গরুর কৃমি রোগ বা গরুর কৃমি কত প্রকার? গরুর পরজীবী রোগ কি কি? গরুর গায়ে পোকা, গরুর গায়ে উকুন, আঁঠালি, মাছি

গরুর কৃমি রোগ, গরুর কৃমি কত প্রকার, গরুর পরজীবী রোগ কি কি, গরুর গায়ে পোকা, গরুর গায়ে উকুন

আমাদের দেশে প্রায় শতকরা ৮০% পশু বিভিন্ন প্রকারের কৃমি রোগে ভুগে থাকে।

পশুর পরজীবীকে দুভাগে ভাগ করা যায়। যেমন-

  1. দেহাভ্যন্তরের পরজীবী বা অন্তঃপরজীবী।
  2. বহিঃদেহের পরজীবী বা বাহ্যপরজীবী।

(১) গরুর কৃমি রোগ বা গরুর কৃমি কত প্রকার? গরুর গোলকৃমি, পাতা কৃমি ও ফিতা কৃমি

গরুর কৃমি রোগ বা গরুর কৃমি কত প্রকার, গরুর গোল কৃমি, পাতা কৃমি ও ফিতা কৃমি

গরুর কৃমি রোগ বা গরুর কৃমিকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। যেমন-

  1. গোলকৃমি।
  2. ফিতাকৃমি।
  3. পাতাকৃমি।

গরুর পাতা কৃমি রোগ বা গরুর পাতা কৃমিকে তিন ভাগে ভাগ করা যায়। যেমন-

  1. যকৃতের পাতাকৃমি বা লিভার ফুক,
  2. পাকস্থলীর পাতাকৃমি ও
  3. রক্তের পাতাকৃমি।

ক) গরুর গোলকৃমি রোগ (Round worm)

গরুর গোল কৃমি

♦ গৃহপালিত পশুকে বহুধরনের গোলকৃমি আক্রমণ করে থাকে। যেমন- পাকস্থলীর গোল কৃমি, অন্ত্রনালির গোল কৃমি, সুতাকৃমি, পিত্তকৃমি, ফুসফুসের গোল কৃমি।

♦ গোলকৃমি পশুর পাকস্থলী,অন্ত্রনালি,শ্বাসযন্ত্র ও অন্যান্য অংশে বাস করে এবং সেসব স্থানে ডিম পারে। পশুর পায়খানার সাথে সেসব ডিম মাটিতে পড়ে। সেঁতসেঁতে বা অনুকুল পরিবেশে এ সব ডিম ফুটে লার্ভা বা শূক হয়। এসব শুক মাটি, ঘাস, পাতলা লেগে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয়ে পরজীবীতে রূপান্তরিত হয়। এসব বৃদ্ধিপ্রাপ্ত শূক পশু ঘাস পাতার সাথে খেয়ে ফেলে, ফলে এগুলো পশুর দেহের বিভিন্ন অংশে বিশেষ করে পাকস্থলী ও অন্ত্রনালিতে গিয়ে বয়স্ক পরজীবীতে পরিণত হয়ে ডিম পাড়ে এবং এভাবে বংশবিস্তার করে।

♦ কৃমি যে পশুর পেটের মধ্যে বাস করে সে পশুর হজমকৃত খাদ্য খেয়ে ফেলে। ফলে পশুর পুষ্টিহীনতা হয়। পশুর ক্ষুধামন্দা দেখা দেয়। শরীরের ওজন কমতে থাকে। গায়ের লোম রুক্ষ দেখায়। পাতলা পায়খানা হয়। পরজীবী পশুর রক্ত চুষে খায় ফলে রক্তশূণ্যতা দেখা দেয়। বাছুরের অন্ত্রনালির বড় গোলকৃমি এক জায়গায় জড়াে হয়ে অন্ত্রনালির পথ বন্ধ করে দেয় ফলে পশু মারা যায়।

পড়ুন
গরু-ছাগলের গায়ে পোকা বা বহিঃপরজীবী জনিত রোগের লক্ষণ, চিকিৎসা ও রোগ প্রতিরোধ

করণীয়: কৃমির আক্রমণের লক্ষণ দেখা দিলে ডাক্তারের পরামর্শ মোতাবেক ঔষধ খাওয়াতে হবে। বাছুরের বয়স ৩ মাস হলেই পশুকে নিয়মিত কৃমিনাশক ঔষধ খাওয়াতে শুরু করতে হবে। গোয়াল ঘরের গোবর ও আবর্জনা নিয়মিত পরিস্কার করে দুরে গর্ত করে রাখতে হবে। গোয়াল ঘর শুকনা রাখতে হবে। স্যাতসেঁতে কাদাপানিযুক্ত মাঠে চরতে দেওয়া যাবে না।

খ) গরুর ফিতাকৃমি রোগ (Tape worm)

গরুর ফিতা কৃমি

♦ ফিতাকৃমি সব ধরনের গৃহপালিত পশুতেই দেখা যায়। এরা সাধারণত পশুর অন্ত্রনালিতে বাস করে। ফিতাকৃমি দেখতে ফিতার মত বেশ লম্বা। অনেক কৃমি লম্বায় ১৫ মিটার পর্যন্ত হয়ে থাকে।

♦ ফিতাকৃমির রোগজনিত লক্ষণ অনেকটা গোলকৃমির রোগজনিত লক্ষণের মত। অধিক কৃমি বিষক্রিয়ার সৃষ্টি করে পশুর মৃত্যুর কারণ হয়। তবে বাছুরে অধিক কৃমি থাকতে পারে। এতে হজমে বিঘ্ন ঘটে। পশুর পেট ফুলা, উদরাময়, সাধারণ দুর্বলতা ও অবস্থার অবনতি হয়ে থাকে।

♦ ফিতাকৃমির চিকিৎসার জন্য বাজারে বহু ধরনের ঔষধ পাওয়া যায়। ডাক্তারের পরামর্শ মোতাবেক ঔষধ খাওয়ালে কৃমি ধ্বংস করা যাবে।

গ) গরুর পাতাকৃমি রোগ (Fluke)

গরুর পাতা কৃমি

♦ পাতাকৃমি দেখতে পাতার মতো চ্যাপ্টা হয়।

♦ গৃহপালিত পশুতে ৩ ধরনের পাতাকৃমি হয়ে থাকে। যেমন- ১। যকৃতের পাতাকৃমি বা লিভার ফুক, ২। পাকস্থলীর পাতাকৃমি ও ৩। রক্তের পাতাকৃমি।

♦ এসব পাতাকৃমির জীবনচক্র মধ্যপোষক শামুকে সম্পন্ন হয়। যকৃত বয়স্ক পাতা কৃমি পিত্তনালিতে থাকে। সেখানে কৃমি অসংখ্য ডিম মলের সাথে পাড়ে। ডিম স্যাতস্যাতে জায়গায় অথবা কাদাপানিতে পড়ে কিছুদিনের মধ্যে লার্ভা বা শূক হয়। শূক শামুকে প্রবেশ করে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হওয়ার পর বয়স্ক শূক বের হয়ে জলাভূমিতে ঘাস লতাপাতায় লেগে থাকে।

♦ ঘাস লতা-পাতার সাথে পশু এগুলো খেয়ে ফেলে। তখন ছোট পাতাকৃমি হয়ে পশুর অন্ত্রনালিতে প্রবেশ করে। যকৃতের পাতাকৃমি অন্ত্রনালি হতে পশুর বিভিন্ন অঙ্গ ছেদ করে যকৃত যায়। কিছুদিন যকৃতে থাকার পর পিত্তনালিতে প্রবেশ করে। পিত্তনালিতে পূর্ণ বয়স্ক কৃমি অসংখ্য ডিম পাড়ে।

পড়ুন
গরু খাবার খায় না (অ্যানোরেক্সিয়া): ৩টি গরু না খাওয়ার কারণ জানুন

♦ পাকস্থলী পাতাকৃমি পাকস্থলী থেকে সেখানে ডিম পাড়ে। ডিম পায়খানার সাথে মাটিতে পড়ে লার্ভা হয়। লার্ভা শামুকে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয়ে আবার শামুক থেকে বের হয়ে ঘাস, লতা-পাতার সাথে পশুর পাকস্থলী হতে ক্ষুদ্রন্ত্রে যায়। সেখান থেকে বয়স্ক কৃমি হয়ে আবার পাকস্থলীতে এসে অবস্থান করে এবং সেখানে ডিম পাড়ে।

♦ রক্তের পাতাকৃমি গরুর নাকের শিরায় বাস করে সেখানে ডিম পাড়ে, ডিম পরিপাকতন্ত্রে যেয়ে পায়খানার সাথে বের হয়। অন্যান্য পাতাকৃমির মতোই শামুকে বৃদ্ধিপ্রাপ্ত হয়ে পশুর অন্ত্রনালিতে যায়। সেখানে থেকে বিভিন্ন অঙ্গ ভেদ করে নাকের শিরায় প্রবেশ করে এবং প্রাপ্ত বয়স্ক হয়ে সেখানে থাকে ও ডিম পাড়ে।

পাতাকৃমির আক্রমণের লক্ষণ:

যকৃত পাতাকৃমি’র আক্রমণে পশুর যেসকল ক্ষতি হয়, তা হলো-

  • যকৃত পাতাকৃমি’র আক্রমণে যকৃত ও পিত্তনালি এবং বিভিন্ন অঙ্গে প্রদাহ হয়।
  • পশুর হজমে বিঘ্ন ঘটে।
  • দুর্গন্ধযুক্ত তরল মলত্যাগ করে।
  • পশু দুর্বল হয়ে কর্মশক্তি ও উৎপাদনশক্তি হারিয়ে ফেলে।
  • অধিক কৃমির আক্রমণে বাছুর তাড়াতাড়ি মারা যায়।

পাকস্থলীর পাতাকৃমি’র আক্রমণে পশুর যেসকল ক্ষতি হয়, তা হলো-

  • হজমের ব্যাঘাত ঘটে,
  • দুর্গন্ধযুক্ত রক্ত মিশ্রিত তরল পায়খানা হয়।
  • পশুর রক্তশূণ্যতা দেখা দেয় ফলে পশু দুর্বল হয়ে উৎপাদন ক্ষমতা ও কর্মক্ষমতা হারিয়ে ফেলে।
  • আক্রান্ত পশুর তুতনীর নীচে ফুলা দেখা যায়।
  • রক্তে পাতাকৃমির আক্রমণে নাকের রক্তনালি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।
  • নাক হতে রক্ত ঝরে। নাসারন্ধ্রে গোটা উঠে নাকের ছিদ্র বন্ধ হয়ে যায়।
  • পশুর শ্বাসকষ্ট হয় এবং নাক দিয়ে ঘড়ঘড় শব্দ হয়। পশুর রক্তশূণ্যতা দেখা দেয়।
  • পশুর খাওয়া কমে যায়। ফলে পশু দুর্বল হয়ে কর্মক্ষমতা ও উৎপাদনক্ষমতা হারিয়ে ফেলে।
  • দীর্ঘদিন রোগে ভুগে পশু মারা যায়।

করণীয়: কৃমিরোগ প্রতিরোধের জন্য পশু চিকিত্সকের পরমর্শমত নিয়মিত ওষুধ খাওয়াতে হয়। গোয়াল ঘর পরিস্কার পরিচ্ছন্ন এবং শুকনা রাখতে হবে। স্যাতস্যাতে কাদা পানিযুক্ত মাঠে পশু চরতে দেওয়া যাবেনা। তাছাড়াশামুক ধ্বংস করার জন্য ছুঁতে ব্যবহার করা যায়।

পড়ুন
১৬টি কারণে গরু খাবার খায় নাঃ গরু খাবার না খাওয়ার কারণ? গরু কম খাওয়ার কারণ? গরুর খাবার না খেলে কি করনীয়?

(২) গরুর বহিঃপরজীবী রোগ কি কি? গরুর গায়ে পোকা, গরুর গায়ে উকুন, আঁঠালি, মাছি

গরুর পরজীবী রোগ কি কি, গরুর গায়ে পোকা, গরুর গায়ে উকুন, আঁটালি

বহিঃদেহের পরজীবী পশুর ত্বকে বাস করে পশুর যথেষ্ট ক্ষতি করে থাকে। এ জাতীয় পরজীবীর আক্রমণে পশুর চামড়া সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। .

আমাদের গৃহপালিত পশুতে বহু ধরনের বহিঃ পরজীবীর আক্রমণ হয়ে থাকে। যেমন-

  1. আঁটালি,
  2. উকুন,
  3. মাছি।

ক) গরুর গায়ে আঁঠালি পোকা

গরুর গায়ে আঁঠালি পোকা

♦ বহিঃদেহের পরজীবীর মধ্যে আঁঠালি খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কেননা এ পোকা গৃহপাতিল পশুতে অত্যধিকদেখা যায় এবং ক্ষতি বেশি করে। এরা পশুর ত্বকে বাস করে রক্ত চুষে খায়।

♦ এসব আঁঠালি বহু রোগজীবাণু বিশেষ করে প্রটোজোয়ার জীবাণু সুস্থ পশুতে সংক্রামিত করে রোগের সৃষ্টি করে।

খ) গরুর গায়ে উকুন

গরুর গায়ে উকুন

♦ আমাদের দেশের গৃহপালিত পশুতে উকুনের আক্রমণ বেশ দেখা যায়। উকুনের আক্রমণে পশুর শরীর খুব চুলকায়। ফলে পশু জিনিসের সাথে শরীর ঘসে ক্ষতের সৃষ্টি করে।

♦ চোষা উকুন পশুর ত্বকের রক্ত চুষে খায়। ফলে পশু রক্তশূণ্যতায় ভোগে।

গ) গরুর গায়ে মাছি পোকা

গরুর গায়ে মাছি পোকা

♦ বিভিন্ন ধরনের মাছি গৃহপালিত পশুকে আক্রমণ করে থাকে, যেমন- আস্তাবলের মাছি, মহিষের মাছি, ঘোড়ার মাছি, উড়ন্ত মাছি ইত্যাদি। মাছির পশুর শরীরে বসে তাদের অস্থির করে তোলে। অনেক মাছি পশুর ত্বকে বসে রক্ত চুষে খায়।

♦ মাছি সাধারণত পশুর দেহের ক্ষতে বসে সেখানে ডিম পাড়ে ফলে ক্ষতে পচন ধরে। ক্ষত শুকায় না। মাছি ক্ষতে বসলে সেসব স্থান চুলকায়। পশু সেসব স্থান শক্ত কিছুর সাথে ঘসে বা জিহ্বা দিয়ে চেটে ঘা আরও বাড়িয়ে দেয়। মাছির উপদ্রব পশুর খাওয়া এবং দুধ প্রদানে ব্যাঘাত ঘটে।


যে সকল পাঠক আমাদের ওয়েবসাইটে নতুন যদি পশুদের বিভিন্ন রকম রোগ তাদের চিকিৎসা এবং মেডিসিন সম্পর্কে আরও জানতে চান তারা আমাদরে এই ব্লগটিতে নিয়মিত ভিজিট করবেন এবং আমাদের ইউটিউব চ্যানেলটিকেও সাবস্ক্রাইব ও আমাদের ফেসবুক পেজটিতে একটি লাইক দিয়ে রাখবেন রাখবেন। তাহলে নতুন কোন পোষ্ট করা হলে তা সহজেই বুঝতে পারবেন।

পড়ুন
গবাদি পশুর রোগ ও চিকিৎসা

আমাদের আজকের এই আলোচনা গরুর বিভিন্ন কৃমি ও পোকা বিষয়ক আলোচনা এখানেই শেষ করছি। সকলে ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন।

অনুরোধ!! পোষ্ট ভালো লাগলে প্লিজ উপরের শেয়ার আইকনে ক্লিক করে পোষ্টটি শেয়ার করে দিন।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

সাইলেজ কোন ধরনের খাদ্য, সাইলেজ তৈরির নিয়ম ও অন্যান্য বিষয়

সাইলেজ কোন ধরনের খাদ্য? সাইলেজ তৈরির নিয়ম ও অন্যান্য

আলোচ্য বিষয়: (১) সাইলেজ কাকে বলে? (২) সাইলেজ কোন ধরনের খাদ্য? (৩) সাইলেজ ব্যবহারের সুবিধা কি? (৪) কাঁচা ঘাসের সাইলেজ তৈরির নিয়ম (৫) ভুট্টার সাইলেজ তৈরির নিয়ম (৬) সাইলেজকে সম্পর্ণ বাতাস মুক্তভাবে সংরক্ষণ করার কারণ কি? (৭) ভালো মানের সাইলেজের বৈশিষ্ট্যগুলো কি? (৮) গরুকে সাইলেজ খাওয়ানোর নিয়ম
গরু মোটাতাজাকরণ পদ্ধতি

গরু মোটাতাজাকরণ পদ্ধতি ও নিয়মনীতি (বিস্তারিত বর্ণনা)

আলোচ্য বিষয়: (১) গরু মোটাতাজাকরণ কী? (২) গরু মোটাতাজাকরণ এর গুরত্ব কী? (৩) গরু মোটাতাজাকরণ এর সঠিক সময় কখন? (৪) গ্রোথ হরমোনের ব্যবহার ছাড়া গরু মোটাতাজাকরণ করা যায় কি? (৫) গরু মোটাতাজাকরণ ট্যাবলেট বা গরু মোটাতাজাকরণ ইনজেকশন এর ব্যবহার করলে কি হয়? (৬) গরু মোটাতাজাকরণ এর বাসস্থানের কাঠামো কেমন হবে? (৭) গরু মোটাতাজাকরণ এর স্থান নির্বাচন কেমন হবে? (৮) গরু মোটাতাজাকরণ এর গরু নির্বাচন করবেন কিভাবে? (১০) পশু ক্রয় এর সময় কি কি বিষয় মাথায় রাখতে হবে? (১১) মোটাজাতকরণের গরু কেনার পর প্রথম লক্ষণীয় বিষয় কি? (১২) মোটাতাজাকরণ গরুর কৃমি মুক্ত করবেন কিভাবে? (১৩) গরুর টিকা বা ভ্যাকসিন প্রদান (১৪) গরুর দৈহিক ওজন নির্ণয় (১৫) গরু মোটাতাজাকরণ এ রোগ প্রতিরোধ করণীয় কি? (১৬) মোটাতাজাকরণ গরু বাজারজাতকরণ
গরুর বৈশিষ্ট্য: দেশি গরুর বৈশিষ্ট্য ও বিদেশি উন্নত জাতের গরুর বৈশিষ্ট্য কি কি? গরুর জাত কত প্রকার? গরুর জাত চেনার উপায়

গরুর বৈশিষ্ট্য: দেশি গরুর বৈশিষ্ট্য ও বিদেশি উন্নত জাতের গরুর বৈশিষ্ট্য কি কি? গরুর জাত কত প্রকার? গরুর জাত চেনার উপায়

আলোচ্য বিষয়: নিম্নে গরুর বৈশিষ্ট্য: দেশি গরুর বৈশিষ্ট্য ও বিদেশি উন্নত জাতের গরুর বৈশিষ্ট্য কি কি? গরুর জাত কত প্রকার? গরুর জাত চেনার উপায় সম্পর্ক আলোচনা করা হলো- (১) গরুর জাত কত প্রকার? (২) দেশি জাতের গরুর নাম ও বৈশিষ্ট্য (৩) বিদেশি উন্নত জাতের গরুর নাম ও বৈশিষ্ট্য (৪) উন্নত জাতের ক্রস বা সংকর গরু
আদর্শ গরুর খামার ব্যবস্থাপনা

আদর্শ গরুর খামার ব্যবস্থাপনাঃ খামারের বর্জ্য, পরিবেশ ও সামাজিক নিরাপত্তা, কম্পোস্ট ও কম্পোষ্টিং প্রক্রিয়া

আলোচ্য বিষয়: (১) আদর্শ গরুর খামারের পরিবেশ ও সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা (২) গরুর খামারের পরিবেশ সুরক্ষায় খামারের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা (৩) গরুর খামারের কম্পোস্ট ও কম্পোষ্টিং প্রক্রিয়া ব্যবস্থাপনা
গরু মোটাতাজাকরণ স্বাস্থ্য পুষ্টি ও খাদ্য ব্যবস্থাপনা

গরু মোটাতাজাকরণ স্বাস্থ্য পুষ্টি ও খাদ্য ব্যবস্থাপনা

আলোচ্য বিষয়: (১) গরু মোটাতাজাকরণের সুবিধা সমূহ (২) মোটাতাজাকরণ গরুর স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা (৩) মোটাতাজাকরণ গরুর পুষ্টি ও খাদ্য ব্যবস্থাপনা (৪) প্রাণিকে সবুজ/কাঁচা ঘাস ও দানাদার খাদ্য খাওয়ানোর পরিমান
ইসলামে দৃষ্টিতে গরু মোটাতাজাকরণ ট্যাবলেট, ইনজেকশন ও গরু মোটাতাজা করার ঔষধ খাওয়ানো

ইসলামে দৃষ্টিতে গরু মোটাতাজাকরণ ট্যাবলেট, ইনজেকশন ও গরু মোটাতাজা করার ঔষধ খাওয়ানো

আলোচ্য বিষয়: (১) গরু মোটাতাজাকরণ ট্যাবলেট, ইনজেকশন বা ঔষধে খাওয়ানো গরুর উপসর্গ ও লক্ষণ (২) মানব শরীরে গরু মোটাতাজাকরণ ট্যাবলেট, ইনজেকশন বা ঔষধের প্রভাব (৩) গরু মোটাতাজাকরণ ট্যাবলেট, ইনজেকশন বা ঔষধ প্রয়োগের ব্যাপারে ইসলাম কি বলে?
দুগ্ধবতী গাভীকে কি দৈনিক পরিমাণ খাবার বা খাদ্য দিতে হয়

দুধের গাভীকে দৈনিক কি পরিমাণ খাবার/খাদ্য দিতে হয়?

আলোচ্য বিষয়: (১) গাভীর খাদ্য তৈরির উপকরণসমূহ কি? (২) দানাদার খাদ্যের মিশ্রণ তৈরি করব কি কি দ্বারা? (৩) একটি দুগ্ধবতী গাভীকে দৈনিক কতটুকু পরিমাণ খাবার/খাদ্য দিতে হবে?
সাইলেজ তৈরির পদ্ধতি

সাইলেজ তৈরির পদ্ধতি

আলোচ্য বিষয়: নিম্নে সাইলেজ তৈরির পদ্ধতিসমূহ তুলে ধরা হলো- (১) সাইলেজ কি? সাইলেজ কোন ধরনের খাদ্য (২) সাইলেজ এর উপকারিতা (৩) কোন কোন ঘাস সাইলেজ তৈরি করে সংরক্ষণ করা যায়? (৪) সাইলেজ তৈরির পদ্ধতি
গাভীর গর্ভফুল আটকে যাওয়া ২০টি কারণ ও ১২টি লক্ষণসমূহ

গাভীর গর্ভফুল আটকে যাওয়া ২০টি কারণ ও ১২টি লক্ষণ

আলোচ্য বিষয়: (১) গাভীর গর্ভফুল কি? (২) গাভীর গর্ভফুল এর কাজ কি? (৩) গাভীর গর্ভফুল আটকে যাওয়া কাকে বলে? (৪) গাভীর গর্ভফুল আটকে যাওয়া ফলে কি সমস্যা হয়? (৫) গাভীর গর্ভফুল আটকে যাওয়ার ২০টি কারণ (৬) গাভীর গর্ভফুল আটকে যাওয়া ১২ টি লক্ষণ
ভুট্টা সাইলেজ তৈরির পদ্ধতি, সাইলেজ খাওয়ানোর নিয়ম, কেন ভুট্টা সাইলেজ খাওয়াবেন

ভুট্টা সাইলেজ তৈরির পদ্ধতি? সাইলেজ খাওয়ানোর নিয়ম? কেন ভুট্টা সাইলেজ খাওয়াবেন?

আলোচ্য বিষয়: (১) ভুট্টাকে চাষের সময় (২) চাষ পদ্ধতি (৩) ফসল সংগ্রহ (৪) সাইলেজ তৈরি ও সংরক্ষণ (৫) সাইলেজ কতদিন রাখা যাওবে ও কখন খায়ানো যাবে (৬) নিজের তৈরি সাইলেজের গুণগতমান (৭) গরু বা ছাগলকে সাইলেজ খাওয়ানোর নিয়ম