ওজন অনুযায়ী গরুর খাদ্য তালিকা, গরুকে খাবার দেওয়ার নিয়ম ও ঘাস খাওয়ানোর উপকারিতা

ওজন অনুযায়ী গরুর খাদ্য তালিকা, গরুকে খাবার দেওয়ার নিয়ম ও ঘাস খাওয়ানোর উপকারিতা

(১) গরুকে খাবার দেওয়ার নিয়ম বা গরুকে খাবার খাওয়ানোর নিয়ম

গরুর খাদ্য

গরুকে খাবার দেওয়ার বা খাওয়ানোর সাধঅরন কিছু নিয়ম হলো-

• নির্দিষ্ট সময়ে প্রতিদিন প্রাণিকে পরিষ্কার ও সুষম খাদ্য খাওয়াতে হবে।

• দৈহিক ওজন অনুসারে প্রয়োজনীয় খাবার একবারে না দিয়ে ২৪ ঘন্টায় ৫-৬ বারে দিলে প্রাণির হজম ভাল হয়।

• খাদ্য সরবরাহের আগে অবশ্যই পাত্র পরিষ্কার করা।

• দানাদার খাদ্য প্রয়োজনীয় পরিমাণ মেপে ২ বারে (সকালে ও বিকালে) পরিবেশন করা।

• দানাদার খাদ্য আধা ভাঙ্গা অবস্থায় ভিজিয়ে খেতে অভ্যস্ত হলে সেভাবেই দিতে হবে।

• শুকনা দানাদার খাদ্য দিলে খাদ্য গ্রহণের পরপরই পানি পান করাতে হবে।

• গরু মোটাতাজাকরণের জন্য সরিষার খৈল বেশি উপকারী।

• প্রাণির বদ-হজম, পেট-ফাপা ও পাতলা পায়খানা হলে দানাদার খাদ্য খাবার দেওয়া যাবে না।

• প্রাণিদেহে শতকরা ৬০-৭০ ভাগ পানি তাই ১০-১৫ ভাগ পানি সরবরাহ করতে হবে।

• খাদ্যে দানাদার, খড়, কাঁচা ঘাস ও পানির অনুপাত ১ঃ৩ঃ৫ঃ১০-১৫ হতে হবে।

• আশঁযুক্ত খাবার (খড়) ২-৩ ইঞ্চি টুকরা করে কেটে ভিজিয়ে পরিবেশন করলে কম নষ্ট হয় এবং খাদ্যের গ্রহণও বাড়ে।

• খড় খাওয়ানোর পূবের্ ২-৩ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রাখলে খাদ্যের মান বাড়ে।

• শুধুমাত্র খড় না দিয়ে এর সাথে দানাদার খাবার, ইউরিয়া, মোলাসেস, পানি ও কাঁচাঘাস মিশিয়ে খাওয়ালে খাদ্যের মান বৃদ্ধি হয়।

See also  জাম্বো ঘাস চাষ পদ্ধতি, কিভাবে ঘাস চাষ করা হয়? উন্নত জাতের ঘাস চাষ পদ্ধতি

• খাদ্য অবশ্যই মাটি/বালি মুক্ত থাকা, খাদ্য পঁচা, বাসি, অতি পুরাতন না হওয়া।

(২) গরু ছাগল বা গবাদিপশুকে ঘাস খাওয়ানোর উপকারিতা

গরু/ছগলকে খাস খাওয়ানোর উপকারিতা বা সুবিধাগুলো হলো-

• খাদ্য খরচ কম হবে।

• প্রাণির মৃত্যু হার খুবই কম হবে, ফলে আর্থিক ক্ষতির সম্ভাবনা কম হবে।

• দানাদার খাদ্যের প্রয়োজনীয়তা কম হবে, ফলে উৎপাদন ব্যয় কমে যাবে।

• খাদ্য খরচ কম হবে বিধায় হৃষ্ট-পুষ্টকরণের গরু পালন করে ছোট একটি সংসার চালনো যাবে এবং দারিদ্র বিমোচন করা সম্ভব হবে।

• রোগ-ব্যাধি কম হয় ফলে ঔষধ খরচ কমে যাবে এবং চিকিৎসা খরচ খুবই কম হবে।

• এক একর জমিতে ধান চাষ করে যে লাভ পাওয়া যায় ঘাস চাষ করলে তার চেয়েও বেশী লাভ পাওয়া যাবে।

• প্রাণিকে পর্যাপ্ত কাঁচা ঘাস না খাওয়ালে অপকারিতাঃ

• প্রাণি অপুষ্টিতে ভোগে এবং রোগ-ব্যাধি বেশী হবে।

• দুর্বলতার কারণে রোগ-ব্যাধি বেশী হওয়াতে চিকিৎসা ব্যয় বেড়ে যাবে।

• রোগ হলে উৎপাদন কমে যাবে ফলে কৃষক আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

• দানাদার খাদ্য বেশী দরকার হবে, ফলে মোটাতাজাকরণের খরচ বেড়ে যাবে।

(৩) ১০০ কেজি দৈহিক ওজনের গরুর খাদ্য তালিকা

একটি আড়াই মণ ওজনের গরুর জন্য নিম্নেক্তো খাদ্য তালিকা নির্বাচন করা যেতে পারে-

  1. ধানের খড় = ২ কেজি
  2. সবুজ ঘাস = ২ কেজি (ঘাস না থাকলে খড় ব্যবহার করতে হবে
  3. দানদার খাদ্যে মিশ্রন = ১.২-২.৫ কেজি
  4. ইউরিয়া = ৩৫ গ্রাম (নিয়মানুযায়ী)
  5. চিটাগুড়া = ২০০-৪০০ গ্রাম
  6. লবণ = ২৫ গ্রাম

দানাদার খাদ্যের সাথে লবন, ইউরিয়া, চিটাগুড় এক সাথে মিশিয়ে দিনে ২ বারদিতে হবে। ধানের খড় এবং কাঁচা ঘাস ছোট ছোট করে কেটে এক সঙ্গে মিশিয়েখাওয়ালে ভালো ফল পাওয়া যায়।

(৪) ১৫০ কেজি ওজনের গরুর খাদ্য তালিকা

একটি সাড়ে তিন ওজনের গরুর জন্য নিম্নেক্তো খাদ্য তালিকা নির্বাচন করা যেতে পারে-

  1. খড় = ৩ কেজি
  2. কাঁচা ঘাস = ৫-৬ কেজি
  3. দানাদার খাদ্যের মিশ্রন = ১.৫-২ কেজি
  4. চিটাগুড় = ৫০০ গ্রাম
  5. ইউরিয়া = ৪৫ গ্রাম (নিয়মানুয়ায়ী)
  6. লবন = ৩৫ গ্রাম
See also  গরুর খাদ্যঃ গবাদি পশুর খাদ্য কত প্রকার? গবাদি পশুর খাদ্য তালিকা

(৫) ১৫০-২০০ কেজি ওজনের গরুর খাদ্য তালিকা

একটি চার বা পাঁচ মণ ওজনের গরুর জন্য নিম্নেক্তো খাদ্য তালিকা নির্বাচন করা যেতে পারে-

  1. ধানের খড় = ৪ কেজি
  2. কাঁচা ঘাস = ৫-৬ কেজি
  3. দানাদার খাদ্যের মিশ্রন = ১.৫-২ কেজি
  4. চিটাগুড় = ৫০০ গ্রাম
  5. ইউরিয়া = ৪৫ গ্রাম (নিয়মানুযায়ী)
  6. লবন = ৩৫ গ্রাম

(৬) গরুর দানাদার খাদ্য তৈরির তালিকা

গরুর জন্য করে ১০০ কেজি পরিমাণ দানাদার খাদ্য তৈরির তালিকা ও পরিমাণের নমুনা প্রদান করা হলো-

  1. ভুট্টা ভংগা = ৩৫ কেজি
  2. গম ভাংগা = ১৫ কেজি
  3. সয়াবিন থৈল = ২০ কেজি
  4. চাউলের কুড়া/রাইচ ব্রান = ২৫ কেজি
  5. লাইম স্টোন = ১ কেজি
  6. ডিসিপি/এমসিপি = ৫০০ গ্রাম
  7. লবন = ২ কেজি
  8. ভিটামিন-মিনারেল প্রিমিক্স = ১৫০ গ্রাম
  9. সোডিয়াম বাই-কার্বনেট = ৫০০ গ্রাম
  10. এনজাইম = ৫০ গ্রাম

সর্বমোট ১০০ কেজি।

গরুকে দেহের ওজন অনুপাতে দানাদার খাদ্য সরবরাহ করতে হবে। উপরের দানাদার মিশ্রণটি গরুর ওজনের শতকরা ০.৮ থেকে ১ ভাগ পরিমান সরবরাহ করলেই চলবে।

দানাদার মিশ্রণটি একবারে না খাইয়ে ভাগ ভাগ করে সকালে এবং বিকালে খাওয়াতে হবে।

গরুকে পর্যান্ত পরিমাণে পরিষ্কার খাওয়ার পানি সরবরাহ করতে হবে। কোনোভাবেই বাসি পানি, পচা বাসি খাবার মেশানো পানি, পুকুর, ডোবা বা নদীর পানি খাওয়ানো যাবে না।

(৭) ওজন অনুযায়ী গরুর খাদ্যের পরিমাণ

কত ওজনের গরুকে প্রতিদিন কি পরিমাণ খাদ্য খাওয়ানো উচিত তার একটি তালিকা নমুনা উপস্থাপন করা হলো-

গরুর ওজনইউরিয়া মোলাসেস স্ট্র/ প্রক্রিয়াজাত খড়/শুধু খড়সুষম দানাদার খাদ্যসবুজ ঘাস
১০০ কেজির কম২ কেজি২.৫ – ৩ কেজি৪ – ৫ কেজি
১০০-১৫০ কেজি৩ কেজি৩ – ৩.৫ কেজি৭ – ৮ কেজি
১৫০-২০০ কেজি এবং এর বেশি ওজনের গরু৪ কেজি৪ – ৪.৫ কেজি৮ – ১২ কেজি

(৮) গরু মোটাতাজাকরণ খাদ্য সরবরাহ পদ্ধতি

গরু মোটাতাজাকরণ প্রকল্পে গবাদি পশুর জন্য পরিমাণ মত সুষম গরু মোটাতাজাকরণ খাদ্য সরবরাহ সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

See also  গরুর খামার করে লস ১০টি কারণ ও গরুর খামার তৈরি করার চ্যালেঞ্জসমূহ

খাবারের তালিকায় শর্করা (Carbohydrates), আমিষ (Protein), চর্বি (Fat) ও ভিটামিন-মিনারেল এর পরিমান সাধারণত খাদ্যের চেয়ে বেশি থাকতে হবে। প্রচুর পরিমাণ টিউবয়েলের টাটকা পানি সরবরাহ করা প্রয়োজন।

আমাদের দেশে গবাদি প্রাণির সবচেয়ে সহজলভ্য ও সাধারণ খাদ্য হলো খড়, যার ভিতর আমিষ, শর্করা ও খবিজের ব্যাপক অভাব রয়েছে। তাই খড়কে ইউরিয়া ও মোলাসাস(চিটাগুর) দ্বারা প্রকৃয়াজাত করে খাওয়াতে হয়। সেই সাথে সুষম দানাদার খাদ্য সরবরাহ করতে হবে।

  1. মোট খাদ্য চাহিদার ৪০-৫০ন ভাগ দানাদার ও ৫০-৬০ ভাগ আঁশ জাতীয় খাদ্য যেমন খড়, ঘাস ইত্যদি দিতে হবে।
  2. সাইলেজ অথবা ইউএমএস অথবা ফর্মান্টেড ভুট্টা খাওয়াতে হবে।
  3. প্রতিদিন একই সময়ে একই ধরনের খাদ্য সরবরাগ করতে হবে। খাদ্য ও খাদ্য প্রদানের সময় কোনটা পরিবর্তন করা যাবে না।
  4. খাদ্য টাটকা ও ধুলো বালি মুক্ত হতে হবে।
  5. খাদ্য সহজ পাচ্য হতে হবে।

(৯) গরুকে পানি ও খাদ্য খাওয়ানোর পদ্ধতি

গরুকে পানি ও খাদ্য খাওয়ানোর আরও কিছু নিয়ম অনুসরণ করতে হয়। যেমন-

• গরুকে গুড়, লবন ও কুড়া যোগে পানি না খাইয়ে ফ্রি চুজে বা ইচ্ছা মতো পানি খেতে দিতে হবে। একটি পাত্রে সবসময় পরিষ্কার সাদা পানি রেখে দিতে হবে যাতে গরু ইচ্ছা মতো পানি খেতে পারে। মোটাতাজাকরণ কর্মসূচীতে ফ্রি চুজ পানির ব্যবস্থা গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়।

• অপর দিকে খড় বা পল ও ঘাস গরুকে দিনে ২-৩ বার দিতে হবে এবং দানাদার খাদ্য সকাল বিকাল ২ বার দিতে হবে।

• দুপুরে খুদের জাও দেওয়া যেতে পারে।

• গরুকে সবসময় না খাইয়ে জাবর কাটার টাইম বা বিশ্রাম দিতে হবে।

• সন্ধ্যা ৭ টার পর গরুকে কোনো খাবার না দেওয়াই উত্তম।

• গরুকে শুধু খড় খাওয়ালে সাথে মোলাসেস ব্লক দেওয়া প্রয়োজন। সেক্ষেত্রে ১০০ কেজি দৈহিক ওজনের গরুকে ২০০ গ্রাম ইউরিয়া মোলাসেস ব্লক, ১০০-১৫০ কেজি ওজনের জন্য ২৫০ গ্রাম ইউরিয়া মোলাসেস ব্লক এবং ১৫০-২০০ কেজি কেজি ওজনের জন্য ৩০০-৪০০ গ্রাম ইউরিয়া মোলাসেস ব্লক প্রতিদিন দিতে হবে।

See also  ব্যাকটেরিয়া সৃষ্ট ছোঁয়াচে গরুর কি কি রোগ হয়? উক্ত গরুর রোগ ও তার প্রতিকার

• দানাদার খাদ্য সমান ২ ভাগে ভাগ করে ১ ভাগ সকালে আর আরেক ভাগ বিকালে দিতে হবে। বাকি অবসর সময়ে গরুকে কাঁচা ঘাস এবং ইউরিয়া মোলাসেস স্ট্র অথবা শুধু খড় দিতে হবে।

অনুরোধ!! পোষ্ট ভালো লাগলে প্লিজ উপরের শেয়ার আইকনে ক্লিক করে পোষ্টটি শেয়ার করে দিন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ছাগলের প্রসব এর সময় বাচ্চা ভিতরে ফেঁসে গেলে কিভাবে ডেলিভারি করাবেন, ছাগলের গর্ভপাত

ছাগলের প্রসব এর সময় বাচ্চা ভিতরে ফেঁসে গেলে কিভাবে ডেলিভারি করাবেন? ছাগলের গর্ভপাত, ছাগলের খামার, ছাগল পালন প্রশিক্ষণ

আলোচ্য বিষয়: ছাগলের প্রসব বা ছাগলের গর্ভপাত এর সময় ছাগলের বাচ্চা পেটের ভিতর আটকে যায়, নরমাল ডেলিভারি না হয়, সেটাকে আমরা কিভাবে ডেলিভারি করাব? ... Read More
গবাদি পশুর পুষ্টি উপাদান সমূহ

গবাদি পশুর পুষ্টি উপাদান সমূহ

আলোচ্য বিষয়: নিচের ছকে গবাদি পশুর পুষ্টি উপাদান সমূহের নাম, পুষ্টির উৎস ও পুষ্টির কার্যকারিতা দেখানো হলো- ... Read More
গরু ছাগলের খাদ্য, আঁশ জাতীয়, দানাজাতীয়, সাইলেজ ও হে তৈরির পদ্ধতি সুবিধা ও বৈশিষ্ট্য

গরু-ছাগলের খাদ্য, আঁশ জাতীয়, দানাজাতীয়, সাইলেজ ও হে তৈরির পদ্ধতি, সুবিধা এবং বৈশিষ্ট্য

আলোচ্য বিষয়: (১) গরু-ছাগলের খাদ্যের প্রকার (২) আঁশ জাতীয় খাদ্য (৩) দানাজাতীয় খাদ্য (৪) সাইলেজ কী, এটি কী ধরণের খাদ্য? (৫) সাইলেজ ব্যবহারের সুবিধা (৬) সাইলেজ তৈরির পদ্ধতি (৭) গরু-ছাগলের খাদ্য হে কী? (৮) গুণগত মানের হে-এর বৈশিষ্ট্য (৯) হে তৈরির পদ্ধতি ... Read More
informationbangla.com default featured image compressed

গাভীর ওলানের ইডিমা রোগঃ লক্ষণ, কারণ ও প্রতিরোধের উপায়

আলোচ্য বিষয়: (১) গাভীর ওলানের ইডিমা রোগ (Udder Edema) কী? (২) গাভীর ওলানের ইডিমার কারণ (৩) গাভীর ওলানের ইডিমার লক্ষণ (৪) গাভীর ওলানের ইডিমা চিকিৎসার পদ্ধতি (৫) গাভীর ওলানের ইডিমা প্রতিরোধের উপায় ... Read More
কোন ছাগল বেশি বাচ্চা দেয়, কোন জাতের ছাগল বেশি বাচ্চা দেয়

কোন ছাগল বেশি বাচ্চা দেয়? কোন জাতের ছাগল বেশি বাচ্চা দেয়?

আলোচ্য বিষয়: (১) ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল বছরে কয়টি বাচ্চা দেয়? (২) বারবারি ছাগল বছরে কয়টি বাচ্চা দেয়? (৩) শিরোহি ছাগল বছরে কয়টি বাচ্চা দেয়? (৪) বোয়ার ছাগল বছরে কয়টি বাচ্চা দেয়? (৫) বিটল জাতের ছাগল বছরে কয়টি বাচ্চা দেয়? (৬) রাম ছাগল বা যমুনাপুরি বছরে কয়টি বাচ্চা দেয়? ... Read More
আদর্শ গরুর খামার ব্যবস্থাপনা

আদর্শ গরুর খামার ব্যবস্থাপনাঃ খামারের বর্জ্য, পরিবেশ ও সামাজিক নিরাপত্তা, কম্পোস্ট ও কম্পোষ্টিং প্রক্রিয়া

আলোচ্য বিষয়: (১) আদর্শ গরুর খামারের পরিবেশ ও সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা (২) গরুর খামারের পরিবেশ সুরক্ষায় খামারের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা (৩) গরুর খামারের কম্পোস্ট ও কম্পোষ্টিং প্রক্রিয়া ব্যবস্থাপনা ... Read More
সুস্থ ছাগল চেনার উপায়, অসুস্থ ছাগলকে চিনবেন কিভাবে

সুস্থ ছাগল চেনার উপায়, অসুস্থ ছাগলকে চিনবেন কিভাবে?

আলোচ্য বিষয়: (১) সুস্থ ছাগলের বৈশিষ্ট্য (২) অসুস্থ ছাগলের বৈশিষ্ট্য ... Read More
informationbangla.com default featured image compressed

ছাগলের খামার কিভাবে করতে হয়? ছাগলের খামার করে সফল হবার মন্ত্র

আলোচ্য বিষয়: ছাগলের খামার কিভাবে করতে হয়, ছাগলের খামার করে সফল হবার মন্ত্র, ছাগলের খামার থেকে সফলতা আনতে গেলে কতগুলি পরিকল্পিত পরিকল্পনা থাকাটা অত্যান্ত জরুরি। যথা- ... Read More
informationbangla.com default featured image compressed

ছাগলের ভিটামিন ঔষধের নাম

আলোচ্য বিষয়: আজকের এই পোষ্টটিতে আমরা আলোচনা করব ছাগলের ভিটামিন ঔষধের নাম ও ভিটামিন এ, ডি, ই এবং ভিটামিন বি টুয়েলভ নিয়ে। এই চারটা ভিটামিন ছাগলের শরীরের কোন কোন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। আমরা কিভাবে ভিটামিন এ, ডি, ই এবং ভিটামিন বি টুয়েলভ ঘাটতি পূরণ করতে পারি। বিস্তারিত আলোচনা থাকবে আমাদের আজকের এই আলোচনাতে। চলুন শুরু করা যাক আমাদের আজকের এই পর্বের আলোচনাটি। ... Read More
informationbangla.com default featured image compressed

নেপিয়ার ঘাস চাষ পদ্ধতি

আলোচ্য বিষয়: (১) নেপিয়ার ঘাসের পুষ্টিগুণ (২) নেপিয়ার ঘাস এর পরিচিতি (৩) ঘাস চাষের জন্য কেমন জমি প্রয়োজন? (৪) নেপিয়ার ঘাস চাষের সঠিক সময় (৫) নেপিয়ার ঘাস এর জমিচাষ ও রোপন পদ্ধতি (৬) নেপিয়ার ঘাস এর সার ও পানি সেচ পদ্ধতি (৭) নেপিয়ার ঘাস এর সাথে কোন সাথী ঘাস চাষ করা যায়? (৮) নেপিয়ার ঘাস কাটার নিয়ম ও ফলন (৯) নেপিয়ার ঘাস খাওয়ানোর নিয়ম (১০) নেপিয়ার ঘাস কিভাবে সংরক্ষণ করা যায়? (১১) নেপিয়ার ঘাস চাষ ও ঘাস খাওয়ানোর সাবধানতা (১২) উপসংহার ... Read More