সাইলেজ কি? সাইলেজ কিভাবে তৈরি করা হয়? সাইলেজ ব্যবহারের সুবিধা কি?

সাইলেজ কি, সাইলেজ কিভাবে তৈরি করা হয়, সাইলেজ ব্যবহারের সুবিধা কি

(১) সাইলেজ কি?

সাইলেজ কি

সাইলেজ কি: বায়ুশূন্য অবস্থায় সবুজ ঘাসকে ভবিষ্যতের জন্য প্রক্রিয়াজাত করে সংরক্ষণ করে রাখা হয়, উক্ত সংরক্ষিত ঘাসকে সাইলেজ বলে।

বা,

সাইলেজ কি: নির্ধারিত ঘাস অথবা ভুট্টা গাছ কেটে তা ছোট ছোট হাফ ইঞ্চি থেকে এক ইঞ্চি সাইজে কেটে সেটাকে এয়ার প্রুফ করে রাখাই হচ্ছে সাইলেজ।

বা,

সাইলেজ কি: সাইলেজ হলো গাজনকৃত সবুজ ঘাস। উচ্চ আর্দ্রতাযুক্ত সবুজ ঘাসকে বায়ুহীন পরিবেশ সংরক্ষণ করাহয়। এই প্রক্রিয়াজাত ঘাসকে সাইলেজ বলে।

বা,

সাইলেজ কি: বারো বছর পর্যন্ত সবুজ ঘাসকে সংরক্ষণের পক্রিয়াকে সাইলেজ বলে। সাইলেজ পুষ্টিকর একটি গোখাদ্য প্রস্তুত প্রক্রিয়া, যার বহুবিধ উপকারিতা রয়েছে।

বা,

সাইলেজ কি: মূলত সবুজ ঘাস সংরক্ষণ করার একটি পদ্ধতি। বৈজ্ঞানিক পদ্ধতি অনুসরণ করে সবুজ ঘাসের পুষ্টি উপাদান সঠিক রেখে বায়ুশূন্য অবস্থায় সবুজ ঘাসকে ভবিষ্যতের জন্য প্রক্রিয়াজাত করে রাখার প্রক্রিয়াকে সাইলেজ বলা হয়। 

বা,

সাইলেজ কি: বর্ষাকালে ও খরার সময় সবুজ ঘাস উৎপাদন অনেক কমে যায়, খামার খাদ্য সংকটে পড়ে। এ কারণে সবুজ ঘাসকে কুচিকুচি করে কেটে, শতভাগ বায়ুরোধক ভাবে রেখে, ঘাসকে দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করে রাখা যায়। তাই সারা বছর সঠিক পুষ্টিমানসমৃদ্ধ ঘাস গরুকে খাওয়াতে সাইলেজ হচ্ছে একটি উত্তম প্রক্রিয়া।

বা,

সাইলেজ কি: কাঁচা ঘাস দীর্ঘ দিন সংরক্ষণ করে রেখে তা পশুকে সারাবছর নিরবিচ্ছীন্ন ভাবে খাওয়ানো জন্য, বিশেষ পক্রিয়ায় ঘাসকে সংরক্ষণ করা হয়, উক্ত সংরক্ষিত ঘাসকে সাইলেজ বলে। এতে গাজন পক্রিয়া ঘটে ও মোলাসেস বা চিটা গুড় মেশানো হয় বিধায় এর স্বাধ, ঘ্রাণ ও পুষ্টিগুণও বেশি হয়ে থাকে। সাইলেজ গরুর কাছে একটি প্রিয় খাদ্য।

বা,

সাইলেজ কি: সাইলেজ একটি ইংরেজি শব্দ। এ শব্দের দ্বারা গো-খাদ্যের বেলায় সবুজ ঘাসের পুষ্টিমান অক্ষুন্ন রেখে একটি নির্দিষ্ট Ph এ সংরক্ষিত সবুজ ঘাসকে বুঝায়। সাধারণত সব ধরনের সবুজ ঘাসই অম্লতায় সংরক্ষণ করে সাইলেজ তৈরি করা যায়। সংরক্ষণের ৪০দিন পর বছরের যে কোন সময় সংরক্ষিত ঘাস তুলে সরাসরি বা শুকনো খড়ের সাথে মিশিয়ে গরুকে খাওয়ানো যায়।

See also  গর্ভবতী গাভীর যত্ন

(২) সাইলেজ কিভাবে তৈরি করা হয়?

সাইলেজ কিভাবে তৈরি করা হয়: সাইলেজ এখন শুধু কাঁচা ঘাস সংরক্ষণের প্রক্রিয়াই নয়, এটা এখন গবাদিপশুর জন্য অধিক পুষ্টিকর খাদ্য হিসাবে সারাবিশ্বে সমাদৃত! আপনারা হয়তো জেনে অবাক হবেন ভালো মানের সাইলেজে ড্রাই মেটার ব্যাসিসে ৯-১২ মেগাজ্যুল/কেজি এনার্জি বা শক্তি এবং ১৬% পর্যন্ত প্রোটিন থাকে, তাই এখন সব খামারীর উচিৎ তাদের গবাদিপশুর খাদ্য তালিকায় সাইলেজ অন্তর্ভুক্ত করা।

  1. ভুট্টা মিল্কিং স্টেজে আসলে তাকে হারভেষ্ট করে এবং সাইলেজ তৈরির পদ্ধতি অনুযায়ী সাইলেজ তৈরি করতে হবে। রৌদ্রজ্জ্বল দিনে জমি থেকে সাইলেজের জন্য নির্ধারিত ঘাস বা ভুট্টা গাছ কাটা হয়। কারণ তখন সেগুলিতে ময়েশ্চার কন্টেন্ট কম থাকে, যেটা সাইলেজ তৈরীর ক্ষেত্রে খুব সহায়ক।
  2. আমরা জেনেছি যে, নির্ধারিত ঘাস অথবা ভুট্টা গাছ কেটে তা ছোট ছোট হাফ ইঞ্চি থেকে এক ইঞ্চি সাইজে কেটে সেটাকে এয়ার প্রুফ করে রাখা হয়।
  3. ভুট্টা ও পাকচং ঘাসের সাইলেজ তৈরিতে চিটাগুড়ের প্রয়োজন হয় না। তবে চিটাগুড় দিলে এতে সাইলেজের গুণগতমান অনেকটা বাড়ে।
  4. ১০০ কেজি ঘাস বা ভুট্রার সাইলেজ তৈরি করতে ৪ কেজি চিটাগুড় সাথে সমপরিমাণ পানি মিশিয়ে তা একটি ঝর্নার সাহায্যে ঘাসের উপরে ছিটিয়ে, ভালো করে মিশিয়ে, এয়ারপ্রুফ প্লাস্টিকের বস্তা, ড্রাম অথবা পলেথিনের সাহায্যে মাটি চাপা দিয়ে রাখতে হবে। যাতে বাহির থেকে বাতাস না ঢুকে।
  5. সাধারণত সাইলেজ তৈরীর সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে ২১ দিন সময় লাগে। ২১ দিন (দুই সপ্তাহ) পর সাইলেজ সম্পূর্ণ ভাবে তৈরী হয়ে গবাদিপশুকে খাওয়ানোর উপযোগী হয়।

(৩) সাইলেজ ব্যবহারের সুবিধা কি?

সাইলেজ ব্যবহারের সুবিধা

সাইলেজ ব্যবহারের সুবিধা কি: দুগ্ধদানকারী প্রাণী থেকে দুধ বাড়ানোর জন্য ভারসাম্যপূর্ণ এবং উপযুক্ত খাদ্য খাওয়ানো জরুরী। খাওয়ার ঘাটতির কারণে আমরা প্রাণীদের কাছ থেকে সর্বোত্তম দুধ উৎপাদন পাইনা।

  • ভুট্টার সাইলেজ একটি উচ্চ শক্তির ঘাস এবং গরু মোটাতাজাকরণ এবং দুধ উৎপাদন উভয়ের ক্ষেত্রেই একটি দুর্দান্ত খাদ্য, কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন এবং শক্তি রয়েছে।
  • ভুট্টার সাইলেজ হলো একটি উচ্চ মানের উচ্চ-ক্যালোরি সম্পন্ন খাদ্য। যা বিশেষত দুগ্ধ গাভী এবং গরুর মাংসের গবাদি পশুর জন্য জন্য খুবই উৎকৃষ্ট। এটি গবাদি পশুদের মাংস, দুধের গাভীর উৎপাদনশীলতা এবং গুণমানকে বৃদ্ধি করতে পারে।
  • বর্ষাকালে ও খরার সময় সবুজ ঘাস উৎপাদন অনেক কমে যায়, খামার খাদ্য সংকটে পড়ে। এ কারণে সবুজ ঘাসকে কুচিকুচি করে কেটে সাইলেজ তৈরি করে, শতভাগ বায়ুরোধক ভাবে দীর্ঘদিন সংরক্ষণ করে রেখে, প্রয়োজন অনুযায়ী ধীরে ধীরে উৎকৃষ্ট খাদ্য হিসেবে পশুকে খাওয়ানো হয়।
  • ঘাসের জমি নেই বা কম আছে, সে সকল খামারিগণ এক মৌসুমের জন্য ভুট্টা খেত লিজ/ভাড়া নিয়ে, ভুট্টা চাষ করে, উক্ত ভুট্টা গাছ দ্বারা সাইলেজ তৈরি করে দিয়ে তা রেখে রেখে সারাবছর খাওয়াতে পারে।
  • শহরে জমি নেই ও তাই চাষাবাদও হয়না। তাই শহরের প্রতিদিন পশুর জন্য কাঁচা ঘাস সংগ্রহ করা চ্যালেঞ্জিং। যাহারা শহরের খামারি রয়েছেন তারা গ্রাম থেকে ব্যাপক পরিমাণে ভুট্টা চাষে করে নিয়ে, তা দ্বারা সাইলেজ তৈরি করে শহরে নিয়ে আসেন, রেখে রেখে উক্ত সাইলেজ ছয় মাস, এক বছর, দুই বছর, তিন বছর যাবৎ তা পশুকে খাওয়াতে পারেন।
  • বর্ষা মৌসুমে সবুজ ঘাসে ময়েশচ্যার বেশি থাকার কারনে শুকাতে সমস্যা হয়, আর কোন ভাবে ঘাসকে শুকানো হলে পুষ্টিমান কমে যায়। অপরদিকে, সাইলেজকে শুকানো লাগে না, পুষ্টি মানও ঠিক থাকে। তাই সারাবছর সঠিক পুষ্টিমান সমৃদ্ধ ঘাস গরুকে খাওয়াতে সাইলেজ হতে পারে উত্তম প্রক্রিয়া।
  • কাঁচা ঘাসের তুলনায় সাইলেজ এর গুনগত ও খাদ্যমান বেশি। সাইলেজ প্রক্রিয়ায় ঘাস ১২ বছর পর্যন্ত সংরক্ষণ করে রাখা যায়।
  • মূলত, সাইলেজ তৈরির মূল উদ্দেশ্য হলো- মান সম্মত গোখাদ্য সরাবরাহের মাধ্যেম দুধ ও মাংস উৎপাদন বৃদ্ধি করা, সাইলেজের সরাবরাহ বৃদ্ধির মাধ্যমে দানাদার খাদ্য খরচ কমিয়ে খামারীর লাভ নিশ্চত করা।
See also  ভুট্টা সাইলেজ তৈরির পদ্ধতি? সাইলেজ খাওয়ানোর নিয়ম? কেন ভুট্টা সাইলেজ খাওয়াবেন?

প্রিয় পাঠক, উপরোক্ত আলেচনার মাধ্যমে সাইলেজ কি? সাইলেজ কিভাবে তৈরি করা হয়? সাইলেজ ব্যবহারের সুবিধা কি? প্রভৃতি বিষয়ে জানলাম।

ভুট্টার সাইলেজ

সবারই গরু পালন করতে হবে এমন কোন কথা নেই। আপনি সাইলেজ তৈরি করে বিক্রি করে আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারেন এবং প্রাণিসম্পদের উন্নয়নে একজন গর্বিত সদস্য হিসেবে অংশীদারিত্ব অর্জন করতে পারেন।

শুধু গবাদি পশুর খামার না, বর্তমানে সাইলেজ তৈরির ব্যবসা অনেক সম্ভাবনাময়।

সারা দেশের অনেক ডেইরী খামারীরা রেডিমেইড থেকে সাইলেজ ক্রয় করে দুধ ও মাংস উঠপাদন বৃদ্ধি তথা দেশের আমিষের  চাহিদা পুরণ করে যাচ্ছেন।

সাইলেজ এর ব্যবসা

আমাদের দেশে আরও বেশি পরিমাণে মোটামোটি বড় আকারে সাইলেজ প্লান্ট স্থাপন করার উদ্যোগ নেওয়ার দরকার। যাতে আশেপাশের খুদ্র ও মাঝারি খামারিরা কাছে ন্যায্য মূল্যে সাইলেজ বিক্রি করে মুনাফা অর্জন যায়, অপরদিকে এতে করে সাইলেজ খাওয়াইয়ে খামারিরাও খাদ্য খরচ কমিয়ে লাভবান হতে পারে।

সাইলেজ প্রস্তুতের জন্য নুন্যতম একটি চপার মেশিন, একটি ভেকুম মেশিন, পরিবহনের জন্য ভ্যান এবং যথেষ্ট পরিমাণে জমির থাকা প্রয়োজন।

অনুরোধ!! পোষ্ট ভালো লাগলে প্লিজ উপরের শেয়ার আইকনে ক্লিক করে পোষ্টটি শেয়ার করে দিন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

পারিবারিক দুধের গাভীর খামার পরিকল্পনা

পারিবারিক দুধের গাভীর খামার পরিকল্পনা

আলোচ্য বিষয়: (১) দুধের প্রয়োজনীয়তা (২) পারিবারিক দুধের গাভীর খামার পরিকল্পনা (৩) পারিবারিক দুধের গাভীর খামার স্থাপনের গুরুত্ব (৪) পারিবারিক দুধের গাভীর খামারের জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণ (৫) গাভীর দুধ দোহন পদ্ধতি (৬) দুধ সংরক্ষণ পদ্ধাতি ... Read More
ছাগলের বাসস্থান বা ছাগলের ঘর নির্মাণঃ ছাগলের খামারে কয়টি ঘর থাকা প্রয়োজন, ছাগলের ঘর

ছাগলের বাসস্থান বা ছাগলের ঘর নির্মাণঃ ছাগলের খামারে কয়টি ঘর থাকা প্রয়োজন? ছাগলের ঘর তৈরির নিয়ম

আলোচ্য বিষয়: (১) ছাগলের বাসস্থান বা ছাগলের ঘর নির্মানে বিবেচ্য বিষয়সমূহ (২) ছাগলের খামারে কয়টি ঘর থাকা প্রয়োজন? (৩) ছাগলের ঘর তৈরির নিয়ম (৪) সতর্কতা ... Read More
informationbangla.com default featured image compressed

ছাগল না খাওয়ার কারণ কি? যে ৭টি কারণে ছাগল খেতে চায় না

আলোচ্য বিষয়: ছাগল পালনের জন্য ছাগলের খাদ্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। বিভিন্ন কারণে ছাগলের খাবার হঠাৎ করে কমে যেতে পারে। চলুন জেনে নিই ছাগল না খাওয়ার কারণ সমূহ। ছাগল খেতে চায় না কেন? ... Read More
informationbangla.com default featured image compressed

গরুর ভিটামিন ও মিনারেল অভাবজনিত রোগ ও গরু ভিটামিন স্বল্পতা (gorur vitamin)

আলোচ্য বিষয়: (১) গরুর ভিটামিন-এ অভাবজনিত রোগ (২) গরুর ভিটামিন-বি অভাবজনিত রোগ (৩) গরুর ভিটামিন-ডি অভাবজনিত রোগ (৪) গরুর ভিটামিন-ই অভাবজনিত রোগ (৫) গরুর ভিটামিন-কে অভাবজনিত রোগ (৬) গরুর খনিজ পদার্থের অভাবজনিত রোগ ... Read More
কোন ছাগল বেশি বাচ্চা দেয়, কোন জাতের ছাগল বেশি বাচ্চা দেয়

কোন ছাগল বেশি বাচ্চা দেয়? কোন জাতের ছাগল বেশি বাচ্চা দেয়?

আলোচ্য বিষয়: (১) ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল বছরে কয়টি বাচ্চা দেয়? (২) বারবারি ছাগল বছরে কয়টি বাচ্চা দেয়? (৩) শিরোহি ছাগল বছরে কয়টি বাচ্চা দেয়? (৪) বোয়ার ছাগল বছরে কয়টি বাচ্চা দেয়? (৫) বিটল জাতের ছাগল বছরে কয়টি বাচ্চা দেয়? (৬) রাম ছাগল বা যমুনাপুরি বছরে কয়টি বাচ্চা দেয়? ... Read More
ছাগলের দানাদার খাদ্য তালিকা

ছাগলের দানাদার খাদ্য তালিকা (chagol palon training)

আলোচ্য বিষয়: (১) ছাগলের দানাদার খাদ্য চাহিদা (২) ছাগলের দানাদার খাদ্য তালিকা ... Read More
গরুর ছাগলের কৃমির ঔষধের নাম এবং গরুর ছাগলের কৃমি রোগের লক্ষণ ও চিকিৎসা

গরুর/ছাগলের কৃমির ঔষধের নাম এবং গরুর/ছাগলের কৃমি রোগের লক্ষণ ও চিকিৎসা

আলোচ্য বিষয়: (১) ‘গোলকৃমি’ দমনে গরুর/ছাগলের কৃমির ঔষধের নাম (২) ‘ফিতাকৃমি’ দমনে গরুর/ছাগলের কৃমির ঔষধের নাম (৩) ‘পাতাকৃমি’ দমনে গরুর/ছাগলের কৃমির ঔষধের নাম (৪) গরু-ছাগলের ‘ফ্যাসিওলিয়াসিস’ (Fascioliasis) কৃমি রোগের লক্ষণ ও চিকিৎসা (৫) গরু-ছাগলের ‘হ্যাম্পসোর’ (Humpsore) কৃমি রোগের লক্ষণ ও চিকিৎসা (৬) গরু-ছাগলের ‘মনিজিয়াসিস’ (Moniliasis) কৃমি রোগের লক্ষণ ও চিকিৎসা (৭) গরু-ছাগলের ‘এন্টেরিক সিস্টোসোমিয়াসিস’ (Enteric schistosomiasis) কৃমি রোগের লক্ষণ ও চিকিৎসা ... Read More
informationbangla.com default featured image compressed

দুগ্ধবতী গাভীর যত্ন, পরিচর্যা ও সুষম খাদ্য তালিকা

আলোচ্য বিষয়: (১) দুগ্ধবতী গাভীর যত্ন ও পরিচর্যায় করণীয় (২) দুগ্ধবতী গাভীর দৈনিক সুষম খাদ্য তালিকা (৩) গাভীর দানাদার খাদ্য মিশ্রণ তৈরি (৪) গাভীকে খাবার খাওয়ানোর নিয়ম (৫) গাভীকে থাম্বরুল পদ্ধতিতে খাবার দেয়া (৬) শেষকথা ... Read More
খামার রেজিস্ট্রেশন করবেন কিভাবে, খামার রেজিস্ট্রেশন এর সুবিধা কি

খামার রেজিস্ট্রেশন করবেন কিভাবে? খামার রেজিস্ট্রেশন এর সুবিধা কি? গরুর, ছাগলের, ভেড়ার খামার নিবন্ধন

আলোচ্য বিষয়: (১) খামার রেজিস্ট্রেশন এর সুবিধা কি? (২) আপনার ফার্ম বা খামার রেজিস্ট্রেশন কিভাবে করবেন? (৩) সরাসরি উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসে গিয়ে কিভাবে আবেদন করবেন? (৪) অনলাইনে কিভাবে আবেদন করবেন? (৫) অনলাইনে বা সরাসরি আবেদন করার পর কি করতে হবে? (৬) ফার্ম রেজিস্ট্রেশন খরচ কত লাগবে? ... Read More
সুস্থ ছাগল চেনার উপায়, অসুস্থ ছাগলকে চিনবেন কিভাবে

সুস্থ ছাগল চেনার উপায়, অসুস্থ ছাগলকে চিনবেন কিভাবে?

আলোচ্য বিষয়: (১) সুস্থ ছাগলের বৈশিষ্ট্য (২) অসুস্থ ছাগলের বৈশিষ্ট্য ... Read More