দেশি ছাগলের খামার এর জন্য ভালো ছাগী ও পাঁঠা কিভাবে চিনবেন?

দেশি ছাগলের খামার এর জন্য ভালো ছাগী ও পাঁঠা কিভাবে চিনবেন

দেশি ছাগলের খামার শুরু করার জন্য আমাদের বাংলাদেশে যথেষ্ট বাণিজ্যিক ছাগল প্রজনন খামার না থাকায় মাঠ পর্যায় হতে ছাগল সংগ্রহ করতে হবে। মাঠ পর্যায়ে ব্যাক বেঙ্গল ছাগল, বাচ্চা ও দুধ উৎপাদন ক্ষমতার ভিনড়বতা বিদ্যমান।

উক্ত ভিনড়বতা বংশ অথবা/এবং পরিবেশগত কারণ বা স্বতন্ত্র উৎপাদন দক্ষতার জন্য হতে পারে। সে প্রেক্ষাপটে ব্যাক বেঙ্গল ছাগল খামার প্রতিষ্ঠার জন্য বংশ বিবরণের ভিত্তিতে বাছাই ও নিজস্ব উৎপাদন বা পূনরুৎপাদন বৈশিষ্ট্যাবলীর ভিত্তিতে বাছাই বিবেচনায় রেখে ছাগল নির্বাচন করা যেতে পারে।

(১) দেশি ছাগলের খামারের জন্য বংশ বিবরণের ভিত্তিতে ছাগল বাছাই

দেশি ছাগল

মাঠ পর্যায়ে বংশ বিবরণ পাওয়া দুরূহ। কারণ খামারীরা ছাগলের বংশ বিবরণ লিখিত আকারে সংরক্ষণ করেন না। তবে তাঁদেও সাথে আলোচনা করে একটি ছাগী বা পাঁঠার বংশের উৎপাদন ও পূনরুৎপাদন দক্ষতা সম্বন্ধে ধারনা নেয়া যেতে পারে। ছাগীর মা/দাদী/নানীর প্রতিবারে বাচ্চার সংখ্যা, দৈনিক দুধ উৎপাদন, বয়োপ্রাপ্তির বয়স, বাচ্চার জন্মের ওজন ইত্যাদি সংগ্রহ করা সম্ভব।

খামার এর জন্য ভালো ছাগী ও পাঁঠা নির্বাচনের ক্ষেত্রে দু’টি বিষয় বিবেচনা করা প্রয়োজন। যথা-

  1. ছাগী ও পাঁঠার উৎপাদন এবং পূনরুৎপাদন বৈশিষ্ট্যাবলী এবং
  2. এদের দৈহিক বৈশিষ্ট্যাবলী।

(৩) ছাগীর উৎপাদন/পূনরুৎপাদন বৈশিষ্ট্যাবলী

ছাগী নির্বাচনে উৎপাদন ও পূনরুৎপাদন বৈশিষ্ট্যাবলী নিম্ন রূপ হবে।

  • ঘন ঘন বাচ্চা দেওয়ার ক্ষমতা: বছরে কমপক্ষে ২ বার এবং প্রতিবার কমপক্ষে ২টি বাচ্চা
  • ন্যূনতম দৈনিক দুধ উৎপাদন: ৬০০ মি.লি
  • প্রতিটি বাচ্চার জন্ম ওজন: >১ কেজি
  • বয়োঃপ্রাপ্তির বয়স: ৪.৫ – ৫ মাস
  • বয়োঃপ্রাপ্তির ওজন: >১০ কেজি
  • দুগ্ধ প্রদানকাল: ৩ মাস
পড়ুন
১০টি কারণে ছাগল খামার করে লস হয়, ছাগলের খামারে লাভ কেমন?

(৪) দেশি ছাগলের খামারের জন্য ছাগী নির্বাচন

ছাগীর নিমড়বলিখিত বৈশিষ্ট্যাবলী থাকা প্রয়োজন।

  • মাথা: চওড়া ও ছোট হবে।
  • দৈহিক গঠন: শরীর কৌনিক এবং অপ্রয়োজনীয় পেশীমুক্ত হবে।
  • বুক ও পেট: বুকের ও পেটের বেড় গভীর হবে।
  • পাজরের হাড়: পাজরের হাড় চওড়া এবং দুইটি হাড়ের মাঝখানে কমপক্ষে এক আঙ্গুল ফাঁকা জায়গা থাকবে।
  • ওলান: ওলানের দৈর্ঘ্য এবং প্রস’ সামঞ্জস্যপূর্ণ থাকবে। বাঁটগুলো হবে আঙ্গুলের মত একই আকারের এবংসমান-রালভাবে সাজানো। দুধের শিরা উলেৱখযোগ্যভাবে দেখা যাবে।
  • বাহ্যিক অবয়ব: আকর্ষণীয় চেহারা, ছাগী সুলভ আকৃতি, সামঞ্জস্যপূর্ণ ও নিখুঁত অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ।

(৫) দেশি ছাগলের খামারের জন্য পাঁঠা নির্বাচন

পাঁঠা নির্বাচনের ক্ষেত্রে উৎপাদন এবং পূনরুৎপাদন বৈশিষ্ট্যাবলী তার মা/দাদী/নানীর গুনাগুনের উপর নির্ভর করবে। তবে পাঁঠার দৈহিক বৈশিষ্ট্যাবলীর বিবেচনায় নির্বাচন করা যেতে পারে।

লাভজনক ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগল খামার প্রতিষ্ঠার জন্য ভালো জাতের পাঁঠা নির্বাচনের ক্ষেত্রে দৈহিক যে গুনাবলী বিবেচনাপ্রয়োজন তা নিম্নরূপ। বিভিন্ন বয়সের পাঠার দৈহিক বৈশিষ্ট্যের তারতম্য হয়। উন্নত গুনাগুন সম্বলিত একটি পাঁঠার নিম্নলিখিত বৈশিষ্ট্যাবলী থাকা প্রয়োজন।

  • চোখ: পরিষ্কার, বড় ও তীক্ষ্ণ দৃষ্টি সম্পনড়ব হবে।
  • ঘাড়: খাটো ও মোটা থাকবে।
  • বুক: গভীর ও প্রশস- হবে।
  • পিঠ: প্রশস্ত হবে।
  • লয়েন: প্রশস্ত ও পুরু এবং রাম্প এর উপরিভাগ সমতল ও লম্বা থাকবে।
  • পা: সোজা, খাটো এবং মোটা হবে। বিশেষ করে পিছনের পাদ্বয় সুঠাম ও শক্তিশালী হবে এবং একটি হতে অন্যটি বেশ পৃথক থাকবে।
  • অন্ডকোষ: শরীরের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণভাবে ঝুলানো থাকবে।
  • বয়স: অধিক বয়স্ক (২ বছর বয়সের বেশী) পাঁঠা নির্বাচন করা যাবে না।

(৬) সুস্থ ছাগলের বৈশিষ্ট্য

একটি সুস্থ ছাগলের বৈশিষ্ট্যগুলো হলো-

  • সুস্থ ছাগলের নাড়ীর স্পন্দন প্রতি মিনিটে ৭০-৯০ বার, শ্বাস-প্রশ্বাস প্রতি মিনিটে ২৫-৪০ বার।
  • সুস্থ ছাগলের তাপমাত্রা ৩৯.৫ সেঃ হওয়া উচিত।
  • সুস্থ ছাগল দলবদ্ধভাবে চলাফেরা করে, মাথা সবসময় উঁচু থাকে।
  • সুস্থ ছাগলের নাসারন্ধ থাকবে পরিষ্কার, চামড়া নরম, পশম মসৃন ও চকচকে দেখাবে এবং পায়ু অঞ্চল থাকবে পরিচ্ছন্ন।
পড়ুন
ছাগলকে খাসি করার কারণ, উপকার, পদ্ধতি, সতর্কতা ও যত্ন সমূহ কী কী? খাসি ছাগল পালন

(৭) ক্রয়কৃত ছাগলের পরিবহন ও নিরাপত্তা পদ্ধতি

হাট-বাজার থেকে ছাগল কিনলাম আর সরাসরি খামারে এন ঢুকালাম, তা কখনই করা যাবেনা। খামারের অন্য ছাগলেকে নিরাপদ রাখতে ও বড় ধরণের ক্ষণি সম্মুখিত হতে না চাইলে নিম্নোক্ত পদ্ধতি ক্রয়কৃত ছাগলের পরিবহন ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে।

  • নির্বাচিত ছাগলকে পূর্বে পিপিআর ভ্যাকসিন দেয়া না থাকলে পরিবহনের ২১ দিন পূর্বে পিপিআর ভ্যাকসিন দিতে হয়।
  • পরিবহনের পূর্বে ছাগলকে পর্যাপ্ত পরিমাণ লবণ ও চিটাগুড় মিশ্রিত জল (জল ১ লিটার, লবণ ১০ গ্রাম ও চিটাগুড় ৩০ গ্রাম) খাওয়াতে হবে। অতিরিক্ত গরম বা ঠান্ডা কিংবা ঝড়-বৃষ্টিতে এদের এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় পরিবহন করা মোটেও উচিত নয়।
  • খামার এলাকার বেড়া বা নিরাপত্তা বেস্টনী এমনভাবে নির্মান করতে হবে যাতে সেখানে অনাকাঙ্খিত ব্যক্তি, শেয়াল কুকুর ও অন্যান্য বন্যপ্রাণী প্রবেশ করতে না পারে।
  • প্রবেশপথে ফুটবাথ বা পা ধোয়ার জন্য ছোট চৌবাচ্চায় জীবাণুনাশক মেশানো জল রাখতে হবে। খামারে প্রবেশের আগে খামারে গমনকারী তার জুতা/পা ডুবিয়ে জীবাণুমুক্ত করবেন।
  • খামারের জন্য সংগৃহীত নতুন ছাগল সরাসরি খামারে পূর্বে বিদ্যমান ছাগলের সাথে রাখা যাবে না। নূতন আনীত ছাগলদেরকে স্বতন্ত্র ঘরে সাময়িকভাবে পালনের ব্যবস্থা করতে হবে। এ ধরনের ঘরকে পৃথকীকরণ ঘর বা আইসোলেশন শেড বলে। অন্ততপক্ষে দুই সপ্তাহ এই শেডে রাখা বিশেষ জরুরি।
  • এসব ছাগলের জন্য প্রাথমিক কিছু চিকিৎসার ব্যবস্থা নিতে হবে। প্রথমে এদেরকে কৃমিনাশক খাওয়াতে হবে। এজন্য বহিঃপরজীবী এবং আন্তঃ পরজীবীর জন্য কার্যকর কৃমিনাশক প্রয়োগ করতে হবে।
  • চর্মরোগ প্রতিরোধের জন্য প্রতিটি ছাগলকে (০.৫%) শূন্য দশমিক পাঁচ শতাংশ ম্যালাথিয়ন দ্রবণে গোসল করাতে হবে।
  • আইসোলেশন শেডে ছাগল রাখার পর ১৫ দিনের মধ্যে যদি কোনো রোগ না দেখা দেয় তাহলে প্রথমে পিপিআর রোগের ভ্যাকসিন এবং সাত দিন পর গোটপক্সের ভ্যাকসিন প্রয়োগ করতে হবে। শেষ টিকা প্রদানের সাত দিন পর এসব ছাগলকে মূল খামারে নেয়া যেতে পারে।
  • প্রতিদিন সকাল এবং বিকালে ছাগলের ঘর পরিষ্কার করতে হবে। কোনো ছাগল যদি অসুস্থ হয় তাহলে তাকে আলাদা করে আইসোলেশন শেডে রেখে চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে।
  • যদি কোনো ছাগল মারা যায় তবে অবশ্যই তার কারণ সনাক্ত করতে হবে। ল্যাবরেটরিতে রোগ নির্ণয়ের পর তদনুযায়ী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা বিশেষ করে অন্যান্য ছাগলের অন্য নিতে হবে।
  • মৃত ছাগলকে খামার থেকে দূরে নিয়ে মাটির গভীরে পুতে বা আগুন দিয়ে পুড়িয়ে ফেলতে হবে।
  • রোগাক্রান্ত ছাগলের ব্যবহার্য সকল সরঞ্জামাদি ও দ্রব্যাদি সঠিকভাবে জীবাণুমুক্ত করতে হবে।

অনুরোধ!! পোষ্ট ভালো লাগলে প্লিজ উপরের শেয়ার আইকনে ক্লিক করে পোষ্টটি শেয়ার করে দিন।

পড়ুন
ছাগলের বৈশিষ্ট্য/ছাগলের জাত চেনার উপায়

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ছাগল পালন পদ্ধতি

ছাগল পালন পদ্ধতি

আলোচ্য বিষয়: (১) ছাগলের বাসস্থান (২) ছাগলের খাদ্য ব্যবস্থাপনা (৩) ছাগলের রোগ দমন
ছাগলের রোগ প্রতিরোধে কি করতে হবে, ছাগলের কমন রোগ সমূহ কি, অসুস্থ ছাগল চেনার উপায়

ছাগলের রোগ প্রতিরোধে কি করতে হবে? ছাগলের কমন রোগ সমূহ কি? অসুস্থ ছাগল চেনার উপায়

আলোচ্য বিষয়: (১) ছাগলের রোগ প্রতিরোধে কি করতে হবে? (২) ছাগলের কমন রোগ সমূহ কি? (৩) অসুস্থ ছাগল চেনার উপায়
রসুনের দ্বারা ঘরোয়াভাবে গবাদি পশুর চিকিৎসা ও ব্যবহার পদ্ধতি

রসুনের দ্বারা ঘরোয়াভাবে গবাদি পশুর চিকিৎসা ও ব্যবহার পদ্ধতি

আলোচ্য বিষয়: (১) কাঁচা রসুন এ কি কি উপাদান আছে? (২) কাঁচা রসুন কে আমাদের ছাগলের শরীরে কোন কোন রোগের ক্ষেত্রে এবং কিভাবে ব্যবহার করব? (৩) ঘরোয়াভাবে গবাদি পশুর চিকিৎসায় রসুনে ব্যবহারে কি কি সাইডএফেক্ট রয়েছে? (৪) গবাদি পশুর রোগের প্রতিষেধক হিসেবে রসুনের ব্যবহার করবেন কখন ও কিভাবে?
ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলকে কি কি জাত এর সঙ্গে ক্রস করানো ভালো, ছাগল প্রজনন

ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলকে কি কি জাত এর সঙ্গে ক্রস করানো ভালো? ছাগল প্রজনন

আলোচ্য বিষয়: ছাগল প্রজনন করতে কোন প্রজাতির সঙ্গে ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের ক্রস করানো উচিত? যাতে করে খুব সহজেই ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের মধ্যে বাচ্চা বড় হতে পারে এবং খুব সহজেই সেটাকে ডেলিভারি করতে পারে এবং প্রস্রাবের পর বাচ্চাকে পর্যাপ্ত পরিমাণে দুধ দিতে পারে সে সকল ব্রিড যার সঙ্গে আমরা ব্লাক বেঙ্গলকে ক্রস করাব। আজকের এই পোষ্ট এ আমারা উক্ত বিষয়ে আলোচনা করব। বিস্তারিত জানতে আমাদের সম্পূর্ণ লেখাটি পড়ুন।
ছাগলের বাচ্চার যত্ন কিভাবে করবেন, আধুনিক পদ্ধতিতে ছাগল পালন

ছাগলের বাচ্চার যত্ন কিভাবে করবেন? আধুনিক পদ্ধতিতে ছাগল পালন

আলোচ্য বিষয়: বাণিজ্যিকভাবে আধুনিক পদ্ধতিতে ছাগল পালনের ক্ষেত্রে, ছাগলের বাচ্চার যত্ন কিভাবে করবেন, তার কিছু নিয়ম নিম্নে তুলে ধরা হলো-
ছাগলের বাসস্থান বা ছাগলের ঘর নির্মাণঃ ছাগলের খামারে কয়টি ঘর থাকা প্রয়োজন, ছাগলের ঘর

ছাগলের বাসস্থান বা ছাগলের ঘর নির্মাণঃ ছাগলের খামারে কয়টি ঘর থাকা প্রয়োজন? ছাগলের ঘর তৈরির নিয়ম

আলোচ্য বিষয়: (১) ছাগলের বাসস্থান বা ছাগলের ঘর নির্মানে বিবেচ্য বিষয়সমূহ (২) ছাগলের খামারে কয়টি ঘর থাকা প্রয়োজন? (৩) ছাগলের ঘর তৈরির নিয়ম (৪) সতর্কতা
ছাগলের খামার করার নিয়ম, ছাগলের খামার করার উপায়

ছাগলের খামার করার নিয়ম? ছাগলের খামার করার উপায়?

আলোচ্য বিষয়: ছাগলের খামার লাভজনক হওয়ায় দিন দিন আমাদেরদেশে ছাগল পালন বেড়েই চলেছে। অনেকেই আবার বাণিজ্যিক ভিত্তিতে ছাগলের খামার গড়ে তুলছেন। তবে ছাগল পালনে নতুন খামারিদের অভিজ্ঞতা না থাকায় তারা অনেক সময় বিপদে পড়ন বা লসের সম্মুখিন হন। তাই নতুন খামারীদের জন্য নিম্নে উল্লিখিত ৪টি বিষয় মাথায় রাখতে হবে।
ছাগলের PPR রোগ ও তার চিকিৎসা

ছাগলের পিপিআর রোগ ও তার চিকিৎসা

আলোচ্য বিষয়: (১) ছাগলের পিপিআর রোগ কি? (২) পিপিআর রোগ সাধারনত কোন প্রাণীদের হয়? (৩) ছাগলের পিপিআর রোগের কি কি লক্ষণ প্রকাশ পায়? (৪) ছাগলের পিপিআর কিভাবে সংক্রমিত হয়? (৫) ছাগলের পিপিআর রোগ প্রতি রোধের উপায় কি? (৬) ছাগলকে পিপিআর রোগের টিকা দেওয়ার পদ্ধতি কি? (৭) ছাগলের পিপিআর রোগের চিকিৎসা কি? (৮) ছাগলের খামারে পিপিআর রোগ ছড়িয়ে গেলে করণীয় কি হবে?
অর্ধমুক্ত ছাগল পালন পদ্ধতি এর বৈশিষ্ট্য, বাস স্থান ও ঘর নির্মাণ

অর্ধমুক্ত ছাগল পালন পদ্ধতি

আলোচ্য বিষয়: (১) অর্ধমুক্ত ছাগল পালন পদ্ধতি এর বৈশিষ্ট্য সমূহ (২) অর্ধমুক্ত পদ্ধতিতে ছাগলের বাস ঘরের স্থান নির্বাচনে লক্ষ্যণীয় বিষয় (৩) অর্ধমুক্ত পদ্ধতিতে ছাগলের ঘর নির্মানে লক্ষ্যণীয় দিক সমূহ
ছাগী বা মেয়ে ছাগলের যত্ন কিভাবে নিবেন, আধুনিক পদ্ধতিতে ছাগল পালন প্রশিক্ষণ

ছাগী বা মেয়ে ছাগলের যত্ন কিভাবে নিবেন? আধুনিক পদ্ধতিতে ছাগল পালন প্রশিক্ষণ

আলোচ্য বিষয়: (১) ড্রাই পিরিয়ডে ছাগলের যত্ন (২) গর্ভকালীন সময় ছাগলের যত্ন (৩) প্রসবকালীন সময় ছাগলের যত্ন (৪) দুধ প্রদানকালীন সময় ছাগলের যত্ন