১৫টি গরু গরম হওয়ার লক্ষণ/গরু হিটে আসার লক্ষণ/গরু ডাকে আসার লক্ষণ ও ধাপসমূহ

১৬টি গরু গরম হওয়ার লক্ষণ, গরু হিটে আসার লক্ষণ, গরু ডাকে আসার লক্ষণ

প্রত্যক খামারিদের গাভী বা বকনাকে সঠিক সময়ে পাল দেয়া বা প্রজনন করানোর জন্য গরম হওয়ার মুখ্য ও সাহায্যকারী গরু গরম হওয়ার লক্ষণ সম্পর্কে ভাল জ্ঞান থাকা দরকার।

বকনা গরম হওয়ার লক্ষণ, বকনা হিটে আসার লক্ষণ, বকনা ডাকে আসার লক্ষণ

⇒ গরু ডাকে আসার লক্ষণ সমূহের মাঝে একটি স্পষ্ট লক্ষন হল যোনী পথা দিয়ে স্বচ্ছ, আঠালো ডিমের সাদা অংশের মত শ্লেষ্মা জাতীয় পদার্থ বের হওয়া। এই পদার্থ যোণীমুখ, নিতম্ব, পা, পিঠ এবং তলপেটে লেগে থাকতে দেখা যায়।

⇒ গাভী বা বকনা অন্য গরুকে যখন তার উপরে লাফিয়ে উঠার অপেক্ষায় থাকে বা অন্য গরু তার উপরে লাফিয়ে উঠলে দ্রুত সরে যায় না তখনই বুঝা যায় এটা গরু হিটে আসার লক্ষণ।

⇒ সাধারণত একটি গাভী বাচ্চা দেয়ার ৬ থেকে ৮ সপ্তাহ পর এবং বকনার বয়োঃসন্ধি হওয়ার পর প্রতি ১৭ দিন থেকে ২৪ দিন পর পর হিটে আসে বা গরু গরম হওয়ার লক্ষণ প্রকাশ পায়।

⇒ গরুর হিট ১৫-১৮ ঘন্টা স্থায়ী হয়। কোন কোন গরুতে ৮-৩০ ঘন্টা পর্যন্ত মুখ্য লক্ষণ থাকতে পারে। প্রধান গরু গরম হওয়ার লক্ষণ দেখা দেয়ার ১২-১৮ ঘন্টার মধ্যে প্রজনন করাতে হয়।

(১) গরু গরম হওয়ার লক্ষণ/গরু হিটে আসার লক্ষণ/গরু ডাকে আসার লক্ষণসমূহ

গাভী গরম হওয়ার লক্ষণ, গাভী হিটে আসার লক্ষণ, গাভী ডাকে আসার লক্ষণ

গরু গরম হওয়ার লক্ষণ ১৫টি নিম্নরূপ। যথা-

  1. গাভী বা বকনা সহজে বসবে না, সে বেশির ভাগ সময় দাড়িয়ে থাকবে।
  2. ঝিমানি ভাব থাকবে।
  3. গরু গরম হওয়ার সময় যোনীমুখ ফুলে যায়
  4. যোনী পথা দিয়ে স্বচ্ছ, আঠালো ডিমের সাদা অংশের মত শ্লেষ্মা জাতীয় পদার্থ বের হওয়া।
  5. গাভী ঘন ঘন প্রসাব করবে।
  6. লেজের গোড়া বা তার আশপাশের জায়গায় শুকনা আঁঠালো পদার্থ লেগে থাকবে।
  7. পাশে থাকা অন্য গাভির উপর লাফিয়ে উঠবে।
  8. খামারের অন্য গাভী লাফিয়ে উঠলে সে নীরব থাকে।
  9. অন্তরঙ্গতা বৃদ্ধি পায়, অন্য গরুর গা, মুখ ও যোনীতে ঘসে এবং শুকতে থাকবে।
  10. লেজ উচিয়ে রাখে অর্থাৎ যোনীর মুখ থেকে লেজটি বারবার সরিয়ে রাখে।
  11. দুধ উৎপাদন কমে যাবে।
  12. কিছু কিছু সময় রক্ত ঝিল্লি বের হয়।
  13. গরু খাওয়া কমিয়ে দেয়।
  14. গাভী অস্থির থাকে ও ছটফট করে।
  15. অনবরত ডাকতে থাকে।
পড়ুন
গরু হিটে আনার ইনজেকশন (গরু হিটে আনার চিকিৎসা)

⇒ গাভী গরম হলে সাধারনত এই গরু ডাকে আসার লক্ষণগুলো প্রকাশ পায়। তবে সবগুল লক্ষন একই গরুতে প্রকাশ নাও পেতে পারে।সেক্ষেত্রে দু’একটা লক্ষন দেখেই বুঝে নিতে হবে গরুটি ডাকে এসেছে কিনা।

⇒ আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে এই গরু গরম হওয়ার লক্ষণই প্রকাশ নাও পেতে পারে।এই সব ক্ষেত্রে গাভী ডাকে এসেছে কিনা সেটা বুঝা মুশকিল হয়ে পড়ে। কিন্তু ঘটনা খুব কম।

⇒ তাই এই ১৫টি গরু গরম হওয়ার লক্ষণ জানলেই আপনি মোটামুটিভাবে বুঝে যাবেন আপনার গরূটি ডাকে এসেছে কিনা। আর কখন প্রজনন করাবেন। হিটে আসা বা গরম হওয়ার সময় কাল ১৬/১৮ ঘন্টা এবং এই সময়ের মধ্যে গাভী বা বকনাকে প্রজনন করাতে হবে।

(২) গরু গরম হওয়ার লক্ষণ/গরু হিটে আসার লক্ষণ/গরু ডাকে আসার ধাপসমূহ

গাভী হিটে আসার ধাপ ৪টি। যথা-

  1. প্রস্তুতি পর্ব
  2. উত্তেজনা পর্ব
  3. কামত্তোর পর্ব
  4. নিষ্ক্রিয় পর্ব

ক) প্রস্তুতিপর্ব

গাভী হিটে আসার ৩ দিন পূর্বে থেকে এই প্রস্তুতি পর্ব শুরু হয়। হিটে আসার পূর্বের এই সময় কে প্রস্তুতি পর্ব বলে।

প্রস্তুতি পর্বের গরু গরম হওয়ার লক্ষণ হলো-

i) গাভী বা বকনা সহজে বসবে না, সে বেশির ভাগ সময় দাড়িয়ে থাকবে।

ii) ঝিমানি ভাব থাকবে।

iii) গরু গরম হওয়ার সময় যোনীমুখ ফুলে যায় গোলাপী বর্ণ ধারণ করে।

⇒ গরু গরম হওয়ার সময় যোনীমুখ ফুলে যায় এবং ভিতরের দিক লাল হয় ও ভেজা থাকে। সাধারণত প্রকৃত গরম হওয়ার পূর্বে এরূপ হয় এবং এই অবস্থা ক্ষণস্থায়ী।

⇒ যে খামারী নিয়মিত গাভীটি দেখা শোনা করেন উনি একটু খেয়াল করেই দেখতে পারেন প্রস্রাবের রাস্তা যাকে বিজ্ঞানের ভাষায় যোনীমুখ বলে (vulvar lips) একটু ফুলে গেছে। এই জায়গাটি স্বাভাবিক অবস্থায় একটু কুঁচকানো থাকে। যোনী মুখের ভিতরের দিকে লাচলে হয়ে যায়।সাধারনত ডাকে আসার একটু আগে এ ঘটনা ঘটে যা বেশিক্ষন স্থায়ী হয় না। পরবর্তীতে তা গাড় গোলাপী বর্ন ধারন করে। এটি একটি গরু গরম হওয়ার লক্ষণ।

পড়ুন
গাভীর গর্ভফুল বের করার নিয়ম কি? গর্ভফুল নিচে থাকলে করনীয় কি?

iv) যোনী পথা দিয়ে স্বচ্ছ, আঠালো ডিমের সাদা অংশের মত শ্লেষ্মা জাতীয় পদার্থ বের হওয়া গরু গরম হওয়ার লক্ষণ।

⇒ গাভীর ডাকে থাকা অবস্থা প্রায় ২ থেকে ১৮ ঘন্টা স্থায়ী হয়৷ এ সময়ে প্রথম ৮ থেকে ১০ ঘন্টা গাভী অস্থির থাকে, তার যৌনদ্বার দিয়ে স্বচ্ছ সুতোর ন্যায় আঠাযুক্ত বিজল পড়ে এবং অন্য গাভীর উপর লাফিয়ে উঠতে চেষ্টা করে।

⇒ সাধারনত ডাকে আসা গাভীর শরীরে ইষ্টোজেন হরমোন বেড়ে যাওয়ার কারনে এ ঘটনা ঘটে।তবে গরু গরম হওয়ার আগে থেকে শুরু করে,গরম হওয়া এবং গরম চলে যাওয়ার পরও এই শ্লেষ্কা দেখা যেতে পারে।

⇒ মজার বিষয় হল,কিছু কিছু গরু ডাকে আসলে কোন ধরনের শ্লেষ্মাই দেখা যাই না।কেবল মাত্র কৃত্রিম প্রজননের সময় জরায়ুতে চাপ দিলে এই শ্লেষ্মা দেখা যায় না।এই জন্য অনেক গরু ডাকে আসলেও বুঝতে পারে না।এক্ষেত্রে বুঝার সহজ উপায় হল,অন্যান লক্ষঙ্গুলো ভালভাবে খেয়াল করা।

(খ) যৌন উত্তেজনা

এই উত্তেজনা পর্ব এর গরু গরম হওয়ার লক্ষণ ১ দিন বা ২৪ ঘন্টা স্থায়ী থাকে। আর আমাদের খামারি ভাইয়েরা বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এই পর্বেই বিজ দিয়ে থাকেন। এই পর্বে বিজ দিলে কন্সেপ্ না করার হার ৯৮%। সুতারাং এই ধাপে কখনোই গাভীকে বীজ বা সিমেন দেওয়া যাবে না। উত্তেজনা পর্বের গরু গরম হওয়ার লক্ষণঃ

i) গাভী ঘন ঘন প্রসাব করবে।

⇒ ডাকে আসা গাভীটি ঘন ঘন অল্প অল্প প্রস্রাব করে।এই লক্ষনটিও অন্য লক্ষনের সাথে মিলিয়ে নিতে পারেন।

ii) লেজের গোড়া বা তার আশপাশের জায়গায় শুকনা আঁঠালো পদার্থ লেগে থাকবে।

⇒ যোনী পথা দিয়ে স্বচ্ছ, আঠালো ডিমের সাদা অংশের মত শ্লেষ্মা জাতীয় পদার্থ বের হওয়া।এই পদার্থ যোণীমুখ,নিতম্ব,পা,পিঠ এবং তলপেটে লেগে থাকতে দেখা যায়। যেগুলো লেজ, উরু বা আশে পাশের জায়গাতে লেগে থাকে।

পড়ুন
গাভী গরুর বাসস্থান

⇒ লেজের গোড়া বা তার আশপাশের জায়গায় শুকনা আঁঠালো পদার্থ লেগে আছে কিনা তা দেখতে হবে। এছাড়া আগের মাসের ডাকে আসার সঠিক দিনক্ষণ মনে রেখে সে অনুযায়ী বর্তমান ১৮ দিন মিলিয়ে অথবা কোনো ষাঁড়ের সাথে রেখে এ ধরনের মৃদু ডাকে আসা গাভী সহজে সনাক্ত করা যায়।

iii) পাশে থাকা অন্য গাভির উপর লাফিয়ে উঠবে।

⇒ অপুষ্টি, আবহাওয়া, জলবায়ু, জাতের প্রভাব এবং বিশেষ করে প্রসবের পর ২/৩ ঋতুচক্রের সময় অনেক গাভীর ডাকে আসার লক্ষণ খুবই মৃদুভাবে প্রকাশ পায়৷ এসব ক্ষেত্রে সতর্কতার সাথে ডাকের লক্ষণগুলি কমপক্ষে ২ ঘন্টা পর পর কাছ থেকে নজর রাখতে হয়।

iv) খামারের অন্য গাভী লাফিয়ে উঠলে সে নীরব থাকে।

⇒ চূড়ান্ত ডাকে আসার গুরুত্বপূর্ণ গরু গরম হওয়ার লক্ষণ হলো চূড়ান্ত ডাকে আসা গাভীর উপর খামারের অন্য গাভী লাফিয়ে উঠলে সে নীরব থাকে। সাধারণত ডাকের লক্ষণ শুরু হওয়ার ১২ থেকে ১৮ ঘন্টা পর চূড়ান্ত ডাক আসে।

v) অন্তরঙ্গতা বৃদ্ধি পায়, অন্য গরুর গা, মুখ ও যোনীতে ঘসে এবং শুকতে থাকবে।

⇒ ডাকে আসা গরুটি অনু গরুর যোনীর ঘ্রান নেয় এবং মাথা উচুঁ করে জিহ্বা বের করে দেয়।

⇒ গাভী ডাকে আসলে অন্য গাভীর সাথে তার অন্তরঙ্গতা বেড়ে যায়।অনেক সময় দেখা যায় অন্য গাভীর গা চাটে,মুখে মুখ ঘসে এমনি অন্য গরুর যোনিতে মুখ ঘসতেও দেখা যায় এবং অন্য গরুও ডাকে আসে গরুটি যোনিমুখ ঘসতে দেখা যায়।যদি একাধিক গরু এক সাথে ডাকে আসে তাহলে তাদের নিজেরদের মধ্যে দল পাকানোর প্রবনতা দেখা যায়।

vi) লেজ উচিয়ে রাখে অর্থাৎ যোনীর মুখ থেকে লেজটি বারবার সরিয়ে রাখে।

⇒ ডাকে আসা গরুটিলেজ উচিয়ে রাখে অর্থাৎ যোনীর মুখ থেকে লেজটি বারবার সরিয়ে রাখে।

vii) দুধ উৎপাদন কমে যাবে।

পড়ুন
গাভীর উন্নত জাত ও উন্নত জাতের গাভীর বৈশিষ্ট্য কি?

⇒ গাভী যখন ডাকে আসে তখন অন্যান্য দিনেরভ তুলনায় দুধ উৎপাদন কমে যায়। শুধু মাত্র এই একটি গরু গরম হওয়ার লক্ষণ দিয়েও গরু গরম হয়েছে কিনা সেটা বুঝে নিতে হয়। তবে এক্ষেত্রে অনেক দক্ষতার প্রয়োজন।

viii) রক্ত ঝিল্লি বের হয়।

⇒ অনেক সময় কিছু কিছু গাভীর যোনী দিয়ে রক্ত ঝিল্লি বের হতে দেখা যায়।

(গ) কামত্তোর পর্ব

এটি গাভীকে বীজ দেওয়ার সঠিক সময়। এই পর্বের স্থায়িত্ব কাল ১ থেকে ২ দিন। এই সময় বিজ দিলে কনসিভ করার হার ৯৯%।

i) গরু খাওয়া কমিয়ে দেয়।

⇒ ডাকে আসা বা গরম হওয়া গরুটি খাবারের প্রতি তার মনোযোগ হারিয়ে থাকে, ফলে তার খাদ্য গ্রহণ কমে যায়।

ii) গাভী অস্থির থাকে ও ছটফট করে।

⇒ গরু সাধারন লাফালাফি খুব একটা পছন্দ করে না।কিন্তু যখন সে ডাকে আসে তখন সে এই কাজটি শূরু করে।একটু খেয়াল করলেই দেখতে পাবেন,গরুটি যদি ডাকে আসে তাহলে সে অন্য গরুর উপর লাফানোর চেষ্ট করে। আবার অনেক সময় দেখা যায় তার উপর অন্য গরু লাফিয়ে উঠলেও খুব একটা বিরক্ত হয় না। তখন মোটামুটি ভাবে ধরে নিতে পারেন গাভীটি ডাকে এসেছে।

iii) অনবরত ডাকতে থাকে।

⇒ এই গরু গরম হওয়ার লক্ষণটি খামারীর খুব সহজেই চোখে পড়ে।যেই খামারী গাভীকে নিয়মিত দেখা শুনা করে তিনি সহজে এই পরিবর্তনট বুঝতে পারে।এই ক্ষেত্রে আপনি খেয়াক করবেন গাভীটি এদিক ওদিক হাঁটা হাটি করবে।ঘন ঘন ডাকা ডাকি করবে।

(ঘ) নিস্ক্রিয় পর্ব

⇒ গাভী হিটে আসার শেষ ধাপটি থাকে ১৫ দিন। যদি গাভিকে বীজ না দেওয়া হয় তাহলে গাভির জরায়ু থেকে বের হওয়া ডিম্বানু গুলো মারা যাবে এবং গাভির সমস্ত জনন অঙ্গ স্বাভাবিক হবে। এর পর কয়েক দিনের মধ্যে আবার হিটে আসার ধাপ গুলো শুরু হবে।

পড়ুন
উন্নত জাতের গাভী চেনার উপায় বা গাভীর বৈশিষ্ট্য

⇒ গরম হবার ১-৩ দিন পরে কোন কোন গাভী বা বকনার যোনীপথ দিয়ে রক্ত বের হয়। এতে বুঝা যায় যে সে গরম হয়েছিলো।

⇒ এই ঘটনাটি ডাক চলে যাওয়ার পরপরই ঘটে।অর্থা ডাক চলে যাওয়া দুই-তিন দিন পর ঘটে। এটি দ্বারা বুঝা যাই গাভীটি ডাকে এসেছিল এবং ১৫-২০ দিন পর পুনরায় ডাকে আসবে বা গরু গরম হওয়ার লক্ষণগুরো দেখা যাবে।

আরও পড়ুনঃ

অনুরোধ!! পোষ্ট ভালো লাগলে প্লিজ উপরের শেয়ার আইকনে ক্লিক করে পোষ্টটি শেয়ার করে দিন।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

ডেইরি খামার ব্যবস্থাপনাঃ গাভীর দুধ দোহন, দুধ উৎপাদন ও সংরক্ষণ পদ্ধতি

ডেইরি খামার ব্যবস্থাপনাঃ গাভীর দুধ উৎপাদন ও সংরক্ষণ পদ্ধতি

আলোচ্য বিষয়: (১) গাভীর দুধ (২) বিশুদ্ধ দুধ উৎপাদনের শর্তসমূহ (৪) দুধের ভেজাল পরীক্ষা (৫) দুধ সংরক্ষণ
ডেইরি ফার্ম করার নিয়ম, ৪টি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট, ডেইরি খামার করার নিয়ম

ডেইরি ফার্ম করার নিয়মঃ ৮টি গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট (ডেইরি খামার করার নিয়ম)

আলোচ্য বিষয়: (১) ডেইরি খামার হলে আগে গাভীর জাত এবং বংশ সম্পর্কে জানুন (২) গাভীর খাদ্যের উৎস সম্পর্কে চিন্তা করুন তারপর ডেইরি ফার্ম করুন (৩) ডেইরি ফার্ম করার পূর্বেই গাভীর প্রজনন পরিকল্পনা (ব্রিডিং প্ল্যান) প্রস্তুত করুন (৪) ডেইরি খামার পরিচালনা করার পক্রিয়া ও পদ্ধতি অধ্যয়ন করুন (৫) আপনার ডেইরি ফার্মে মূলধন বিনিয়োগ করুন (৬) ডেইরি গাভী সংগ্রহের উৎস খুঁজুন (৭) স্থানীয় দুধের বাজার নিয়ে গবেষণা করুন (৮) প্রাণীসম্পদ অফিসের সাথে যোগাযোগ রাখুন
ডেইরি খামার করার জন্য জায়গা নির্বাচন করবেন কিভাবে, ১০টি ডেইরি ফার্ম করার নিয়ম

ডেইরি খামার করার জন্য জায়গা নির্বাচন করবেন কিভাবে? ১০টি ডেইরি ফার্ম করার নিয়ম

আলোচ্য বিষয়: (১) ডেইরি খামার কি? (২) কীভাবে ডেইরি খামার এর জন্য সঠিক স্থান নির্ধারণ করবেন? (২) ডেইরি খামারে গরুর বাসস্থানের ধরণসমূহ (৩) লক্ষ্যনীয় বিষয়ঃ কিভাবে পশু রাখা যাবে?
গরুর খামার করে লস ১০টি কারণ ও গরুর খামার তৈরি করার চ্যালেঞ্জসমূহ

গরুর খামার করে লস ১০টি কারণ ও গরুর খামার তৈরি করার চ্যালেঞ্জসমূহ

আলোচ্য বিষয়: (১) গরুর খামার তৈরি করার চ্যালেঞ্জসমূহ (২) গরুর খামার করে লস হবার ১০টি কারণ
মোটাতাজাকরণ গরুর সুষম খাদ্য তৈরি উপাদার, দানাদার খাদ্যে সরাসরি ইউরিয়া ব্যবহার করার নিয়ম

মোটাতাজাকরণ গরুর সুষম খাদ্য তৈরি উপাদান সমূহ কি? দানাদার খাদ্যে সরাসরি ইউরিয়া ব্যবহার করার নিয়ম

আলোচ্য বিষয়: (১) গরু মোটাতাজাকরণ গরুর সুষম খাদ্য তৈরি উপাদার সমূহ (২) গরু মোটাতাজাকরণ গরুর রাফেজ আঁশযুক্ত খাদ্য এর গুরুত্ব (৩) দানাদার খাদ্যে সরাসরি ইউরিয়া ব্যবহার
ফ্রিজ ছাড়া গরুর দুধ সংরক্ষণ পদ্ধতি বা ফ্রিজ ছাড়া দুধ সংরক্ষণের উপায়

ফ্রিজ ছাড়া গরুর দুধ সংরক্ষণ পদ্ধতি বা ফ্রিজ ছাড়া দুধ সংরক্ষণের উপায়

আলোচ্য বিষয়: (১) দুধ সংরক্ষনের প্রয়োজনীয়তা (২) ফ্রিজ ছাড়া গরুর দুধ সংরক্ষণ পদ্ধতি বা ফ্রিজ ছাড়া দুধ সংরক্ষণের উপায় সমূহ
গাভীর গর্ভফুল আটকে যাওয়া ২০টি কারণ ও ১২টি লক্ষণসমূহ

গাভীর গর্ভফুল আটকে যাওয়া ২০টি কারণ ও ১২টি লক্ষণ

আলোচ্য বিষয়: (১) গাভীর গর্ভফুল কি? (২) গাভীর গর্ভফুল এর কাজ কি? (৩) গাভীর গর্ভফুল আটকে যাওয়া কাকে বলে? (৪) গাভীর গর্ভফুল আটকে যাওয়া ফলে কি সমস্যা হয়? (৫) গাভীর গর্ভফুল আটকে যাওয়ার ২০টি কারণ (৬) গাভীর গর্ভফুল আটকে যাওয়া ১২ টি লক্ষণ
গাভীর গর্ভফুল বের করার নিয়ম কি, গর্ভফুল নিচে থাকলে করনীয় কি

গাভীর গর্ভফুল বের করার নিয়ম কি? গর্ভফুল নিচে থাকলে করনীয় কি?

আলোচ্য বিষয়: (১) গাভীর গর্ভফুল কি, কেন, কিভাবে? (২) গাভীর গর্ভফুল বের করার নিয়ম কি? (৩) গাভীর গর্ভফুল বের করার সতর্কতাগুলো কি? (৪) গর্ভফুল আটকে থাকা প্রতিরোধের জন্য করনীয়? (৫) গাভীর গর্ভফুল না পড়া প্রতিকার পাবার উপায় কি?
মহিষের বৈশিষ্ট্য ও মহিষের জাত পরিচিতি

মহিষের বৈশিষ্ট্য ও মহিষের জাত পরিচিতি

আলোচ্য বিষয়: (১) মহিষের বৈশিষ্ট্য (২) মহিষের জাতের শ্রেণীবিভাগ (৩) নীলি মহিষের জাত পরিচিতি (Nili) (৪) রাভি মহিষের জাত পরিচিতি (Ravi) (৫) মুররা মহিষের জাত পরিচিতি (Murrah) (৬) মেহসানা জাতের মহিষ (Mehsana) (৭) জাফরাবাদী মহিষ (Jafarbadi) (৮) সুরতি জাতের মহিষ (Shurti) (৯) কুন্ডি জাতের মহিষ (Kundi) (১০) বাংলাদেশের মহিষ
গাভীর দুধ বৃদ্ধিতে বা গরুর দুধ উৎপাদন বৃদ্ধিতে নির্ভরশীল বিষয়, খাাঁটি বা ভেজাল দুধ পরীক্ষা

গাভীর দুধ বৃদ্ধিতে বা গরুর দুধ উৎপাদন বৃদ্ধিতে নির্ভরশীল বিষয়সমূহ, ভালো মানের বিশুদ্ধ দুধ উৎপাদনের শর্ত সমূহ ও খাাঁটি/ভেজাল দুধ পরীক্ষা পদ্ধতি

আলোচ্য বিষয়: (১) গাভীর দুধ বৃদ্ধিতে বা গরুর দুধ উৎপাদন বৃদ্ধিতে নির্ভরশীল বিষয়সমূহ (২) ভালো মানের বিশুদ্ধ দুধ উৎপাদনের শর্ত সমূহ (৩) খাাঁটি বা ভেজাল দুধ পরীক্ষা পদ্ধতি