surah fatiha in bangla (সূরা ফাতিহা বাংলা উচ্চারণ ও অনুবাদ সহ অর্থ)

surah fatiha in bangla (সূরা ফাতিহার বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ)

(১) surah fatiha in bangla

বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম। আলহামদুলিল্লাহি রব্বিল আলামীন। আর রহমানির রহীম। মালিকি ইয়াওমিদ্দীন। ইয়্যাকা নাবুদু ওয়া ইয়্যাকানাছতাঈন। ইহদিনাসসিরাতাল মুছতাকীম। সিরাতাল্লাযীনা আনআম তাআলাইহিম। গাইরিল মাগদূ বিআলাইহীম ওয়ালাদ্দাল্লীন। আমিন।
পরম করুণাময় অতি দয়ালু আল্লাহর নামে। সমস্ত প্রশংসা জগতসমূহের প্রতিপালক আল্লাহর জন্যে। অনন্ত দয়াময়, অতীব দয়ালু। প্রতিফল দিবসের মালিক। আমরা শুধু আপনারই দাসত্ব করি এবং শুধু আপনারই নিকট সাহায্য কামনা করি। আমাদের সরল পথনির্দেশ দান করুন। তাদের পথে, যাদের আপনি অনুগ্রহ করেছেন। এবং তাদের পথে নয় যারা আপনার ক্রোধের শিকার ও পথভ্রষ্ট। কবুল করুন।

(১) সূরা ফাতিহার বাংলা উচ্চারণ ও অর্থসহ

بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ
বিসমিল্লাহির রহমানির রহিম
পরম করুণাময় অতি দয়ালু আল্লাহর নামে।
 
১ম আয়াত: ٱلْحَمْدُ لِلَّٰهِ رَبِّ ٱلْعَالَمِينَ ‎
উচ্চারণ: আলহামদুলিল্লা-হি রব্বিল আ-লামীন।
অর্থ: সমস্ত প্রশংসা জগতসমূহের প্রতিপালক আল্লাহর জন্যে।
 
২য় আয়াত: ٱلرَّحْمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ ‎
উচ্চারণ: আর রহমা-নির রহীম।
অর্থ: অনন্ত দয়াময়, অতীব দয়ালু।
 
৩য় আয়াত: مَالِكِ يَوْمِ ٱلدِّينِ ‎
উচ্চারণ: মা-লিকি ইয়াওমিদ্দীন।
অর্থ: প্রতিফল দিবসের মালিক।
 
৪র্থ আয়াত: إِيَّاكَ نَعْبُدُ وَإِيَّاكَ نَسْتَعِينُ ‎
উচ্চারণ: ইয়্যা-কা না’বুদু ওয়া ইয়্যা-কানাছতা’ঈন।
অর্থ: আমরা শুধু আপনারই দাসত্ব করি এবং শুধু আপনারই নিকট সাহায্য কামনা করি।
 
৫ম আয়াত: ٱهْدِنَا ٱلصِّرَاطَ ٱلْمُسْتَقِيمَ ‎
উচ্চারণ: ইহদিনাসসিরা-তাল মুছতাকীম।
অর্থ: আমাদের সরল পথনির্দেশ দান করুন।
 
৬ষ্ঠ আয়াত: صِرَاطَ ٱلَّذِينَ أَنْعَمْتَ عَلَيْهِمْ ‎
উচ্চারণ: সিরা-তাল্লাযীনা আন’আম তা’আলাইহিম।
অর্থ: তাদের পথে, যাদের আপনি অনুগ্রহ করেছেন।
 
৭ম/শেষ আয়াত: غَيۡرِ ٱلْمَغْضُوبِ عَلَيۡهِمۡ وَلَا اَ۬لضَّآلِّينَ ص‎
উচ্চারণ: গাইরিল মাগদূ বি’আলাইহীম ওয়ালাদ্দাল্লীন।(আমিন)
অর্থ: এবং তাদের পথে নয় যারা আপনার ক্রোধের শিকার ও পথভ্রষ্ট।(কবুল করুন)

(২) সূরা ফাতিহা বাংলা উচ্চারণ ছবি, অডিও এবং ভিডিও

সূরা ফাতিহা বাংলা উচ্চারণ ও অর্থসহ ছবি
(Creative Commons Attribution license@banglasomadhan3666)

(৩) সূরা ফাতিহা এর নাম ও পরিচয়

আল-ফাতিহা কুরআন মাজিদের একটি গুরুত্বপূর্ণ সুরা। এটি কুরআন মাজিদের সর্বপ্রথম সূরা ফাতিহা অর্থ সূচনা, শুরু, আরম্ভ, ভূমিকা, মুখবন্ধ ও উপক্রমণিকা। যেহেতু এ সূরা কুরআন মাজিদের শুরুতে অবস্থিত, সে জন্য এ সুরার নাম করণ করা হয়েছে আল-ফাতিহা।

See also  সূরা আল ক্বাদর: অর্থসহ বাংলা উচ্চারণ

এ সূরা দ্বারাই সর্বশ্রেষ্ঠ ইবাদাত সালাত শুরু করা হয়। এটি কুরআন মাজিদের প্রথম পূর্ণাঙ্গ নাযিলকৃত সূরা। এটিকে ফাতিহাতুল কিতাব বা ফাতিহাতুল কুরআনও বলা হয়। যার অর্থ কিতাব বা কুরআনের সূচনা বা ভূমিকা।

এটি একটি মাক্কী সূরা। মহানবি (সা.) এর মক্কা থেকে মদীনায় হিজরতের পূর্বে এটি নাযিল হয়। এ সূরার আয়াত সংখ্যা সাতটি।

অন্যান্য সূরার ন্যায় আল-ফাতিহা সুরার নাম মাত্র একটি নয় বরং এটির অনেকগুলো নাম রয়েছে। এমনকি অনেকে এ সূরার পঁচিশটি পর্যন্ত নাম উল্লেখ করেছেন।

সূরা আল-ফাতিহা এর নামগুলোর মধ্যে তাৎপর্যপূর্ণ ও উল্লেখযোগ্য কয়েকটি নাম হলো-

  1. উম্মুল কুরআন (কুরআনের মূল): আরবিতে উম্ম অর্থ মা বা মূল। এ সূরাটির ভেতর সমগ্র কুরআনের মূল আলোচনা সংক্ষেপে বিধৃত হয়েছে বিধায় এটিকে উম্মুল কুরআন বলা হয়।
  2. সূরাতুল হামদ (প্রশংসার সুরা): এ সূরায় মহান আল্লাহর উচ্চ প্রশংসা করা হয়। সেজন্য এ সূরার নাম সুরাতুল
  3. সুরাতুস সালাত (নামাযের সুরা): প্রত্যেক সালাতে এ সুরা পাঠ করা অপরিহার্য। এটি ব্যতীত সালাত বিশুদ্ধ হয়না। তাই এটিকে সূরাতুস সালাত বলা হয়।
  4. সুরাতুশ শোকর (কৃতজ্ঞতা প্রকাশের সুন্না): এ সুরার মাধ্যমে মানুষ মহান আল্লাহর অসীম অনুগ্রহ ও দয়ার কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে। তাই এটিকে সূরাতুশ শোকর বলা হয়।
  5. সুরা দোয়া (দোয়া বা প্রার্থনামূলক সূরা): এ সূরার মাধ্যমে মহান আল্লাহর নিকট প্রার্থনা করা হয়। এজন্য এ সুরার আর এক নাম মুনাজাত।
  6. আসাসুল কুরআন (কুরআনের ভিত্তি): সমগ্র কুরআনে যে পরিপূর্ণ জীবন বিধান উপস্থাপন করা হয়েছে তার ভিত্তি স্থাপিত হয়েছে এ সূরায় বর্ণিত কয়েকটি বাণীর উপর। তাই এটিকে আসাসুল কুরআন বা কুরআনের ভিত্তি বলা হয়।
  7. সূরাতুন শিকা (রোগমুক্তির সূরা): এ সুরার প্রভাবে আধ্যাত্মিক ও দৈহিক রোগ থেকে মুক্তি লাভ করা যায়। তাই এ নামকরণ করা হয়।
  8. জাস-সাউল মাছানী (নিজ্য পাঠ্য সাতটি আয়াত): সূরা আল-ফাতিহাতে সাতটি আয়াত রয়েছে এবং তা নামাযের প্রত্যেক রাকাতে পাঠ করা হয় বলে এর নাম আস-সাবউল মাছানী।
See also  সূরা আল বাইয়্যিনাহ: অর্থসহ বাংলা উচ্চারণ

সূরা ফাতিহাকে ভেঙে ভেঙে পড়া যায় না বলে একে অখণ্ড সূরা নামেও ডাকা হয়। সূরা ফাতিহাকে ভেঙে পড়ার বিধান নেই।

(৪) সূরা ফাতিহা এর ব্যাখ্যা

কুরআন মাজিদের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সূরা হচ্ছে আল-ফাতিহা। এ সূরায় সমগ্র কুরআনের সারমর্ম সংক্ষিপ্তভাবে বলে দেওয়া হয়েছে।

সমস্ত কুরআনে ইমান ও নেক আমলের আলোচনা করা হয়েছে। আর এ সূরায় উষ্ণ মূলনীতি দুটি সংক্ষিপ্তাকারে বর্ণনা করা হয়েছে।

এ সূরাটি মূলত আল্লাহ ও তাঁর বান্দার মধ্যে যোগসূত্র স্থাপনের মাধ্যম। এর প্রথম তিনটি আয়াতে মহান আল্লাহর প্রশংসা ও গুণাগুণ বর্ণনা করা হয়েছে। আর শেষ তিন আয়াতে মানুষের পক্ষ হতে আল্লাহর নিকট মুনাজাত, প্রার্থনা ও মনের পরম আকুতি-মিনতি জানানো হয়েছে। আর মধ্যের একটি আয়াতে একত্রিতভাবে আল্লাহর প্রশংসা ও দোয়া উল্লেখ করা হয়েছে।

হাদিসে কুদসিতে মহান আল্লাহ বলেন,

“সুরাতুল ফাতিহা আমার এবং আমার বান্দাদের মধ্যে দু’ভাগে বিভক্ত। অর্ধেক আমার জন্য আর অর্ধেক আমার বান্দাদের জন্য। আমার বান্দাগণ যা চায় তা তাদেরকে দেওয়া হবে।”

(মুসলিম)

মহান আল্লাহ আমাদের সৃষ্টিকর্তা, পালনকর্তা ও রিযিকদাতা। তিনি সারা জাহানের মালিক। জগতের সব কিছু তাঁর অনুগ্রহ ও করুণার মুখাপেক্ষী। তাঁর অসংখ্য নেয়ামত আমরা প্রতিনিয়ত ভোগ করি। তাই সর্বদা তাঁর নেয়ামতের কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা মানুষের অপরিহার্য কর্তব্য। তিনিই সকল প্রশংসা ও কৃতজ্ঞতা পাওয়ার যোগ্য। তিনি দুনিয়ার সমস্ত কিছুর সৃষ্টিকর্তা ও প্রতিপালনকারী।

তিনি শুধু ইহকালের মালিক নন পরকালেরও মালিক। পরকালের হিসাব-নিকাশ, জান্নাত ও জাহান্নাম সবকিছুই তাঁর অধীন। শেষ বিচারের কালে তিনিই একমাত্র বিচারক। জ্বিন-ইনসানের কৃতকর্মের পুষ্পানুপুঞ্জ হিসাব নিবেন তিনিই। অতঃপর পুণ্যবানদের তিনি পুরস্কার স্বরুপ দিবেন জান্নাতের অনাবিল সুখ শান্তি আর পাপীদের দিবেন জাহান্নামের মর্মন্তদ শাস্তি। এদিনের নিরঙ্কুশ মালিকানা কেবল তাঁরই। তাঁর অনুমতি ব্যতীত কেউ তাঁর নিকট সুপারিশও করতে পারবে না। তিনি ইচ্ছা করলে কোন বান্দাকে বিনা হিসেবেও জান্নাত দিতে পারেন। তাই সকল প্রশংসা ও ইবাদাতের শুধু তাঁরই প্রাপ্য। এতে তাঁর সমকক্ষ কেউ নাই।

See also  সূরা আল-ইনশিকাক: অর্থসহ বাংলা উচ্চারণ

সুরা ফাতিহার প্রথম তিনটি আয়াতে মহান আল্লাহর অসীম কুদরত ও একচ্ছত্র ক্ষমতার বিবরণ দেওয়া হয়েছে। মানুষ কেবল আল্লাহরই ইবাদাত করবে এবং শুধু তারই কাছে সাহায্য প্রার্থনা করবে। সকল ব্যাপারে শুধু তারই উপরে ভরসা করবে। তিনি ব্যতীত অন্য কোন সাহায্যকারী নেই। এসব কথা বলা হয়েছে সূরাটির মধ্যবর্তী আয়াতে।

মানুষ পৃথিবীতে মহান আল্লাহর সৃষ্টি। মানুষের ভাল-মন্দ তাঁরই হাতে। কিসে মানুষের মঙ্গল ও কল্যাণ এবং কিসে অকল্যান তা এক মাত্র আল্লাহই জানেন। সত্য-ন্যায় ও হেদায়াতের পথ কোনটি তা শুধু তিনিই জানেন। তিনিই সত্য ও সঠিক পথের মালিক। মানুষ মহান আল্লাহর নিকটই সঠিক পথে পরিচালিত করার জন্য প্রার্থনা করে। মহান আল্লাহর নিকট কিভাবে প্রার্থনা ও মুনাজাত করতে হয় তা শিক্ষা দেওয়া হয়েছে এ সূরার শেষ তিনটি আয়াতে।।

মানুষের উচিত আল্লাহর নিকট সত্য, সুন্দর ও সরল-সঠিক পথের প্রার্থনা করা, আল্লাহর প্রিয় বান্দাগণ যে পথে চলেছেন, নবি রাসুলগণ ও সত্যবাদীগণ যে পথ অনুসরণ করেছেন সে পথের দিশা পাওয়ার জন্য মহান আল্লাহর নিকট বিনীতভাবে মুনাজাত করা। অনুরূপভাবে যে পথে চলে মানুষ অভিশপ্ত ও পথভ্রষ্ট হয়েছে যেমন ইয়াহুদি, নাসারাদের অনুসৃত পথ, তা থেকে মহান আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা করা।

(৫) সূরা ফাতিহা এর নৈতিক শিক্ষা

সুরা ফাতিহা মহান আল্লাহর সাথে বান্দার নিবিড় সম্পর্ক স্থাপনের মাধ্যম। বান্দা প্রতিনিয়ত সালাতে এ সূরা পাঠ করে মহান আল্লাহর সাথে কথোপকথনের মাধ্যমে সংযোগ স্থাপন করে।

মহান আল্লাহ সমগ্র বিশ্বের মালিক। তিনি এক ও অদ্বিতীয়। বিচার দিনের অধিপতি। যাবতীয় প্রশংসা ও ইবাদাত বন্দেগীর একমাত্র প্রাপ্য তিনি। তিনি সকল সৃষ্টির লালন-পালনকারী। তিনিই মানবজাতিকে সত্য-সুন্দর ও সরল-সঠিক পথের দিশা দেন।

মানুষের উচিত একমাত্র তাঁরই ইবাদাত করা এবং তারই কাছে যাবতীয় বিষয়ে সাহায্য প্রার্থনা করা। নবি-রাসুল ও আল্লাহর অনুগ্রহপ্রাপ্ত বান্দাদের পথ অনুসরণের তাওফিক কামনা করা। আর পথভ্রষ্ট ও অভিশপ্ত ইয়াহুদি-নাসারাদের পথ থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করা।

See also  সূরা যিলযাল

আলোচিত/উত্তরিত অনুসন্ধানসমূহ: আলহামদুলিল্লাহ সূরা, সূরা ফাতিহা বাংলা উচ্চারণ ছবি, সূরা ফাতিহা অর্থ, সুরা ফাতিহা বাংলা অর্থ সহ, সূরা ফাতিহা বাংলা, সূরা ফাতিহার অর্থ, সূরা ফাতিহা ব্যাখ্যা, সুরা ফাতিহা বাংলা অর্থ, সূরা ফাতিহা বাংলা উচ্চারণ, sura fateha, সূরা ফাতিহা বাংলা অনুবাদ সহ, সূরা ফাতিহার বাংলা অর্থ, সূরা ফাতিহা বাংলা অর্থ, surah fatiha in bangla, sura fatiha, সুরা ফাতিহা।

অনুরোধ!! পোষ্ট ভালো লাগলে প্লিজ উপরের শেয়ার আইকনে ক্লিক করে পোষ্টটি শেয়ার করে দিন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

informationbangla.com default featured image compressed

ফজরের নামাজ কয় রাকাত ও কি কি? ফজরের নামাজের নিয়ম

○ ইসলাম
আলোচ্য বিষয়: দৈনিক নামাজগুলোর মাঝে ফজরের নামাজ হলো প্রথম। এটি মুসলমানদের জন্য অত্যাবশ্যকীয় পালনীয় বিষয়। চলুন তাহলে ফজরের নামাজ (ফজরের নামাজ কয় রাকাত ও কি কি? ফজরের নামাজের নিয়ম, ফযীলত ইত্যাদি) সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই। ... Read More
ওযুর সুন্নাত সমূহ কি কি

ওযুর সুন্নাত সমূহ কি কি?

○ ইসলাম
আলোচ্য বিষয়: হাদিস ও ইসলামী আলেমদের বর্ণনা অনুযায়ী ওযুর সুন্নাত সাধারণত ১৮টি বলে গণ্য করা হয়। নিচে সেই ১৮টি ওযুর সুন্নাত সমূহ কি কি, এগুলো বিস্তারিতভাবে দেওয়া হলো। ... Read More
ঈমান শব্দের অর্থ, কী, কাকে বলে, ঈমান ও ইসলামের সম্পর্ক এবং ঈমানের ৭ টি মূল বিষয়

ঈমান শব্দের অর্থ, কী ও কাকে বলে? ঈমান ও ইসলামের সম্পর্ক এবং ঈমানের ৭ টি মূল বিষয়

○ ইসলাম
আলোচ্য বিষয়: (১) ঈমান শব্দের অর্থ কী? (২) ঈমান কাকে বলে? (৩) ঈমান কী? (৪) মুমিন কাদের বলা হয়? (৫) ঈমান ও ইসলামের সম্পর্ক (৬) ঈমানের ৭ টি মূল বিষয় (৭) মানবিক মূল্যবোধ বিকাশে ঈমানের গুরুত্ব ... Read More
ঈদের নামাজের নিয়ত, নিয়ম, খুতবা, আমল

ঈদের নামাজের নিয়ত, নিয়ম, খুতবা, আমল

○ ইসলাম
আলোচ্য বিষয়: (১) ঈদুল ফিতরের নামাজের নিয়ত (২) ঈদুল ফিতরের নামায পড়ার নিয়ম (৩) ঈদুল ফিতরের খুতবা ও তখনকার আমলসমূহ (৪) ঈদুল ফিতরের খুতবার মধ্যে যেসব বিষয় থাকবে (৫) ঈদুল আযহার নামায এর নিয়ত ও নিয়ম (৬) ঈদুল আযহার খুতবা ও তখনকার আমলসমূহ ... Read More
কাযা নামাজের বিধান ও মাসায়েলঃ উমরী কাযা ও নামাজের ফজিলত এবং ফিদা কাযার বিস্তারিত

কাযা নামাজের বিধান ও মাসায়েলঃ উমরী কাযা এবং ফিদা কাযার বিস্তারিত

○ ইসলাম
(১) কাযা নামাজের বিধান ও মাসায়েল ◆ কারও কোন ফরয নামাজ ছুটে গেলে স্মরণ আসা মাত্রই কাযা পড়া ওয়াজিব-বিনা ওজরে কাযা করতে বিলম্ব করা পাপ। ◆ কাযা নামাজ পড়ার জন্য কোন নির্দিষ্ট সময় নেই; হারাম ও মাকরূহ ওয়াক্ত ছাড়া যে কোন সময় পড়া যায়। ◆ কারও যদি এক, দুই, তিন, চার বা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ কাযা হয় এবং এর পূর্বে তার কোন কাযা নেই, তাহল তাকে ‘ছাহেবে তারতীব’ বলে। তাকে দুই ধরনের তারতীব রক্ষা করতে হবে- ১। ওয়াক্তিয়া নামাজের পূর্বে এই কাযাগুলো পড়ে নিতে হবে, অন্যথায় ওয়াক্তিয়া নামাজ শুদ্ধ হবে না। ২। এই কাযা নামাজগুলোও ধারাবাহিকভাবে (আগেরটা আগে এবং পরেরটা পরে) পড়তে হবে। ছাহেবে তারতীবের জন্য এই ধরনের তারতীব রক্ষা করা ফরয। যদি কারও যিম্মায় ছয় বা আরও বেশী ওয়াক্তের ... Read More
surah falaq bangla, সূরা ফালাক বাংলা উচ্চারণসহ অর্থ

সূরা ফালাক বাংলা উচ্চারণসহ অর্থ (surah falaq bangla)

○ ইসলাম
আলোচ্য বিষয়: (১) সূরা ফালাক বাংলা (২) সূরা ফালাক আরবি (৩) সূরা ফালাক বাংলা উচ্চারণ সহ অর্থ (৪) সূরা ফালাক বাংলা উচ্চারণ ছবি (৫) surah falaq uccharon audio mp3 (৬) surah falaq bangla uccharon video mp4 (৭) সূরা ফালাক এর ফজিলত (৮) সূরা ফালাক এর শানে নুযুল (৯) সূরা ফালাক এর তাফসীর/ব্যাখ্যা (১০) সূরা ফালাক এর শিক্ষা ... Read More
জুমার নামাজ কত রাকাত, বা জুম্মার নামাজ কয় রাকাত, (jumma namaz rakat ‍sonkha)

জুমার নামাজ কত রাকাত? বা জুম্মার নামাজ কয় রাকাত? (jumma namaz rakat ‍sonkha)

○ ইসলাম
আলোচ্য বিষয়: নিম্নে জুমার নামাজ কত রাকাত? বা জুম্মার নামাজ কয় রাকাত? (jumma namaz rakat ‍sonkha) সম্পর্কিত সহিহ্ হাদীস সমূহকে দলিল হিসেবে উপস্থাপন করা হলো- ... Read More
মাক্কী ও মাদানী সূরার বৈশিষ্ট্য

মাক্কী ও মাদানী সূরার বৈশিষ্ট্য

○ ইসলাম
আলোচ্য বিষয়: (১) মাক্কী ও মাদানী সূরা কাকে বলে? (২) মাক্কী ও মাদানী সূরা কয়টি? (৩) মাক্কী ও মাদানী সূরার বৈশিষ্ট্য ... Read More
মহানবি (সাঃ) এর ১০টি হাদিস এবং তার ব্যখ্যা ও শিক্ষা সমূহ

মহানবি (সাঃ)-এর ১০টি হাদিস এবং তার ব্যখ্যা ও শিক্ষা সমূহ

○ ইসলাম
নিম্নে মহানবি (সাঃ)-এর ১০টি হাদিস এবং তার ব্যখ্যা ও শিক্ষা সমূহ তুলে ধরা হয়েছে- আলোচ্য বিষয়: (১) নিয়ত সম্পর্কিত হাদিস (২) ইসলামের ভিত্তি (ইমান, সালাত, সাওম, যাকাত ও হজ) সম্পর্কিত হাদিস (৩) দানশীলতা সম্পর্কিত হাদিস (৪) বৃক্ষরোপণ সম্পর্কিত হাদিস (৫) সর্বোত্তম মানুষ সম্পর্কিত হাদিস (৬) মানবপ্রেম ও সৃষ্টির সেবা সম্পর্কিত হাদিস (৭) পরোপকার সম্পর্কিত হাদিস (৮) ব্যবসায়ে সততা সম্পর্কিত হাদিস (৯) ধৈর্য ও সহিষ্ণুতা সম্পর্কিত হাদিস (১০) যিকির সম্পর্কিত হাদিস ... Read More
শিরক শব্দের অর্থ কি, কাকে বলে কত প্রকার শিরকের কুফল ও প্রতিকার

শিরক শব্দের অর্থ, কী, কাকে বলে? শিরক কত প্রকার? শিরকের কুফল ও প্রতিকার

○ ইসলাম
আলোচ্য বিষয়: (১) শিরক শব্দের অর্থ কী? (২) শিরক কাকে বলে? (৩) শিরক কত প্রকার? (৪) শিরকের কুফল ও প্রতিকার ... Read More