনিক পদ্ধতিতে মাছ চাষে যা খরচ হয় তার প্রায় শতকরা ৬০ ভাগই খরচ হয় খাদ্য ক্রয় করতে।

সম্পূরক খাদ্য হিসাবে আমাদের বাংলাদেশে সচরাচর যে উপাদানগুলো ব্যবহার করা হয় তা হলো: চালের কুঁড়া, গমের ভুসি, সরিষার খৈল, তিলের খৈল, ফিশমিল, গরু-ছাগলের রক্ত ও নাড়ি-ভুঁড়ি, জলজ উদ্ভিদ যেমন-কচুরিপানা, খুদিপানা ইত্যাদি।

এসব উপাদান প্রয়োজনমতো মিশ্রিত করে চাষিরা মৎস্য খাদ্য তৈরি করে।

কারখানায় তৈরি বাণিজ্যিক খাদ্যও মৎস্য খামারে ব্যবহার করা যায়।

যে ধরনের খাদ্যই মাছ চাষের পুকুরে ব্যবহার করা হোক না কেন তার গুণগতমান ভালো হওয়া আবশ্যক।

খাবারের গুণগতমান ভালো না হলে সুস্থসবল পোনা ও মাছ হবে না, মাছ সহজেই রোগাক্রান্ত হবে এবং মাছের মৃত্যুহার অনেক বেড়ে যাবে। আবার মাছের বৃদ্ধিও আশানুরূপ হবে না।

খাদ্যের গুণগতমান ভালো রাখার জন্য যথাযথ নিয়মে খাদ্য উপকরণ বা তৈরি খাদ্য সংরক্ষণ ও গুদামজাতকরণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।

(৩) খাদ্যের গুণগতমান এর নিয়ামকসমূহ

নিম্নলিখিত নিয়ামকসমূহ খাদ্য সংরক্ষণ ও গুদামজাতকরণের সময় খাদ্যের গুণগতমান এবং ওজনকে ক্ষতিগ্রস্ত করে-

  1. খাদ্যের আর্দ্রতা: খাদ্যে আর্দ্রতার পরিমাণ ১০% এর বেশি থাকলে ছত্রাক বা পোকান্ডমাকড় জন্মাতে পারে।
  2.  বাতাসের আপেক্ষিক আর্দ্রতা: বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতা ৬৫% এর বেশি থাকলে খাদ্যে ছত্রাক বা পোকান্ডমাকড় জন্মাতে পারে।
  3.  তাপমাত্রা: অতিরিক্ত তাপমাত্রায় খাদ্যের পুষ্টিমান নষ্ট হয়। পোকান্ডমাকড়সমূহ ২৬-৩০° সে. তাপমাত্রায় খুব ভালো জন্মাতে পারে এবং এরা খাদ্য খেয়ে ফেলে ও তাদের মলমূত্র দ্বারা ব্যাকটেরিয়া ছড়াতে পারে।
  4.  সূর্যালোক: সূর্যালোকে খোলা অবস্থায় খাদ্য রাখলে সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির প্রভাবে মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যে কিছু কিছু ভিটামিন নষ্ট হয়ে যায়।
  5.  অক্সিজেন: খোলা অবস্থায় খাদ্য রাখলে বাতাসের অক্সিজেন খাদ্যের রেন্সিডিটি (চর্বির জারণ ক্রিয়া) ঘটাতে পারে যা খাদ্যের গুণগতমানকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। অক্সিজেন ছত্রাক ও পোকান্ডমাকড় জন্মাতেও সহায়তা করে।
পড়ুন
ফল ও শাকসবজি পঁচনের কারণ, লক্ষণ এবং ফল ও শাকসবজি সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা

(৪) মাছের খাদ্য সংরক্ষণ পদ্ধতি

ক) শুকনো খাদ্য ও খাদ্য উপাদান

  1.  খাদ্য বায়ুরোধী পলিথিনের বা চটের অথবা কোনো মুখ বন্ধ পাত্রে ঠাণ্ডা ও শুষ্ক জায়গায় সংরক্ষণ করতে হবে। মাঝে মাঝে এই খাদ্য পুনরায় রোদে শুকিয়ে নিলে ভালো হয়।
  2.  খাদ্য পরিষ্কার, শুকনো, নিরাপদ এবং পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ঘরে রাখতে হবে।
  3. গুদাম ঘরে সংরক্ষিত খাদ্য মেঝেতে না রেখে ১২ থেকে ১৫ সেমি উপরে কাঠের পাটাতনে রাখতে হবে।
  4.  পোকান্ডমাকড় নিয়ন্ত্রণের জন্য খাদ্যের বস্তার নিচে এবং আশপাশে ছাই ছিটিয়ে দেওয়া যেতে পারে।
  5. খাদ্য তিন মাসের বেশি গুদামে রাখা যাবে না। এর মধ্যেই এটি ব্যবহার করে ফেলা উচিত।
  6.  ইঁদুর বা অন্যান্য প্রাণীর উপদ্রবমুক্ত স্থানে খাদ্য সংরক্ষণ করতে হবে।
  7.  খাদ্য কীটনাশক ও অন্যান্য বিষাক্ত পদার্থের সাথে রাখা যাবে না।

খ) আর্দ্র/ভেজা খাদ্য উপাদান

  1.  খাদ্য তৈরির জন্য তাজা ছোট মাছ হলে তাৎক্ষণিক খাওয়াতে হবে, অন্যথায় রেফ্রিজারেটরে রেখে দিতে হবে।
  2.  তৈলাক্ত/চর্বিযুক্ত খাদ্য কালো রঙের বা অস্বচ্ছ পাত্রে নির্ধারিত তাপমাত্রায় রেখে দিতে হবে।
  3. ভিটামিন ও খনিজ লবণসমূহ বাতাস এবং আলোকবিহীন পাত্রে রেফ্রিজারেটরে রেখে দিতে হবে।

(৫) পশুপাখির খাদ্য সংরক্ষণের প্রয়োজনীয়তা

বাংলাদেশে প্রাপ্ত গবাদিপশুর খাদ্যের বেশির ভাগ কৃষি শস্যের উপজাত। এসব উপজাত শস্য মাড়াই বা শস্যদানা প্রক্রিয়াজাত করার পর পাওয়া যায়।

বর্ষা মৌসুমে অনেক ঘাস উৎপাদিত হওয়ায় তা গবাদিপশুকে খাওয়ানোর পরও অতিরিক্ত থেকে যায়। আবার শীতকালেও অতিরিক্ত শিম গোত্রীয় ঘাস উৎপাদন হয়।

তাই এই অতিরিক্ত ঘাস সংরক্ষণের প্রয়োজন হয়। যখন ঘাসের অভাব হয় তখন এই সংরক্ষিত ঘাস গবাদিপশুকে সরবরাহ করা হয়।

খাদ্য সংরক্ষণের প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে খাদ্যকে রোগজীবাণু ও পচনের হাত থেকে রক্ষা করা।

পশুপাখির দানাদার খাদ্যকে আর্দ্রতা নিয়ন্ত্রিত কক্ষে সংরক্ষণ করে বেশি দিন গুণাগুণ ঠিক রেখে সংরক্ষণ করা যায়।

পড়ুন
মাছ পচে কেন ব্যাখ্যা কর? কোন পদ্ধতির মাধ্যমে মাছকে দীর্ঘ সময় সংরক্ষণ করা যায়? মাছ সংরক্ষণের পদ্ধতি

খাদ্যের আর্দ্রতা বেশি হলে এতে ছত্রাক জন্মায়। ছত্রাক জন্মানো খাদ্য খেলে পশুপাখির দেহে বিষক্রিয়ার সৃষ্টি হয়। ফলে অনেক সময় পশু অসুস্থ হয়ে মৃত্যুবরণ করে।

(৬) পশুপাখির খাদ্য সংরক্ষণের উপায়ের বিভিন্ন ধাপসমূহ

ক) হে তৈরির মাধ্যমে সবুজ ঘাস সংরক্ষণ করা

নিম্নে হে তৈরির বিভিন্ন ধাপগুলো দেওয়া হলো-

  1. হে তৈরির জন্য শিম গোত্রীয় ঘাস যেমন, সবুজ খেসারি, মাসকলাই বেশি উপযোগী।
  2. ফুল আসার সময় ঘাস কাটতে হয়।
  3. ঘাস রোদে শুকিয়ে আর্দ্রতা ১৫-২০% এর মধ্যে রাখা হয়।
  4. ঘাস শুকিয়ে মাচার উপর স্তূপাকারে বা চালাযুক্ত ঘরে সংরক্ষণ করা হয়।

খ) সাইলেজ তৈরির মাধ্যমে সবুজ ঘাস সংরক্ষণ করা

নিম্নে সাইলেজ তৈরির ধাপগুলো দেওয়া হলো-

  1. সাইলেজ তৈরির জন্য ভুট্টা, নেপিয়ার, গিনি ঘাস বেশি উপযোগী।
  2. ফুল আসার সময় রসাল অবস্থায় ঘাস কাটতে হয়।
  3. ঘাস কেটে বায়ুনিরোধক স্থানে বা সাইলো পিটে রাখা হয়।
  4. সাইলো পিটে ঘাস রাখার সময় ঝোলাগুড়ের দ্রবণ ছিটিয়ে দিতে হয়।
  5. তারপর বায়ু চলাচল বন্ধ করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়।

গ) খড় তৈরির মাধ্যমে ফসলের বর্জ্য সংরক্ষণ করা

আমাদের বাংলাদেশে বেশিরভাগ কৃষক পরিবারে গরুর জন্য খাদ্য হিসাবে খড় ব্যবহার করা হয়। গরুকে দৈনিক ৩-৪ কেজি শুকনো খড় দেওয়া হয়। এটি আঁশজাতীয় খাদ্য।

নিম্নে খড় তৈরির ধাপগুলো দেওয়া হলো-

  1. শস্যগাছ (ধান, ভুট্টা, খেসারি ইত্যাদি গাছ) ক্ষেত থেকে কাটার পর সেগুলো মাড়াই করে শস্যদানা আলাদা করে ফেলা হয়।
  2. বর্জ্য গাছগুলো রোদে শুকিয়ে আর্দ্রতা ১৫-২০% এর মধ্যে এনে খড় তৈরি করা হয়।
  3. খড় সাধারণত গাদা করে রাখা হয়।

ঘ) দানাশস্য ও তৈলবীজের উপজাত সংগ্রহ করে সংরক্ষণ করা

ধান, গম, ভুট্টা, খেসারি, কলাই ইত্যাদি দানাশস্যের উপজাতসমূহ যেমন, চালের কুঁড়া, গমের ভুসি, ডালের খোসা, খৈল ইত্যাদি সংগ্রহ করে সংরক্ষণ করা হয়।

ঙ) কারখানায় প্রক্রিয়াজাত করে খাদ্য সংরক্ষণ করা

পড়ুন
সবজি ও ফল সংরক্ষণের বিভিন্ন উপায়/পদ্ধতি

যেমন, পোল্ট্রির জন্য দানাদার খাদ্য প্রক্রিয়াজাত করে মেশ, পিলেট ও ক্রাম্বল ফিড তৈরি করা হয়।

অনুরোধ!! পোষ্ট ভালো লাগলে প্লিজ উপরের শেয়ার আইকনে ক্লিক করে পোষ্টটি শেয়ার করে দিন।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

নাইলোটিকা মাছের বৈশিষ্ট্য ও নাইলোটিকা মাছের চাষ পদ্ধতি

নাইলোটিকা মাছের বৈশিষ্ট্য ও নাইলোটিকা মাছের চাষ পদ্ধতি

● মৎস্য
আলোচ্য বিষয়: (১) নাইলোটিকা মাছের বৈশিষ্ট্য বা নাইলোটিকা মাছ চেনার উপায় (২) নাইলোটিকা মাছের চাষ পদ্ধতির সুবিধা (৩) এককভাবে নাইলোটিকা মাছের চাষ পদ্ধতির বর্ণনা
পাঙ্গাস মাছ চাষ পদ্ধতি

পাঙ্গাস মাছ চাষ পদ্ধতি

● মৎস্য
আলোচ্য বিষয়: (১) পাঙ্গাশ মাছের বৈশিষ্ট্য (২) পাঙ্গাস মাছ চাষ পদ্ধতি (৩) পাঙ্গাশ মাছ চাষে উদ্ভূত সমস্যা ও সমাধানের উপায়
পুকুরের পানির গুণাগুণ নষ্ট হওয়ার কারণ ও শোধন পদ্ধতি

পুকুরের পানির গুণাগুণ নষ্ট হওয়ার কারণ ও শোধন পদ্ধতি

● মৎস্য
আলোচ্য বিষয়: নিচে পুকুরের পানির গুণাগুণ নষ্ট হওয়ার কারণ ও শোধন পদ্ধতি আলোচনা করা হলো- (১) দ্রবীভূত অক্সিজেনের অভাব (২) পুকুরের পানি ঘোলা হওয়া (৩) পুকুরের পানির অম্লত্ব ও ক্ষারত্ব (৪) পানির উপর সবুজ শেওলার স্তর
বাগদা ও গলদা চিংড়ির পার্থক্য, বাগদা ও গলদা চিংড়ি মাছের বৈশিষ্ট্য, বাগদা ও গলদা চিংড়ির বৈজ্ঞানিক নাম এবং বাংলাদেশে চিংড়ি মাছ চাষের সম্ভাবনা

বাগদা ও গলদা চিংড়ির পার্থক্য, বাগদা ও গলদা চিংড়ি মাছের বৈশিষ্ট্য, বাগদা ও গলদা চিংড়ির বৈজ্ঞানিক নাম এবং বাংলাদেশে চিংড়ি মাছ চাষের সম্ভাবনা

● মৎস্য
আলোচ্য বিষয়: (১) গলদা চিংড়ি কি? গলদা চিংড়িকে কি বলা হয়? গলদা চিংড়ির ইংরেজি কি? গলদা চিংড়ির কোথায় পাওয়া যায়? (২) বাগদা চিংড়ি কি? বাগদা চিংড়ির বৈজ্ঞানিক নাম কি? বাগদা চিংড়ি ইরেজি কি? বাগদা চিংড়ি কোথায় পাওয়া যায়? (৩) গলদা/বাগদা চিংড়ি চেনার উপায় কী? গলদা চিংড়ি ও বাগটা চিংড়ির পার্থক্য শনাক্তকরণ (৪) বাগদা ও গলদা চিংড়ির পার্থক্য এবং বাগদা/গলদা চিংড়ির বৈশিষ্ট্য (৫) বাংলাদেশে চিংড়ি মাছ চাষের সম্ভাবনা
ফরমালিন কি, ফরমালিন মাছ চেনার উপায়, ফরমালিন দেওয়ার মাছ চেনার উপায় কী, ফরমালিন যুক্ত মাছ

ফরমালিন কি? ফরমালিন মাছ চেনার উপায়: ফরমালিন দেওয়ার মাছ চেনার উপায় কী? ফরমালিন যুক্ত মাছ চেনার উপায় এবং ফরমালিন মুক্ত মাছ চেনার উপায়

● মৎস্য
আলোচ্য বিষয়: (১) ফরমালিন কি? ফরমালিন কাকে বলে? (২) ফরমালিন মুক্ত মাছ চেনার উপায় (৩) ফরমালিন মাছ চেনার উপায়, ফরমালিন দেওয়ার মাছ চেনার উপায় কী? ফরমালিন যুক্ত মাছ চেনার উপায়
গুলশা-টেংরা মাছের চাষ পদ্ধতি

গুলশা/টেংরা মাছের চাষ পদ্ধতি

● মৎস্য
আলোচ্য বিষয়: নিম্নে গুলশা/টেংরা মাছের চাষ পদ্ধতি সম্পর্কে আলোচনা করা হলো- (১) টেংরা মাছের ইংরেজি নাম (২) টেংরা মাছের উপকারিতা (৩) টেংরা মাছের ছবি ও বৈশিষ্ট্য (৪) টেংরা মাছ চাষের পুকুরে ভৌত রাসায়নিক গুণাবলী (৫) টেংরা মাছের খাদ্য কি? (৬) টেংরা মাছের মজুদপূর্ব ব্যবস্থাপনা (৭) সুস্থ সবল টেংরা মাছের পোনার বৈশিষ্ট্য (৮) টেংরা মাছের পোনা সংগ্রহ, টেকসইকরণ ও পরিবহণ (৯) টেংরা মাছের মজুদ ঘণত্ব (১০) টেংরা মাছের মজুদ পরবর্তী ব্যবস্থাপনা (১১) টেংরা মাছের একক চাষ পদ্ধতি (১২) রুই জাতীয় মাছের সাথে টেংরা মাছের মিশ্র চাষ পদ্ধতি (১৩) টেংরা মাছ আহরণ ও উৎপাদন (১৪) টেংরা মাছ বাজারজাতকরণ (১৫) টেংরা মাছ চাষে সতর্কতা
পারিবারিক মাছের খামার পরিকল্পনা

পারিবারিক মাছের খামার পরিকল্পনা

● মৎস্য
আলোচ্য বিষয়: (১) পারিবারিক মাছের খামার পরিকল্পনার বিভিন্ন ধাপ (২) মাছের খামার পরিচালনার বিভিন্ন উপকরণ (৩) খামারের মাছের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা (৪) পুকুরের কিছু সাধারণ সমস্যা ও প্রতিকার
মাছ ও চিংড়ির সম্পূরক খাদ্য তৈরির পদ্ধতি

মাছ ও চিংড়ির সম্পূরক খাদ্য তৈরির পদ্ধতি

● মৎস্য
আলোচ্য বিষয়: (১) রুই জাতীয় মাছের সম্পূরক খাদ্য তৈরি পদ্ধতি (২) চিংড়ি মাছের সম্পূরক খাদ্য তৈরির পদ্ধতি (৩) মাছ ও চিংড়ির সম্পূরক খাদ্য তৈরিতে কিছু বিবেচ্য বিষয়
এককভাবে পাঙ্গাস মাছ চাষ পদ্ধতি

এককভাবে পাঙ্গাস মাছ চাষ পদ্ধতি

● মৎস্য
আলোচ্য বিষয়: (১) পাঙ্গাস মাছের বৈশিষ্ট্য বা পাঙ্গাস মাছ চেনার উপায় (২) থাই পাঙ্গাস মাছ চাষের সুবিধা (৩) এককভাবে থাই পাঙ্গাস মাছ চাষ পদ্ধতির বর্ণনা
মাছের খাদ্য ব্যবস্থাপনা

মাছের খাদ্য ব্যবস্থাপনা

● মৎস্য
আলোচ্য বিষয়: (১) মাছের খাদ্য ব্যবস্থাপনার প্রয়োজনীয়তা (২) মাছের খাদ্যের প্রকারভেদ (৩) মাছের প্রাকৃতিক খাদ্য (৪) মাছের সুষম সম্পূরক খাদ্য তৈরিকরণ (৫) মাছের পুকুরে খাদ্য সরবরাহ (৬) মাছের খাদ্য প্রয়োগ পদ্ধতি (৭) মাছের খাদ্য স্বভাব