সাহু সিজদার নিয়ম, সাহু সিজদা কখন দিতে হয়? রাকাত সংখ্যা ও নামাজে ভুল হলে করণীয়

সাহু সিজদার নিয়ম, সাহু সিজদা কখন দিতে হয়, রাকাত সংখ্যা ও নামাজে ভুল হলে করণীয়

প্রিয় দ্বীনী ভাই বোন বন্ধুরা, ওয়ালাইকুম আসসালাম ওয়া রাহমাতুল্লাহি বারাকাতুহু, কেমন আছেন আপনারা, আশা করি আল্লাহর রহমতে ভালোই আছেন। চলে নতুন একটি টপিক নিয়ে আলেচনা করতে।

আমারা অনেকেই নামাজ পড়তে কিছু কিছু সময় ভুেল করে ফেলে, কিছু ভুলে যেগুলোতে নামাজের কোন ক্ষতি হয়না তবে সাওয়াব কমেয়, কিছু ভুল আছে যেগুলো সাহু সিজদা দেওয়ার মাধ্যমে মাফ হয়ে যায়, এবং কিছু ভুল আছে যেগুলো হলো পুণরায় উক্ত নামাজ আদায় করতে হয়।

তাই আজকের এই আলোচনাতে আমরা সাহু সিজদার নিয়ম, সাহু সিজদা কখন দিতে হয়? রাকাত সংখ্যা ও নামাজে ভুল হলে করণীয় সম্পর্কে জেনে নিব।

চলুন শুরু করা যাক-

(১) সিজদায়ে সাহুর মাসায়েল

প্রশ্ন: সাহু সিজদা কখন দিতে হয়?

উত্তর: নামাযের ওয়াজিবগুলোর মধ্যে কোন একটি বা কয়েকটি ভুলে ছুটে গেলে সিজদায়ে সাহু ওয়াজিব হয়। এর বিস্তারিত তালিকা নিচে বলা হলো।

প্রশ্ন: সিজদায়ে সাহুর করতে ভুলে গেলে করণীয় কী?

উত্তর: সিজদায়ে সাহু করতেও ভুলে গেলে নামায আবার পড়া ওয়াজিব।

প্রশ্ন: সিজদায়ে সাহু কখন করা যায় না?

উত্তর: কোন ফরয ছুটে গেলে বা কোন ওয়াজিব ইচ্ছাকৃতভাবে ছেড়ে দিলেও নামায আবার পড়তে হবে, সিজদায়ে সাহু দিলে চলবে না।

(২) সাহু সিজদার নিয়ম

প্রশ্ন: সাহু সিজদার নিয়ম কি?

উত্তর: সিজদায়ে সাহু করার নিয়ম হলো- শেষ রাকআতে তাশাহ্হুদ (আত্তাহিয়্যাতু) পড়ে ডান দিকে সালাম ফিরাবে, তারপর নিয়ম মত দুটো সাজদা করে আবার তাশাহ্হুদ, দুরূদ ও দোয়ায়ে মাছূরা পড়ে উভয় দিকে সালাম ফিরিয়ে নামায শেষ করবে।

পড়ুন
ওযু করার নিয়ম

প্রশ্ন: সিজদায়ে সাহু ওয়াজিব ওয়াজিব হবার কারণ কয়টি কি কি?

উত্তর:

◆ ভুলবশত এক রাকআতে দুই রুকূ বা তিন সাজদা করে ফেললে সিজদায়ে সাহু ওয়াজিব হবে।

◆ ফরয নামাযের প্রথম দুই রাকআতে সূরা ফাতেহার সাথে সূরা/কিরাত মিলাতে ভুলে গেলে শেষের দুই রাকআতে সূরা/কিরাত মিলাবে বা যে কোন এক রাকআতে সূরা/ কিরাত মিলাতে ভুলে গেলে শেষের যে কোন এক রাকআতে সূরা/কিরাত মিলাবে এবং উভয় অবস্থায় সিজদায়ে সাহু করবে। এ নিয়মে শেষের দুই রাকআত বা এ রাকআতে সূরা/কিরাত মিলাতেও যদি ভুলে যায় তবুও সিজদায়ে সাহু করলে নামায হয়ে যাবে।

◆ সূরা ফাতিহা পড়ে কোন্ সূরা মিলাবে এই চিন্তা করতে করতে যদি চুপ চাপ অবস্থায় তিনবার সুবহানাল্লাহ বলা পরিমাণ সময় অতিবাহিত হয়ে যায়, তাহলোে সিজদায়ে সাহু ওয়াজিব হবে। এমনিভাবে নামাযের যে কোন স্থানে ভুলে বা চিন্তা করার কারণে কোন ফরয বা ওয়াজিব আদায় করতে তিন তাসবীহ পরিমাণ বিলম্ব হয়ে যায়, তাহলোে সিজদায়ে সাহু ওয়াজিব হবে।

◆ তিন বা চার রাকআত বিশিষ্ট ওয়াজিব বা ফরয বা সুন্নাতে মুয়াক্কাদা নামাযের দ্বিতীয় রাকআতে তাশাহ্হুদ এর পর ভুলবশতঃ দুরূদ পড়া শুরু করলে যদি অর্ধেক পর্যন্ত বা আরও বেশী পড়ে ফেলে তাহলোে সিজদায়ে সাহু ওয়াজিব হবে। এর কম পড়লে সিজদায়ে সাহু ওয়াজিব হবে না। তবে সুন্নাতে গায়র মুআক্কাদা ও নফলে (তদ্রূপ জুমুআর পরের সুন্নাতে) প্রথম বৈঠকে দুরূদ পড়াও জায়েয আছে; কাজেই তাতে দুরূদ পড়লে সিজদায়ে সাহু ওয়াজিব হবে না।

◆ যে কোন নামাযের প্রথম বৈঠকে ভুলে পূর্ণ তাশাহ্হুদ দুই বার পড়লে বা তার এতটুকু অংশ দ্বিতীয়বার পড়লে যা তিন তাসবীহ পরিমাণ হয়ে যায় তাতে সিজদায়ে সাহু ওয়াজিব হবে।

◆ তাশাহ্হুদের স্থলে ভুলে ছানা বা দোয়ায়ে কুনূত বা সূরা ফাতিহা পড়লে সিজদায়ে সাহু ওয়াজিব হবে।

পড়ুন
সালাত/নামাজ কেন পড়তে হবে? তাৎপর্য, উপকারিতা, মাহাত্ম্য ও আদর্শ জীবন গঠনে এর ভূমিকা

◆ দোয়ায়ে কুনূতের স্থলে সূরা ফাতিহা বা তাশাহহুদ পড়লে সিজদায়ে সাহু ওয়াজিব হয় না।

◆ ভুলে সূরা ফাতিহার স্থলে তাশাহ্হুদ পড়লে সিজদায়ে সাহু ওয়াজিব হবে।

◆ মাছবূক ইমামের সাথে সালাম ফিরিয়ে ফেললে সিজদায়ে সাহু ওয়াজিব হবে।

◆ ইমামের জন্য যে সব নামাযে কিরাত চুপে চুপে পড়া ওয়াজিব, তাতে যদি ইমাম ছোট তিন আয়াত পরিমাণ উচ্চস্বরে পড়ে বা উচ্চস্বরের নামাযে তিন আয়াত পরিমাণ চুপে চুপে পড়ে, তাহলোে সিজদায়ে সাহু ওয়াজিব হবে।

◆ ফরয নামাযের প্রথম বৈঠক না করেই যদি তৃতীয় রাকআতের জন্য দাঁড়াতে উদ্যত হয় এবং শরীরের নীচের অর্ধেক সোজা হওয়ার পূর্বে বসে পড়ে, তাহলোে সিজদায়ে সহো করতে হবে না। আর নীচের অর্ধেক সোজা হয়ে গেলে আর বসবে না-তৃতীয় বা চতুর্থ রাকজাত পড়ে শেষ বৈঠকে সিজদায়ে সাহু করবে। সোজা হয়ে দাঁড়ানোর পর বসে তাশাহ্হুদ পড়লে গোনাগা হবে তবে নামায হয়ে যাবে এবং সিজদায়ে সহো করতে হবে।

◆ সুন্নাত বা নফল নামাযের প্রথম বৈঠক না করে ভুলে উঠে গেলে তৃতীয় রাকআতের সাজদা না করা পর্যন্ত স্মরণ আসলে বসে যাবে। আর তৃতীয় রাকআতের সাজদা করার পর স্মরণ এল বসবে না- চার রাকআত পূর্ণ করে বসবে এবং এই উভয় অবস্থায় সিজদায়ে সাহু করলে নামায হয়ে যাবে।

◆ ফরয নামাযের শেষ বৈঠকে তাশাহ্হুদ পড়ার পর ভুলে দাঁড়িয়ে গেলে শরীরের নীচের অর্ধেক সোজা হওয়ার পূর্বে বসে পড়লে সাজাদয়ে সাহো করতে হবে না। আর নীচের অর্ধেক সোজা হয়ে গেলেও বসে যাবে, এমনকি ঐ রাকআতের সাজদা করার আগ পর্যন্ত স্মরণ এলেও বসে পড়বে এবং বসে সাথে সাথে সিজদায়ে সাহু করবে। আর যদি ঐ রাকআতের সাজদা করার পর স্মরণ হয় তাহলোে আরও এক রাকআত মিলাবে; তাহলোে প্রথম দুই/চার রাকআত ফরয এবং শেষ দুই রাকআত নফল হবে। এ অবস্থায় সিজদায়ে সাহুও করতে হবে। আর যদি ঐ রাকআতে সালাম ফিরায় এবং সিজদায়ে সাহু করে তাহলোেও নামায হবে কিন্তু অন্যায় হবে। এ অবস্থায় প্রথম দুই/চার রাকআত ফরয হবে এবং শেষের এক রাকআত বৃথা যাবে।

পড়ুন
ঈদের নামাজের নিয়ম, নিয়ত ও পদ্ধতি

◆ শেষ বৈঠকে তাশাহহুদ পড়ার পূর্বে ভুলে উঠে গেলে শরীরের নীচের অর্ধের সোজা হওয়ার পূর্বে বসে পড়লে সিজদায়ে সাহু করতে হবে না। আর নীচের অর্ধেক সোজা হওয়ার পর স্মরণ এলেও বসে পড়বে এমনকি আর এক রাকআতের সাজদা করার আগ পর্যন্ত স্মরণ এলেও বসে পড়বে এবং সিজদায়ে সাহু করবে। কিন্তু আর এক রাকআতের সাজদা করে ফেললে আর বসবে না বরং আরও এক রাকআত মিলাবে এবং শেষে সিজদায়ে সাহু করবে না। এ অবস্থায় সব রাকআত নফল হয়ে যাবে, ফরয পুনরায় পড়তে হবে।

(৩) নামাযের মধ্যে রাকআত সংখ্যা নিয়ে সন্দেহ হলে তার মাসায়েল

প্রশ্ন: নামাযের মধ্যে রাকআত সংখ্যা ভুলে গেলে করণীয় কি?

উত্তর:

◆ যদি নামাযের মধ্যে এরূপ সন্দেহ হয় যে, প্রথম রাকআত না কি দ্বিতীয় রাকআত? তাহলে যে দিকে মন ঝুঁকবে সে দিককে গ্রহণ করবে। যদি কোন এক দিক মন না ঝুঁকে তাহলোে এক রাকআতই (অর্থাৎ, কমটাই) ধরতে হবে কিন্তু এই প্রথম রাকআতে বসে তাশাহ্হুদ পড়বে, কেননা হতে পারে প্রকৃত পক্ষে এটাই দ্বিতীয় রাকআত। দ্বিতীয় রাকআতেও বসে তাশাহ্হুদ পড়বে, তৃতীয় রাকআতেও বসে তাশাহ্হুদ পড়বে, (কেননা, হতে পারে প্রকৃত পক্ষে এটাই চতুর্থ রাকআত) তারপর চতুর্থ রাকআতে সিজদায়ে সাহু করবে।

◆ যদি কারও সন্দেহ হয় যে, দ্বিতীয় রাকআত না তৃতীয় রাকআত, তার হুকুমও এরূপ- যদি মন কোন দিকে না ঝুঁকে তাহলোে দ্বিতীয় রাকআত ধরে নিবে এবং এই রাকআতে বসে তাশাহ্হুদ পড়বে এবং এটা বেতর নামায হলোে এ রাকআতেও দোয়ায়ে কুনূত পড়বে। তৃতীয় রাকআতেও বসবে। তারপর চতুর্থ রাকআতে সিজদায়ে সাহু সহকারে নামায শেষ করবে।

◆ যদি কারও সদ্দেহ হয় যে, তৃতীয় রাকআত না চতুর্থ রাকআত, তাহলোে তার হুকুম অনুরূপ- কোন দিকে মন না ঝুঁকলে তিন রাকআত ধরে নিবে কিন্তু এই তৃতীয় রাকআতেও বসে তাশাহ্হুদ পড়তে হবে। তারপর চতুর্থ রাকআতে সিজদায়ে সাহু সহকারে নামায শেষ করবে।

পড়ুন
তাহাজ্জুদ নামাজের নিয়মঃ বাংলা উচ্চারণ সহ নিয়ত, দোয়া এবং পড়ার ফজিলত

◆ যদি নামায শেষ করার পর সন্দেহ হয় যে, এক রাকআত কম রয়ে গেল কি-না? তাহলোে এই সন্দেহের কোন মূল্য দিবে না, নামায হয়ে গেছে। অবশ্য যদি সঠিক ভাবে স্মরণ আসে যে, এক রাকআত কম রয়ে গেছে তাহলোে দাঁড়িয়ে আর এক রাকআত পড়ে নিবে এবং সিজদায়ে সাহু সহকারে নামায শেষ করবে। কিন্তু যদি ইতিমধ্যে এমন কোন কাজ করে থাকে যাতে নামায ভঙ্গ হয়ে যায় (যেমন কেবলা থেকে ঘুরে বসে থাকা বা কথা বলে থাকা ) তাহলোে নতুন নিয়ত বেঁধে সম্পূর্ণ নামায দোহরায়ে পড়তে হবে। আর প্রথম অবস্থায়ও নতুন ভাবে নামায দোহরায়ে নেয়া উত্তম-জরুরী নয়।

বিঃদ্রঃ রাকআতের সংখ্যা নিয়ে সন্দেহ হওয়ার ব্যাপার যদি কারও ক্ষেত্রে কদাচিৎ হয়ে থাকে তাহলোে তার ক্ষেত্রে পূর্বোল্লিখিত নিয়ম প্রযোজ্য হবে না বরং তাকে নতুন নিয়ত বেধে নামায পড়তে হবে।

◆ সিজদায়ে সাহু করার পরও যদি সিজদায়ে সাহু ওয়াজিব হওয়ার মত আবার কোন ভুল হয়, তাহলোে পুনর্বার সিজদায়ে সাহু করতে হবে না- ঐ পূর্বের সাজদাই যথেষ্ট হবে।

◆ সিজদায়ে সাহু ওয়াজিব না হওয়া সত্ত্বেও যদি কেউ সিজদায়ে সাহু করে, তাহলোে নামায হয়ে যাবে কিন্তু ইচ্ছাকৃতভাবে এরূপ করা ঠিক নয়।

◆ সিজদায়ে সাহু ওয়াজিব হওয়া সত্ত্বেও যদি সিজদায়ে সাহু না করে উভয় সালাম ফিরিয়ে ফেলে, তারপর কোন কথা বলার পূর্বে বা নামায ভঙ্গ হয়- এমন কোন কিছু করার পূর্বে সিজদায়ে সাহুর কথা স্মরণ হয় তাহলোে তখনই যদি ‘আল্লাহু আকবার’ বলে সিজদায়ে সাহু করে তারপর তাশাহুদ, দুরূদ শরীফ ও দোয়ায়ে মাছুরা পড়ে সালাম ফিরিয়ে নেয়, তবুও নামায হয়ে যাবে।

◆ শেষ বৈঠকে দুরূদ শরীফ পড়ার পর বা দোয়ায়ে মাছুরা পড়ার পর সালাম ফিরানোর পূর্বে যদি সিজদায়ে সাহুর কথা স্মরণ হয় তখনই সিজদায়ে সাহু করে নিবে।

পড়ুন
সালাতের গুরুত্ব ও তাৎপর্য

প্রিয় পাঠক, উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে আমরা- সাহু সিজদার নিয়ম, সাহু সিজদা কখন দিতে হয়? রাকাত সংখ্যা ও নামাজে ভুল হলে করণীয় সম্পর্কে জানলাম।

নামাজ আমাদের নিত্যদিনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আমল। আশা করি আজকের এই আলেচনাটি আমাদের নামাজের মান বৃদ্ধিতে উপকারে আসবে। পোষ্টটি উপকারি মনে হলে অন্যদের সাথে লিংকটি শেয়ার করে দিবেন ও কমেন্ট করে আমাদের উৎসাহ দিতে ভুলবেননা।

আজকের পোষ্ট/আলেচনাটি এখানেই শেষ হলো। শেষ অবধা পড়ার জন্য। ধন্যবাদ। রাব্বি জিদনি ইলমা। জাজাকাল্লাহ খাইরান।

[তথ্য সূত্র: মাওলানা মুহাম্মদ হেমায়েত উদ্দীন]

অনুরোধ!! পোষ্ট ভালো লাগলে প্লিজ উপরের শেয়ার আইকনে ক্লিক করে পোষ্টটি শেয়ার করে দিন।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ইসলাম ও ব্যক্তি জীবন

ইসলাম ও ব্যক্তি জীবন

● ইসলাম
আলোচ্য বিষয়: (১) ইসলামের বুনিয়াদি আমলসমূহের ফযিলত (২) তাকওয়া (৩) সত্যবাদিতা (সিদক) (৪) সবর (৫) যিকর (৬) শোকর (৭) তাওয়াক্কুল (৮) ইহসান (৯) কর্তব্যপরায়নতা (১০) হালাল উপার্জনের গুরুত্ব (১১) হারাম উপার্জনের কুফল ও পরিণাম (১২) দেশপ্রেম (১৩) ইসলামে নারীর মর্যাদা ও অধিকার (১৪) শিশুদের অধিকার (১৫) প্রতিবন্ধিদের অধিকার
সালাত বা নামাজ কেন পড়তে হবে, তাৎপর্য, উপকারিতা, মাহাত্ম্য ও আদর্শ জীবন গঠনে এর ভূমিকা

সালাত/নামাজ কেন পড়তে হবে? তাৎপর্য, উপকারিতা, মাহাত্ম্য ও আদর্শ জীবন গঠনে এর ভূমিকা

● ইসলাম
আলোচ্য বিষয়: (১) সালাত/নামাজের তাৎপর্য (২) সালাত/নামাজের উপকারিতা (৩) সালাত/নামাজের মাহাত্ম্য (৪) আদর্শ জীবন গঠনে সালাতের ভূমিকা
surah takasur bangla, সূরা তাকাসুর বাংলা উচ্চারণ, তাকাসুর সুরা অনুবাদ ও অর্থসহ

surah takasur bangla: সূরা তাকাসুর বাংলা উচ্চারণ, তাকাসুর সুরা অনুবাদ ও অর্থসহ

● ইসলাম
আলোচ্য বিষয়: (১) সূরা তাকাসুর/তাকাসুর সুরা পরিচিতি (২) surah takasur bangla/surah takasur in bangla (৩) সূরা তাকাসুর বাংলা উচ্চারণ (৪) সূরা আত তাকাসুর বাংলা অনুবাদ/অর্থ (৫) সূরা তাকাসুর বাংলা উচ্চারণ ও অর্থসহ ছবি (৬) takasur surah bangla uchhron MP3 audio (৭) surah at takasur bangla MP4 video (৮) সূরা আত তাকাসুর এর ফজিলত (৯) সূরা তাকাসুর এর শানে নুযুল (১০) সুরা তাকাসুর এর তাফসীর/ব্যাখ্যা (১১) সূরা তাকাসুর এর শিক্ষা
জীবন বাঁচাতে দাড়ি কাটলে জায়েজ হবে কি

জীবন বাঁচাতে দাড়ি কাটলে জায়েজ হবে কি?

● ইসলাম
আলোচ্য বিষয়: (১) ইসলামে দাড়ির গুরুত্ব কেমন? (২) বিপদ থেকে বাঁচার জন্য দাড়ি চেঁচে ফেলা যাবে কিনা?
হালাল উপার্জনের গুরুত্ব সংক্রান্ত ১টি বিষয়ভিত্তিক হাদিস

হালাল উপার্জনের গুরুত্ব সংক্রান্ত ১টি বিষয়ভিত্তিক হাদিস

● ইসলাম
আলোচ্য বিষয়: নিম্নে হালাল উপার্জনের গুরুত্ব সংক্রান্ত ১টি বিষয়ভিত্তিক হাদিসের অনুবাদ, ব্যাখ্যা ও শিক্ষা তুলে ধরা হলো-
তাজবিদ কাকে বলে, তাজবিদ শব্দের অর্থ কি

তাজবিদ কাকে বলে? তাজবিদ শব্দের অর্থ কি?

● ইসলাম
আলোচ্য বিষয়: (১) তাজবিদের পরিচয় ক) তাজবিদ শব্দের অর্থ কি? খ) তাজবিদ কাকে বলে? গ) মাখরাজ কাকে বলে? ঘ) সিফাত কাকে বলে? (২) তাজবিদের গুরুত্ব
তাসাউফ এর গুরুত্ব

তাসাউফ এর গুরুত্ব

● ইসলাম
আলোচ্য বিষয়: নিম্নে তাসাউফ এর গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনা করা হলো-
আখলাক অর্থ কি, আখলাক কাকে বলে, আখলাক কত প্রকার ও কি কি, আখলাকে যামিমাহ ও আখলাকে হামিদাহ অর্থ

আখলাক অর্থ কি? আখলাক কাকে বলে? আখলাক কত প্রকার ও কি কি? আখলাকে যামিমাহ ও আখলাকে হামিদাহ অর্থ কি?

● ইসলাম
আলোচ্য বিষয়: এই আলোচনাটি থেকে আমরা আখলাক অর্থ কি? আখলাক কাকে বলে? আখলাক কত প্রকার ও কি কি? আখলাকে যামিমাহ ও আখলাকে হামিদাহ অর্থ কি? ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে অবগত হব, আশা করি পোষ্ট শেষ অবধি পড়বেন ইংশাআল্লাহ। (১) আখলাক/চরিত্র (২) আখলাকে হামিদাহ (৩) আখলাকে যামিমাহ (৪) কতিপয় আখলাকে হামিদাহ বা উত্তম ও প্রশংসনীয় চরিত্র (৫) কতিপয় আখলাকে যামিমাহ বা নিন্দনীয় চরিত্র
আযান এর বাংলা অনুবাদ, আযানের জবাব বা উত্তর, আযানের দোয়া ও অর্থ, আযানের ফযীলত

আযান এর বাংলা অনুবাদ, আযানের জবাব/উত্তর, আযানের দোয়া ও অর্থ, আযানের ফযীলত

● ইসলাম
আলোচ্য বিষয়: (১) আযান কি? (২) আযানের শর্ত সমূহ (৩) আযান দেয়ার সময় (৪) আযান এর বাংলা অনুবাদ (৫) আযানের জবাব/আযানের উত্তর (৬) আযানের দোয়া ও অর্থ (৭) আযানের ফযীলত (৮) আযান, ইকামতের সুন্নাত ও মোস্তাহাব সমূহ (৯) আযান ও ইকামতের মাসায়েল (১০) আযান ও ইকামতের মাঝে সময়ের ব্যবধান কতটুকু হবে? (১১) ইকামতের বাক্য সমূহ ও অর্থ (১২) আযানের দোআয় পরিত্যাজ্য বিষয় সমূহ (১৩) আযানের অন্যান্য পরিত্যাজ্য বিষয় (১৪) আযানের অন্যান্য মাসআলা মাসায়েল
সূরা বাকারার ৩, ৪, ৫ নং আয়াতের অনুবাদ, ব্যাখ্যা ও শিক্ষা

সূরা বাকারার ৩, ৪, ৫ নং আয়াতের অনুবাদ, ব্যাখ্যা ও শিক্ষা

● ইসলাম
আলোচ্য বিষয়: নিম্নে সহজ ও সংক্ষিপ্তভাবে সূরা বাকারার ৩, ৪, ৫ নং আয়াতের অনুবাদ, ব্যাখ্যা ও শিক্ষা তুলে ধরা হলো-